পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ግo ఏ98S নিন্দিত, অনুবক্তাগণের তাঁহাই হইয় উঠল বণিাত 1 কালে কম্বলের রংই বরং চাহিল ফিরিয়া লাগিতে । যাক, ধৰ্ম্মদাস এই বিপদ এড়াইলেন ঝাড়খণ্ডে গিয়া । তাই আজ দেখা যায় সুরত গোপালী সম্প্রদায়ে ভক্ত-সংখ্যা খুবই কম,—এক লক্ষের বেণী হইবে ম। । কিন্তু ধৰ্ম্মদাসী শীথীয় ভক্ত-সংখ্যা নাকি ৪০ লক্ষ । ধৰ্ম্মদীস ছিলেন জাতিতে বণিয়া, বাধোগড় নগরে তাহার বস। তঁহীর পিতা ছিলেন এক জন মহাধনী, অষ্টাদশ লক্ষপতি । বালককাল হই তই ধৰ্ম্মদীস ধৰ্ম্মপ্রাণ ও সদাচারী । যদিও তিনি পণ্ডিতদের তর্ক ও যুক্তির সূক্ষ্ম জাল ভাল করিয়া বুঝিতেন না, তবু তিনি সনাতন পথেরই পথিক ছিলেন । তিনি কবীরের প্রাণস্পর্শ সরল প্রবল বাণী শুনিয়া মুগ্ধ হইলেন ও র্তাহার কাছে দীক্ষা চাহিলেন । কবীর কহিলেন, “প্রতীক্ষা কর।” উভয়ের আবার মথুরাতে দেখা হইলে ধৰ্ম্মদাস ঠাহকে অস্তরের কয়েকটি গভীর সংশয়ের কথা বলিলেন । কবীর তাহ খণ্ডন করিলে ধৰ্ম্মদাস আবার দীক্ষণ চাহিলেন । তবু কবীর কহিলেন, “প্রতীক্ষণ কর।” আবার উভয়ের দেখা হইল কাশীতে এবং বাঁধে গড়ে । ধৰ্ম্মশ্লাসের স্ত্রীর নাম ছিল আমিন । তাহীর ভয় ছিল সাধুর শিষ্য হইলে হয়ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আর সম্পর্ক থাকিবে না । কিন্তু তিনিও ঘথন দেখিলেন কবীর গৃহস্থ হইয়াই সাধনার পক্ষপাতী তখন তিনিও “... কবীরের উপদেশে আকৃষ্ট হইলেন । আমিনের সঙ্গে কবীরের পত্নী লেইর ফিশেয প্রীতি ও যোগ ঘটিয়ছিল। কাশীতে রহিলেন সুরত গোপাল । তাহীর অনুবত্তীর কাশীর অন্তান্ত সম্প্রদায়ী সাধুর মত থাকেন অবিবাহিত । গুরুর তিরোধীনের পর শিযাদের মধ্যে কেহু গুরুর গদীতে বসেন । ধৰ্ম্মদীসের ধারাতে ব্যবস্থা অল্প রকম । তঁহায় ধারাতে ইহাই নিয়ম যে, গুরুকে বিবাহ করিতেই হইবে এবং তঁহিীর পুত্রই পিতার আসনে বসিবেন । তাই এই গীকে বলে “বংশ গল্পী । কবীর নাকি আশীৰ্ব্বাদ করিয়ছিলেন এইভাবে বিয়াল্লিশ জন গুরু হইবার পর এই ধীরে অবসান হইবে। এই মৰ্ম্মে আগম সংশে একখানি গ্রন্থ ভারতপথিক যুগলানন্দঞ্জী প্রকাশও করিয়াছেন । কারণ কয়েক বৎসর পূর্বে ইহাদের শেষ গুরু দয়ানাম সহিব অপুত্ৰক অবস্থায় মারা যান। যুগলনিনোর নাকি ইচ্ছা ছিল তিনি গুরু হন। কিন্তু বংশ-গুরু ছাড়া গুরু হয় না বলিয়া তাহার ইচ্ছা সফল হয় নাই । “আগম সংদেশ” গ্রন্থখানি সকলে প্রামাণ্য বলিয়া স্বীকারও করেন না । অনেকেই মনে করেন ধৰ্ম্মদ{সঙ্গী বাধোগড়ের এক ঐশ্বর্যশালী বণিকের ঘরে ১৪৩০ খ্ৰীষ্টাব্দের কাছাকাছি জন্মগ্রহণ করেন, আর ১৫১০ খ্ৰীষ্টাব্দের কাছাকাছি পরলোকগমন করেন । মৃত্যুকালে ধৰ্ম্মদাস রীতিমত বৃদ্ধ হইয়াছিলেন । রিওয়ণ রাজগৃহে যে বীজক আছে তাত নাকি ১৪৬৪ খ্ৰীষ্টাব্দে ধৰ্ম্মদ সকর্তৃক লিখিত । বাল্যকালে ও যৌবনে ধৰ্ম্মদাস দেবদ্বিজে শাস্ট্রে পুরোহিতে গভীর বিশ্বাসী ছিলেন । গভীর শ্রদ্ধার সহিত তিনি মূৰ্ত্তি শিলা প্রভৃতি পূজা করিতেন । ব্রাহ্মণ ও পণ্ডিতের দলে তিনি অহৰ্নিশি পরিবৃত থাকিতেন । ক্রমে তিনি কবীরের দেথা পাইলেন ও তার বাণী শুনিলেন । তাহার অস্তরের মধ্যে কবীরের উপদেশ এমন দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হইল যে, তখনই তিনি কবীরের কাছে দীক্ষা প্রার্থনা করিলেন । পূৰ্ব্বেই বলা হইয়ছে, কবীর তিন বার তাহাকে নিবৃত্ত করিয়া পরে তাহাকে দীক্ষা দিতে বাধ্য হইলেন । “অমরমুখনিধান” গ্রন্থে কবীর ও ধৰ্ম্মদীসের কথাবার্তা চমৎকার ভাবে লিখিত আছে । ‘ধর্ষদাস ছিলেন রাম ও কৃষ্ণর স্মরণে নিরত, তীর্যন্ত্রতে দৃঢ়চষ্ট মথুরায় যথম তিনি তীর্থপ্রসঙ্গে গেলেন তথম হইল তাহার কবরের সঙ্গে সাক্ষাৎ ৷” রাম কৃষ্ণ কে হুমিরে, তারথ বরত দৃঢ় ঢেট , মধুর পয়সত জব গয়ে ভে কবীর সে ভেট । কবীর কহিলেন,— ধৰ্ম্মধাস তুম ঃে বড় গুল্লাশ । পরম তত্ত্ব ভক্তি মৈ জান: [ তুমসা ভক্ত ম দেখে আন । ধৰ্ম্ম তুমূহীয়া করন স্বামী - কৱন দিস সে তুম চলি আয়ে । zजहौ कई कई अम ब्लांtग्न ॐ क्रांकी खखि रूको ध्७ि लावें । লোকিত বসৈ কোন সে ঠাট । পুছত মন মে দুখ জমি মানে । রক্ত আদি পুরুষ পশ্লিষ্টালো ।