s i छाप्टेट করিয়াছেন। এরূপ মনোভাব নিন্মণীয় মহে। একান্নবস্ত্রী বৃহৎ পরিবারের কৰ্ত্তাকে কখন কথন নিজের পুত্রঞ্চন্তাদের যঞ্চিত করিয়াও ভ্রাতুপ জ্বলাভূগীদিগকে সন্তুষ্ট করিতে এবং তন্ত্রীরা নিজের দ্যায়পরায়ণতায় বিশ্বাসবন করিতে हाम्रै ! এইরূপ বিচারমার্গের অবলম্বন সমর্থন করিতে হইলে শেষ কষ্টপাথর ধাড়ার এই প্রশ্নটি—মুসলমানের সস্তুষ্ট হইয়াছে কি ? মুসলমান ভোটদাতারা সকলে বা তাহীদের বড় একটা অংশ কংগ্রেসওয়ালা স্বজাতিক মুসলমানদিগকে ব্যবস্থাপক সভার সদস্য হইবার জন্য ভোট দিবে কি ? আমরা নানা মুসলমান নেতার প্রকাশিত মত খবরের কাগজে যাহা পড়িয়ছি, তাহাতে স্পষ্ট বুঝা যায়, মুসলমান সম্প্রদায় সন্তুষ্ট হয় নাই। এক এক জনের মান করিয়া মুসলমান নেতাদের মত ছাপিবর আবগুক নাই, তাহা থমরের কাগজে সকলে দেখিয়াছেন। কেহ বলিয়াছেন, কংগ্রেস অনেক দূর অসিয়াছেন, শার একটু অগ্রসর হইলেই আমাদের মনের মত নিৰ্দ্ধারণ হয়। কেহ বা বলিয়াছেন, কংগ্রেস কমিটি ত সম্প্রদায়িক সিদ্ধাভ গ্রহণ করেন নাই, বরং উহার নিন্দাই করিয়াছেন এবং হেীয়াইট পেপার অগ্রহণ দ্বারা উহা অগ্রাহ হইবে এই আশা করিয়াছেন ; কন্সটিটিউয়েন্ট এসেমন্ত্রী দ্বারা উহা অগ্রাহ্য হইব, এই আশাও করিয়াছেন : স্বতরাং কমিটির নিৰ্দ্ধারণ মুসলমানদের পক্ষে সন্তোষজনক নহে। সদগ্র-ভারত মুস্লিম কনফারেন্সের অধিবেশনেও সম্প্রতি ব্যবস্থাপক সভার সদস্তপদপ্রার্থী কেবল সেই সকল মুসলমানকে ভোট দিতে বলা হইয়াছে যাহারা সম্প্রদায়িকতাবাদী। এই সব কারণে আমীদের মন হয়, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি প্রধান মঞ্জীর সম্প্রদায়িক সিদ্ধাস্ত স্পষ্টতঃ গ্ৰহণ কfরল এবং নিজেদের নিদ্ধারম হইতে উহার নিন্দাবাদ একেবারে তুলিয়া দিলে, মুসলমান সম্প্রদারের সন্তোব জন্মিতে পারে। উহা অগ্রাহ না করিয়া কমিটি ত কাৰ্য্যতঃ উহাতে সায় দিয়াছেনই। স্পষ্ট ভাবায় সায় দিলে একটা বড় পরীক্ষণ হইয়া যাইবে—বুঝা যাইব, বে, সাম্প্রদায়িক সিদ্ধান্তটার মত এত বড় একটা অবিচার মানিয়া লইলেও বিবিধ প্রসঙ্গ—কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির নির্ধারণ h&s এবং স্বাঞ্জাতিকতাঁর প্রতি এত বড় একটা সাধাত মাখ পতিয়া লইলেও মুসলমানের কংগ্রেসে যোগ দিব কি ল। বদি বৌগ দেয়, তাল। যদি যোগ না দেয়, ভাল হইলে বুবা বাইবে, যে, স্বরাজলাভের জন্ত, বৈদেশিক প্রভৃত্বের জায়গায় দেশীয় প্রভূত্ব স্থাপনের জন্ত, মুসলমানেরা অল্পীষ্ঠ দলের সহিত এক ষোগে কাজ করিবে না । আমরা কংগ্রেসর দলের বা অন্ত কোম দলের লোক লহি। উপরে ঘাঁহা লিখিলম, তাঁহা অামাঘর মত বা পরামর্শ নছে । কংগ্রেস মুসলমানদিগকে সপ্তষ্ট করিত এবং তাহার দ্বারা কংগ্রেসওয়াল মুসলমানঙ্গিকে দলে রাবিতে, অন্ত মুসলমানদিগকে দলে টালিতে, ও ব্যবস্থাপক সভার কংগ্রেসওয়ালা স্বাঞ্জাতিক মুসলমান সন্ধগুপদপ্রাণীসর নিৰ্ব্বাচনের সম্ভাবনা বাড়াইতে চান ! এই চেষ্টা কিরূপে করিলে কংগ্রেসের উদ্দেশ্য সিদ্ধির অধিকতর সম্ভাবনা বটিতে পারে, অন্ততঃ একটা বড় রকম পরীক্ষণ হইয়া যাইতে পারে, উপরে তাহারই একটা দিকৃপ্রদর্শন জমির - করিয়ছি । আমাদের নিজের মত "মডার্ণ রিভিযুতে বিস্তারিত ভাবে এবং তাহা অপেক্ষ সংক্ষেপে "প্রধাসী'র গত সংখ্যায় প্রকাশ করিয়াছি । এখন কিঞ্চিৎ আবার বলিতেছি। - * বালাকালে ইংরেজ কবি গে’র লিখিত কথামালায় (Gaya Fabiesএ } এক জন চিত্রকল্পের বিষয় পড়িয়ছিলাম ধিনি সকলকে সন্তুষ্ট করিতে গিয়া কাহাকেও সন্তুষ্ট করিতে পারেন নাই। চিত্রকর নিজের আঁকা একখানি ছবি প্রদর্শনীতে রাখিয়া দর্শকদিগকে বলিলেন, যাহার যে জায়গাটা ভাল - লাগে না তিনি সে জায়গাটা চিহ্নিত করিয়া দিবেন, আমি চিহ্নিত জায়গাগুলা সংশোধন করিয়া ছবিধানিকে সৰ্ব্বজনমনোহর করিয়া দিব । তাঁহাতে ফল এই হইল, ষে, সমস্ত ছবিটি মূসীমলিন হইয়া গোল—স্তহার এমন একটি জায়গাও দেখা গেল না যাহা কাহারওনা-কাহারও মতে মন্দ বৃলিয়া চিহ্নিত হয় নাই। কংগ্রেসের একটি আদর্শ আছে। তাঁহা স্বজিাতিক ও গণতান্তিক। কোন সম্প্রদ স্থ, শ্রেণী, বা ব্যক্তি খুগ্ধ হইবেন না-হুইবেন, তাহা চিন্তা না করিয়া কংগ্রেসের সেই আদর্শ অনুসারে চলা ও অন্নসারে প্রধান জীৱ
