ঝাড়খণ্ডে কৰীয়ঙ চৈতন্যদেৰ প্রভৃতির প্রভাব ግማop ক ভে মাল তিলক কে দীমূহে । ক ভে তারথ বৱত কে কীলহে । কী ভে কুমত ভাগৱত গীত । চিংত মিষ্ট ন মন কে জাত ॥ জেছি কর্তা সে উপজে, সে বসৈ কোঁনে দেস । তাহি চিন্হ পরিচয় করে, ছোড় সকল প্রম ভেস । “হে ধর্মদাস, তুমি মহাজ্ঞানী, তুমি পরম ভক্ত ; তোমার ভক্তি BB BBS BBB BB BBB BB BB BB BS BBD BBB ধৰ্ম্মের আশ্রয়স্থান কোথায় ? কোন দিক হইতে তুমি আসিয়াছ চলিয়া ? যাইবেই বা তুমি কোথায় ? কোথায় লইয়া গেলে তোমায় মল ? চিত্ত দিয়া কাহাকে তুমি কর ভক্তি প্ৰ তিনি কোথায় করেন স্বাস, কোথায় তাহার ঠাই ? এই সব যে পুছিলাম তাহাতে খেন মলের মধ্যে দুঃখ করিও না, আদি পুরুষ আদি কাকে লণ্ড চিনিয়া । তিলকমাল ধারণ করিলেই লা কি, তীর্থব্রত আচরণ করিলেই বা কি, ভাগবত গীত শুনিলেই বা কি ? মনকে জয় ল করিলে চিন্তু কেন মিটিবে ? যে কহুঁ হইতে উপজিলে তিনি করেন কোথায় অবস্থিতি ? ইহাকে চিলিয়া ঠাঁহার সঙ্গে কর পরিচয়, ছাড়িয় দেও সকল ভ্রম সকল ত্থে ।” তুলি ধৰ্ম্মদ সি আচংভে ভরউ । ঐসে বচন কাঞ্চ না কহেউ ॥ * "এক্ট কথা শুনিয়া ধৰ্ম্মদাস স্তস্তিত হইয় গেলেন ! শ্রীর কেহই স্ত কহেন নাই ।” এমন কথা পৰ্ম্মদ সি কহিলেন,→ পারব্রহ্ম সেরে চিত্ত লtষ্ট ; সীত: রাম জপে সুখ দশষ্ট । বিরথ বচন ন কুমে না কহউ । প্রেম ভক্তি মে নিস দিন রহউ ॥ মোরে সংক কছু নাই , সের" স্ত্রী রঘুনাথ । ধ্ৰুপহলাদ জিন উধারিয়া সে হরি মেরে সােথ ॥ “চিন্তু একাগ্র করিয়া পরব্রহ্মের করি সেবা, পরব্রহ্ম সীতারামের লামই করি জপ । বুখ বচন আমি ন শুনি না বলি, প্রেমভক্তির মধ্যে নিশিদিন করি বাস । আমার ড কোন শঙ্কা নাই ; রঘুনাথকে করি সেবা । ধ্রুব প্ৰহাদকে যিনি করিলেন উদ্ধার, সেই হরি আমার সাথে সাথে ।” কবীয় কহিলেন, ধৰ্ম্মদাস সুমু খচল হুমারা । তুম জনি হোহু কাল কে চার ॥ কাহে ম স্বরতি করে ছট মহা । চীনহ চামহ, বুড়ে ভর মাই ৷ “হে ধৰ্ম্মনাস, বচন আমার শোনো, তুমি যেন কখনও কালের কবলিত না হও । অস্তুরের মধ্যেই কেন না প্রেম কর ? (সায় সতা) চিলির লণ্ড,চিনিয়া গঁও , ভবসাগরে যে জুবিতে বলিয়াছ - কবীর অবির কহিলেন,— জ্ঞান দৃষ্টি সে চিহ্লউ বাণী । পাখাড় পাহন পাথংড় পান । ... * * ৰুগ্নস্তা পথিংভ কনস্থ ম হোয় } ५ १ 'श्रूंश्र.