tూప్రిf8 নেবে। আচ্ছা দেখি, আমি করালীর মন্ত করাতে श्रitद्भि fय न1 ।।” ভাইয়ের পিছনে বিধিমত লাগিয়া তিনি তাহাকে প্রায় রাজী করিয়া জানিলেন । দিন-কতক পরিবারপরিজনকে দূরে পাঠাইয়া দিতে তাহার খুব বেশী আপত্তি হইল না । উপযুক্ত পরিমাণে দরোয়ন লাঠিয়াল অবশ্য সঙ্গে চলিল। এই মেয়েটি গৃহিণীর পছন্দ হইলে ষথেষ্ট লাভ হইযার সম্ভাবনা ছিল, সেটাও আপত্তি না করার একটা করিখ । মিঙ্গেও দিন-কতক গিয়া বাগানবাড়িতে থাকিয়া আসিবেন বলিয়া সকলকে তিনি অশ্বিাস দিয়া রাখিলেন । পূর্ণিমার এদিকে বিবাহ ঠিক হইয়া গেল। পাত্র, উমাশশীর খুব যে পছন হুইল তাহা নহে, কিন্তু এদিকে ষে প্রীয় ঠক্ বাছিতে গা উজাড় হইবার জোগাড় । পূর্ণিমার বিবাহ হইতেছে না বলিরা কনকলতার খিবাহও পিছাইয়া যাইতেছে, এবং বাড়ির লোক চটিয়া भूतः হইতেছে । * করালীকিঙ্কর ঘরে বসিয়া বসিয়া এই সম্বন্ধের কথা শুনিয়া রাগিয়া আগুন হইয়া উঠিলেন । এই পাত্রটিকে তাহার নিজের কনিষ্টা কল্প গিরিজার জন্ত মনে মনে বহুদিন হইতে স্থির করিয়া রাথিয়ছিলেন । শুধু হাতে টাকা মা থাকায়, সম্বন্ধ করিতে অগ্রসর হন নাই। পত্রিটি কুলগৌরবে অতিশয় গরীয়ান, কিন্তু আর্থিক অবস্থা মোটেই সে অনুপাতে পচ্ছল নয়, সুতরাং কস্তার সঙ্গে "যথেষ্ট রঞ্জতকাঞ্চন যোগ লা করিলে এ হেন পাত্রের আশা করা বৃথা । পত্রিটির শারীরিক শক্তি ও সাহস তখনকার দিনে দেশবিখ্যাত হইয়া উঠিয়াছিল। চব্বিশ বৎসর বয়সেই অনেকগুলি ব্যায় শিকার করিয়া সে “বাঘা সুরেন” নাম পাইয়াছিল। এমন পায় কিনা শেষে চন্দ্ৰকান্ত শুই কয়েকটা টাকা বেণী দিল ভাঙ্গাইল .গইল ? করালীকিঙ্কর একলা ঘরে বসিয়া জাপমনে
- "কিন্তু শুধু ঘরের কোণে বসির গর্জন করিরাই नित्रख थाकिकड़ भाश्व डिनि नरश्न। भनि भष्म भङगब শ্বির করি, ভিনি কাজে লাগিল গেলেন । *
w So, "বামা ; বিবাহের নি সিগ বাড়ি লোকজনে গনগম করিড়েছে। বিংখলাৰ দৰং “বগাছে তিন-চার দিন আগে হইভে। বরখাস্ত্রীদের জারু So8ు شسست است ---- تمالی-تگاگاتافتت বাড়ি তাহার ঐ পূৰ্ব্বোল্লিখিত বাগানবাড়িয় খানিকট কাছে পড়ে, অস্ততঃ এ-বাড়ি হইতে ত কাছে বটে । কথাবাৰ্ত্তার সুবিধা হুইবে বলিয়া কিছুদিনের মত বড় ছেলের উপর জমিদারী-সংক্রাস্ত সব কাজের ভার দিরা তিনি বাগানবাড়ি যাত্রা করিলেন । গৃহিণী ও বিমল, তাহার দিদিকে লইয়া দিন দশ-বারে আগেই ওখানে গিয়া গুছাইয়া বসিয়াছিলেন । করালীকিঙ্কর বাগানবাড়িতে পৌছিয়াই আর সময় নষ্ট না করিয়া চন্দ্রকান্ত গুহের যে জাতমান কিছুই নাই, তাহা প্রমাণ করিতে বসিয়া গেলেন । গৃহিণী ও দিদি তখন বিমলের ভাবী বন্ধটিকে কি উপায়ে দেখা যায়, তাহারই ব্যবস্থা করিতে ব্যস্ত ছিলেন, করালী কি করিতেছেন না-করিতেছেন সেদিকে তঁহিীদের থেয়াল ਿ੩। অবঃ) তাহারা জানিলেই যে করালীকিঙ্করকে নিবৃত্ত করিতে পারিতেন তাহাও নয় । - মানুষের নিন্দটি প্রশংসা অপেক্ষ সহজে লোকে বিশ্বাস করে, সুতরাং করালীর চেষ্টা একেবারে বিফল হইল না । পুর্ণিমার সম্বন্ধটা একেবারে পাকা হইয়া আসিয়াছিল, আবার যেন কঁচিয়া ষাইবার উপক্রম করিল। দেনাপাওনা একপ্রকার স্থির হইয়াছিল, আবার তাহ লইয়া তর্কাতর্কি তুরু হইল। কিন্তু করালীকিঙ্কর যেমন পণ-করিয়াছিলেন এ-বিবাহ ঘটিতে দিকেই না, চক্ৰকান্ত তেমনি বোধ হয় প্রতিজ্ঞা করিয়াছিলেন যে, এই বিবাহ ঘটাইরেলই, কাজেই দুই পক্ষের প্রচণ্ড টানাটানির মধ্যে পড়িয়া, পাত্রের বাড়ির লোকেরা একেবারে হতবুদ্ধি হইয়া যাইবার জোগাড় করিল। - - কিন্তু তর্কাতর্কি, ৰুগড়াঝাটির মধ্যেই পূর্ণিমার বিবাহের দিন স্থির হইয়া গেল, নিমন্ত্রণপত্রও বিতরণ হইয়া গেল। চন্দ্ৰকান্ত ভাবিলেন পাত্রপক্ষ এবার আর কথা খুরাইভে ভরসা করিবে না। চঞ্জকাত্ত গুহকে অতখানি অপদস্থ করিতে সাহস করিবে, বাংলা দেশে এমন মানুষ আছে ধলির তিনি বিশ্বাগই করিতেন না . - - পড়িল । প্রকাও সাতমহল
