পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Woo অঘটনও ঘটতে পারিল হয়ত সেই ধৰ্ম্মধারার সঙ্গে জৈন ৰৌদ্ধাদি অহিংসাবাদীদের মূলতঃ বিলক্ষণ যোগ ছিল। বেদের কাম ছিল স্বৰ্গ , মুক্তিবাদ বেদের বাহিরের কথা । অবশু পরে এই মুক্তিবাদ বেদেও প্রবেশ করিয়াছে । এই মুক্তিবাদ হৰ্ষত বেদের পূর্ব হইতেই ভারতে প্রচলিত ছিল । জৈন ও বৌদ্ধ ধৰ্ম্মে, সাংখ্যাদি মতেও সেই স্থান হইতেই হয়ত মুক্তিবাদটা আসিয়াছে । জন্মাস্তৱবাদ সম্বন্ধে এই একই কথা। এক সময়ে দক্ষিণ-ভারতে জৈন-মত অতিশয় প্রতিষ্ঠিত ছিল । জৈন-মত যে শুধু সেখানে গিয়াছেই তাহা নহে; হয়ত সেখান হইতে বহু প্রাচীন বেদপূৰ্ব্ব ভারতীয় ভাব ও জৈন মতের আদিতে মাসিয়াtছ । বেদের প্রাচীন আদর্শ ছিল গার্হস্থ্য ধৰ্ম্ম । সন্ন্যাসাচার বেদের পূর্ব হইতেই ভারতে ছিল এবং পরবর্তী বৈদিক কালে প্রবলতর হইয়া উঠিতেছিল । চতুরাশ্রম ব্যবস্থার মধ্যে কি এই উভয়ের মধ্যে একটা আপোষ-রফার চেষ্ট দেখা যায় না? জৈন বৌদ্ধাদি ধর্মের সন্ন্যাস-প্রাধান্তের মূলও হয়ত ঐখানেই । বেদে সাহিত্য সঙ্গীত নাট্য অভিনম্নাদি কলার প্রসারের পীঠস্থান ছিল যজ্ঞভূমি । অবৈদিক কালচারের সেই ভূমি ছিল তীর্থে। বেদবিরুদ্ধ প্রখ্যাত অষ্টাদশ তৈর্থিক ছাড়া আরও বহু তৈর্থিকের কথা আমরা পাই । জৈনদের আচার্ধ্যরাও তীর্থঙ্কর । রথযাত্রা স্নানযাত্র প্রভৃতি উৎসবও আর্য্যপূৰ্ব্ব এমন কোনো ধারা হইতে আসিল কি-না তাহা সন্ধান করিয়া . দেখিবার বিষয়। দামো গেজেটিয়রে আছে কুন্তলপুরে রথউৎসবের প্রধান কথা হইল জলমাত্র। তাহাতে মহাবীরকে খান করান হয়। সেই স্বাভািবশেষ জল ভক্তর ক্র করিয়া শ্রদ্ধার সহিত হাতে মুখে মাখেন। শি জৈন বৌদ্ধাদি ধৰ্ম্মে ধৰ্ম্মপ্রবর্তকরা সবাই ক্ষত্ৰিয় । সকলেই দেখাইতে চায় তাহার ধৰ্ম্ম খুব উচ্চবংশীয় মহাপুরুষের কাছে প্রাপ্ত। তাই ভারতে মধ্যযুগে জোল ধুনকার প্রভৃতি জাতীয় ধর্শ্বপ্রবর্তকদেরও ব্রাহ্মণ বানাইবার চেষ্ট হুইয়াছে। হিন্দুদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হইতে গিছাও জৈনরা কখনও **कषों क८णम नाझे ८थ ॐशं८षद्ध च्षांत्रेि ७क्रब्राँ बांच५ ।। MBB DD BBB BDD DDBDD BBBB BBBBBB BBS धथरय थांब्र ऋखिञ्चब्रांडे चैौकांग्रे कब्रिग्रांtछ्म । প্রবাসী ; ఎనిES মগধ ও বঙ্গের পশ্চিম সীমাতেই জৈনধর্মের আদি ও পবিত্র স্থান। খুব সম্ভব এক সময় বাংলা দেশে বৌদ্ধ মত অপেক্ষ জৈনধর্শেরই বেশী পলার ছিল। ক্রমে জৈনধৰ্ম্ম সরিয়া গেলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম সেই স্থান অধিকার করে । এখনও বঙ্গের পশ্চিম প্রাস্তে সরাক জাতি শ্রাবকদের পূর্বশ্বতি বহন করিতেছে । এখনও বহু জৈন-মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ, বহু জৈনমূৰ্ত্তি, শিলালেখ প্রভৃতি জৈন-চিহ্ন বাংলার নানা शप्न नूछे इब ।। বাংলার অনেক স্থানে দিগম্বর বিশাল সব জৈনমূৰ্ত্তি ভৈরব নামে পূজিত হয়। বিশেষতঃ বাঁকুড়া মানভূম প্রভৃতি স্থানে বহু গ্রামে এখনও অনেক জৈনমন্দিরের অবশেষ দেখা যায়। পঞ্চকোটের রাজাদের অধীনে অনেক গ্রামে বড় বড় জৈনমূৰ্ত্তির পূজা এখন হিন্দু পুরোহিতরা করেন দেবতার নাম ভৈরব । সাধারণে সেখানে পশু বলি দেয় সেই সব মুৰ্ত্তির গায়ে এখনও জৈন লেখ পাওয়া যায়। স্বগী রাখালদাস ব্যানার্জিও এইরূপ মূৰ্ত্তি ওখান হইতে সংগ্র করিয়াছেন। বাংলার ধর্শ্বে ত্রতে ও আচারে এখনও জৈন ধৰ্ম্মের প্রভাব খুজিলে বাহির হইয় পড়ে। জৈন বহু শব্দ এখনও বাংলাতে প্রচলিত। পাশ্বনাথ হেমচন্দ্র প্রভৃতি বহু জৈন নামে এখনও বাংলার নামকরণ হয় । জৈন সাধুদের উত্তীয়কে বলে পাছেড়ী তাহাই আমাদের পাছুড়ি । জৈন সাধুদের কীট-অপসারণের জন্ত যে বাট তাহাকে বলে পিছী', পূৰ্ব্ব-বাংলাতে ঝাটাকে বলে পিছা । দিগম্বর সাধুর ময়ূরপুচ্ছ দিয়া এই পিছী করেন। এইরূপ খোজ করিলে আরও বহু শব্দ বাহির হয়। বেদবিরুদ্ধ ধৰ্ম্মদেশক প্রাকৃত ভাষাকে এক সময় বাংলা দেশ জৈন ভাষা বলিয়াই জানিত । বুদ্ধও জিন কি-না। পালি বলিয়া আলাদা কোনো ভাষার উল্লেখ তাহার করেন নাই। প্রাচীন বাংলা-লিপির অনেক অক্ষর-বিশেষতঃ যুক্তাক্ষরগুলি দেবনাগরী অক্ষরের সঙ্গে মেলে না অথচ প্রাচীন জৈনলিপির সঙ্গে মেলে। এইরূপ লিপি গুজরাত রাজপুতানা পঞ্জাব প্রভৃতি দেশের পুণীতেও দেখা যায়। জৈন সাধুরী এখনও ঐ লিপিতেই লেখেন । - बांश्णl cझा- 8शन श्वर्ष cक्ञ अब ििक्ज मा छाई জঞ্জলন্ধান করা উচিত। এখানকার আকার বিহার জাচারাদি