शृङ्गणं छं} श्निंiह ॥ “জ্ঞানদৃষ্টির দ্বারা বাণী ( সার সত্য ) লণ্ড চিনিয়া। এই যে পূজা কর পাষাণ তহি কুঠ । পুজা কয় যে তীর্থের জল তাঁহা বুঠ । কর্ক কি কখনও কুঠা হইতে পারেন ? এই ধোকাতেই সকল দুনিয়া ঞ্জিল সব গোয়াইয় ।” ধৰ্ম্মদাস এই সব শুনিয়া চুপ করিয়া রহিলেন— ধরমদাস মসৃটি রহে । “জাৰন্ত সেই মহাপুরুষের কথার কোনো উত্তর ধর্শদাস দিলেন না।” জিংদ উত্তর নহি দানহ । ঃখে ধৰ্ম্মদাস আহার নিদ্রণ ত্যাগ করিলেন । কবীর বুঝাইয়া কহিলেন— হরি না মিলৈ অন্নকে ছাড়ে । হরি মা মিলৈ ডগরত্নী মাড়ে । হরি না মিলৈ স্বরবার তিয়াগে । হরি ন, মিলৈ নিশু বাসর জাগে ॥ “অল্প ছাড়িলেই কিছু হরি মোল না, কোনো একটা বিশেষ পথ আশ্রয় করিয়া চলিলেই হরি মেলে না, ঘর-চুয়র গুণগ করিলেই হরি মেলে না, নিশি-বাসর জাগিলেই হরি মেলে না ।” দয়া ধরম জই বসৈ সরীরা ; তই খোজিলে কহৈ কবীর ॥ “যেখানে মানবের মধ্যে দয়া ধরম বাস করে সেখানে কর খোজ । এই কথাই কহেন কবীর ।” ধৰ্ম্মদাস সেখানে সকল সম্প্রদায়ের সাধুদের নিমন্ত্ৰণ করিয়া মহোৎসব করিলেন । মন তৃপ্ত হইল না । কাশী আসিয়া পণ্ডিত জ্ঞানী সকলের কাছে আশ্রয় খুজিলেন । কোথাও যেন আশ্রয় মিলিল না । তখন আবার কাশীতে কবীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করিলেন । দেখিলেন অতলম্পর্শ কবীরের উপদেশবাণী ; কেহই তাহার তল পায় না – থাই কবীর কা কোই নহি পায়ে । ধৰ্ম্মদাস মনে মনে কহিলেন, “প্রথম ত ইহীকে মথুরাতেই দেখিয়াছিলাম, তখন ত অনেক তর্কই করিয়াছিলীম । যাহা উনি বলিয়াছেন সবই ত সত্য সত্য উপদেশ, তাহতেই ত মন আমার ইনি লইলেন:হরিয়া ।” পিরথম মোহি মখুর মিলে বহু বাদ হম কানুহ । স চ স চ সব উন কহাঁ মন হমার হয় লীনুহ ॥ ধৰ্ম্মদাস ও কবীরের মধ্যে এই সব আলাপ চমৎকার । “অমরহুখনিধানে” তাহা সফিস্তারে বর্ণিত আছে । কবীরের সঙ্গে ধম্মদীসের সাক্ষাতে ষে পয়মানন্দ তাঁহ ধৰ্ম্মদীসের নিজের ভাষাতেই দেখা যাউক আজ মেরে সতগুল্প আয়ে মিহমান । তন মন জিৱয় কাল্প” কুত্ত্ববান । ( বিষ্ণুহ প্রেম তংগ } “মাজ সঙ্গগুরু আসিয়াছেন অতিথি । তনু মন জ,বন আজ কথ্রিলাম উৎসর্গ।” আজি ঘড়। আমংম্বকী সদগুল্প জমায়ে মোর ধাম হে। ] দিয়ে দল্পসন মন লুভায়ে স্কুল্পে বচন শ্লcare! হে ; তখন
