رامسون উদ্ভব হয় বলিয়া এই স্থানেষ্ট ইহাদিগকে বহুসংখ্যায় দলবদ্ধ হইয়া বিচরণ” করিতে দেখা যায়। উত্তর-আমেরিকার নদীগুলির মুখেও বহু তিমি দেখিতে পাওয়া ষায় । সমুদ্রের উপর এক জাতীয় পক্ষযুক্ত ক্ষুদ্র পতঙ্গকে ভোতামুখে তৈলতিমি ভাসিয়া বেড়াইতে দেথা যায়। ইহাদের বর্ণ কালে এবং অীকার সীমৰীজের মত ক্ষুদ্র । সমুদ্রের উপরিভাগে ইহারা পুঞ্জীভূত ভাবে অবস্থান করে । লিনিয়স এই পোকার নাম দিয়াছিলেন ‘মেডুসা’ । পক্ষদ্বারা মেডুসারা উড়িতে পারে না । এই পক্ষ ইহাদিগকে সস্তরণে সহায়তা করিয়া থাকে । তিমিরা, বিশেষতঃ গ্রীনলtrগুর তিমিরণ, পুঞ্জীভূত অবস্থায় ভাসমান এই মেডুসাকে ধরিয়া আহার করে । ইহীদের চোয়ালে প্রায় সকল সময়েই এই পৌকাকে সংলগ্ন থাকিতে দেখা যায় । এই পোকা এবং পূৰ্ব্বোক্ত ক্ষুদ্র সীমুদ্রিক শস্থূকাদিইইহীদের প্রধান অহর। ইহাদের পাকস্থলী বিদীর্ণ করিলে তন্মধ্যে সৰ্ব্বদাই ননী বা মলমের মত এক প্রকার মেদবৎ পদার্থ থাকিতে দেখা যায় নাৰ্ব্বলিরাও গ্রীনলীণ্ডের তিমির মত সমুদ্রের পোকামাকড় থাইয়া জীবনধারণ করে । ভৈলতিমি বা স্প'ম' হোক্সেলর। কিন্তু এৰূপ "পোক৷ ভক্ষণ করে না । ইহাদর জিহবার অfকার অপেক্ষাকৃত ক্ষুত্র ইংলেণ্ড ইহাঙ্গের গলনালীwবিশেষ প্রশস্ত। এই গলনলীর আকরি এরূপ বৃহৎ যে ইহারা অনায়াসে একটি বৃহৎ বৃষকে গলাধঃকরণ করিতে পারে। ইহরা বহু পরিমাণে নলা জাতীয় সামুদ্রিক মৎস্ত ও কটল্-ফিশ, DDD BBBS BB SBBBBBB BBBDD DBt BBB
"হোমষ্ট ఎం9ు তন্মধ্যে সৰ্ব্বদা সদ্যোগলাধঃকৃত বা অৰ্দ্ধজীৰ্ণ ক্ষুদ্র-বৃহৎ বহু মৎস্য ও কটল-ফিশ, থাকিতে দেখা যায়। ইহাদের পাকস্থলীর মধ্যে অনেক সময়েই আট-নয় ফুট লম্বা মৎস্ত থাকিতে দেখা গিয়াছে । মৎস্য ব্যতীত শুশুক ও ডলফিনকেও ইহার থাদাবোধে অনেক সময় তড়িা করিয়া থাকে । ইহাদের গলনলীর আকার ও মৎস্ত হারের পরিমাণ হিসাব করিলে ইহাদিগকে সমুদ্রের রাক্ষস না বলিয়া থাকা যায় না । আক্রাস্ত হইলে বা মৃত্যুর পরেই ইহার কটল্-ফিশ প্রভৃতিকে পাকস্থলী হইতে উদগীর্ণ করিয়া থাকে । কাৎ অথবা চিৎ হইয়া ইহারা শিকার ধরিয়া থাকে । ক্রুদ্ধ হইলে ইহার নৌকা প্রভৃতি দংশন করিয়া চূর্ণ করিয়া দেয় । দন্তহীন তিমির প্রসঙ্গে যে নীল তিমির উল্লেখ করিয়াছি তাহার ইংরেজী নাম Rorqual, তিমিদের মধো ইহারা আকারে সর্বাপেক্ষ বৃহৎ । ইহারা আকারে ו-- নাকাল বা খড়ান্তী তিমি ৮০৮৫ ফুট হইতে ১০ ফুট অবধি দীর্ঘ হইয়া থাকে। সিবল্ডস ¿«sfwfw1 (Sibbald's rorqual) (Éxfavşftwī পুথিবীর বৃহত্তম জীব বলিয়া নির্ণীত হইয়াছে । আফ্রিকার ১১ ফুট উচ্চ বৃহত্তম হস্তীর সহিত এই তিমির তুলনা করিলে গজরাঞ্জকে একটি ক্রীড়নক বলিয়া বোধ হইব । নীল তিমির তৈলতিমি এবং গ্রীনলীণ্ডের তিমির মত স্থূলকায় না হইয় অপেক্ষীকৃতসঙ্ক ও লম্বীকার হইয়া থাকে। উত্তর-য়্যাটলাণ্টিক মহসমুদ্র ইহুদিগের প্রধান বাসস্থান । বঙ্গাপসাগরেও নীল তিমির মত এবং উহাদের নিকটগোত্রীয় এক জাতীয় তিমি বাস করে । কলিকাতার যাদুঘরে নীল তিমির একটি বৃহৎ মস্তক;স্থি রক্ষিত
