পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐশাস্তা দেবী

পীতাম্বরের কন্ঠ নারায়ণী সাধারণ গৃহস্থঘরে জন্মিয়াছিল । মা’র কোলে উপরি-উপরি তিন কন্সার শুভাগমনের পর এই চতুর্থীর আবির্ভাব হওয়াতে নারায়ণীর অদৃষ্টে আদর-যত্ন বিশেষ জোটে নাই। তিন বোনের ছাড়া ছেড়া জামকাপড় তালি দিয়া পরিয়াই তাহার শৈশবট কাটিয়া গিয়াছিল । নুতন শাড়ী জামা দশ বৎসর বয়স পর্যন্ত সে চোখে দেখে নাই। এমন কি পূজার সময়েও তাহাকে একখানা নুতন কাপড় বাবা কিনিয়া দিতে পারিতেন না । মা ধরিয়া বসিলে বলিতেন, “সেজ কীর গতবারের জরিপেড়ে কাপড়খানা যে ছোট হয়ে যাচ্চে, ওটা পরবে কে শুনি ? ওখানা কি পয়সা দিয়ে কিনৃতে হয় নি ? বছর বছর যে মেয়ে বিয়োচ্চ ত তার আগাগোড়াটাই কি লোকসানের মামূলা ? একটা কিছু খরচ বাচাও । ছেলে হ’লে ধুতি ত কিনে দিতেই হ’ত । মেয়েই যখন হ’ল, ওই এক কাপড়ে পর-পর চার জনের চালাতে হবে, যত দিন না ছিড়ে যায় ।” মা চোখের জল মুছিয়া বছরের পর বছর মেয়েকে পুরানো কাপড়ই পরাইতেন । কেবল বিজয় দশমীর দিন চাহিয়া-চিন্তিয়া জারেদের কাছ হইতে একথান নুতন কাপড় আনিয়া নারায়ণীকে একবারটি পরাইতেন। মা হইয়া মেয়েঞ্চে এই শুভদিনে পুরানো কাপড় কি করিয়া পরাইকেন ? কিন্তু নারায়ণীর চিরদিন মনে ছিল যে তাসানের পর যখন খুমে কাতর হইয় সে শয্যা গ্রহণ করিতে আসিত, যা তখন ধীরে ধীরে নৃঙন কাপড়খানি খুলিয়া গইয়া সযত্বে পাট করিয়া বাক্সে তুলিতেন। পরদিন আর সে কাপড় দেখা ধাইত না । জাৰীয় সেই দিদিদের পরিত্যক্ত י . לין sיא המ"ש) कभtड़े न रह रेगाब कब्रिश ध्ग नश्व ; क्रूि পেটের ক্ষুধা ত্ব খিলার চলে না। তবু নারায়ণী বড় ररबांन भग्न डॉशत्र कांब झाँक्ष बनछ कि भांश्द्र शक्र বাড়াইতে রাজি হইলেন না। যেদিন নারায়ণী মাতৃপ্তম্ভ ছাড়িয়া গরুর দুধ খাইতে শুরু করিল সেই দিন হইতেই তাহার বালিকা সেজ দির দুধের পাট উঠিয়া গেল, যদিও সে বেচারীর বয়স তখন মাত্র দুই বৎসর। সেজ খুকী আরামণি খাইত মাড় ভাত-নারায়ণী পাইল তাহার দুধের অংশ । মেয়ের আর একটু বড় হইল, কিন্তু সেজখুকী কি নারায়ণী কাহার জন্তই মাছ বরাদ হইল না ; কাজেই তাহ রা মাছ খাইবার সঙ্গে সঙ্গেই , মাকে মাছ ছাড়িতে হইল । মা'র দুই বেলার ইথান मांइ cमहब कुश् खप्न अरुवण १श्ड । मा पानैौड़* অমঙ্গলের ভয়ে মাছের তেল ও কাটা দিয়া আলুর খোলার চচ্চড়ি র"াধিয়া ভাত খাইবার ব্যবস্থা করিতেন । শিশু বালিকা মাত্রেরই পুতুলখেলার সখ আছে ; নারায়ণীর যে ছিল তাহা বলাই বাহুল্য। কিন্তু কে তাহাকে পুতুল কিনিয়া দিবে ? মা ছেড়া কাপড়কে সলিভার মত পাকাইয়া তাঁহাই দুই পাট করিয়া মেয়েদের পুতুল গড়িয়া । দিতেন। কালি দিয়া স্তাকড়ার গায়ে চোখ-মুখ আঁকিয় ? o, দিলে মেয়েদের আনন্দ ধরিত না । , যদি চিরকালই এই ভাবে কাটির বাইত, হয়ত নারায়ণী বড় বয়সে আপনার শৈশবের লাছনার কথা হুলিয়া যাইব । হয়ত মনে করিত তিন সন্তানের পরে জন্মাইলে কোটা শিশুর ভাগ্যেই আদর-অভ্যর্থনা বিধাতা লিখেন মা ! কিন্তু তাহ হইল-দ্য । নারায়ণীকে চেতনা দিণ্ডেবিধাতা তাহার মাতার কোলে আবার আর একটি শিশু পাঠাইরা দিলেন। এবার আর কস্তা নয়, পিতামস্তিার বন্থকালের কামনার ধন বংশধর পুত্র। চারি সপ্তানের পর জন্মাইলেও उशन अंख्र्षमा ररेण गन्शू ख्रिश्च शबळत्र१': कंग्लिंड হুলস্থল পড়িয়া গেল, শশকের শখে কোনোনিকে ফান পাতা যায় না। আত্মীয়-স্বজন দাসদাসী সকলের মুখে হাসি।" সকলেই বলিঙিছে, এত দিনে বিধাতা মুখ-ভুলে চাইলেন।” এমন কি নজনারাণীকেও পাজ পাঁচ জনে