পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আম্বিন ছাত্তের কঙ্কণ ঝিকমিক করেলো ঙ্কি ৰক্ষ্মণ বয়েলো ও রামের সোহাগিনী । সোহাগী স্বরণ করে হেলকে ছুলে মাজ পড়েলে ঙ্কি বরখ ৰয়েঙ্গে ও স্নামের সোহাগিনী । সোহাগী ৰূরণ করে - গলার হার টলমল করে, মুখেতে মধুর হাসি দশনেতে থেন্সে দমিলালে৷ কি বরণ বয়েলে ও রামের সোহগিনী • লোহাগী ধরণ বরে বুকের কাপড় খসে পড়ে পৃষ্ঠতে খোপা দোলে পারের নুপুর খসে পডেলে কি বরণ করেলে ও রামের সৌহাগিনী । (মলিয়াগ্রাম থেকে সংগৃহীত ) আলোচনা . . . . প্রথম বাঙালী নৃত্যকে শ্রদ্ধার চোখে দেখলেন, వow9 ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র । র্তার নববৃন্দাবন' মাটকে বৃত্যের স্থান অতি উচ্চে ছিল । তার পর রবীন্দ্রনাথ শুধু চোখের দেখা দেখলেন না, তার প্রচলন সুরু ক’রে দিলেন তার শাস্তিনিকেতনে। বর্তমানে উদয়শঙ্কর ও তিমিরবরণের । প্রভাবে দেশে নৃত্যের একটা নবজাগরণ হুরু হয়েছে । উদয়শঙ্করের নিকট শিক্ষাপ্রাপ্ত কুমারী, অমলা ননীও কলিকাতার কোন-একটি বিশিষ্ট অনুষ্ঠানে মৃত্য শিক্ষা দিচ্ছেন * - * - ‘. . . - এই প্রবন্ধের সাওতাল মৃত্য, প্রণয়-স্বত্য ছবি দুখানি শিল্পী শ্ৰীকুলজারঞ্জন চৌধুরী কর্তৃক অঙ্কিত। Intsattemminis"* আলোচনা “অস্পৃশ্বতা” কুমার সত্যজিৎ দাশ খুলনা হইতে লিখিয়াছেন –গত আষাঢ় সংখ্য প্রবাসীতে যুক্ত শশধর রায় ‘অস্পৃপ্ততা' নামক প্রবন্ধে লিখিয়াছেন যে, বারুই জাতি পূৰ্ব্বে সৰ্ব্বত্র অচল ছিল, বৰ্ত্তমানে সৰ্ব্বত্রষ্ট ক্ষাচরণীয় হইয়াছে । - বাংলা দেশে বস্তুতঃ ছুই জাতি আছে বলা যায়—ব্রাহ্মণ ও শূদ্র । শূদ্রের কতিপয় জাতি জল-চল, কতিপয় জল-অটল। বারুজীবী জাতি কখনই কোথাও জল-ক্সচল পূদ্র নহে। তথ্যের দিক দিয়া এ-কথা বলিতে পারি যে বারুজীৰ জাতি অৰিসংবাদিত ভাবে নবশাখ বলিয়া সৰ্ব্বত্রই পরিগণিত এৰং পৰশাথ জল-চল-শূত্র । আচারে, ব্যবহারে, ধর্শ্বে ও কৰ্ম্মে বারুঞ্জী জাতি হিন্দুসমাজের প্রচলিত সমাজ-সংস্থানে BBBSBBBBB DDD BBBBDS BBBB BBBBB BBBBB BBB श्रद्धांजन ककी झग्न ! “পরলোকে পুরুলিয়ার হরিপদ দা” হরিপদ সাহিত্য-মন্দিরে’র ভূতপূৰ্ব্ব সম্পাদক ধুপ্ত বোধকুমার সেন জানাইয়াছেন – * - , o বৰ্ত্তমান ভাদ্র মাসের প্রবাসীতে পুরুলিয়ার vহরিপদ র্দ মুৰুশিল্পের সম্বন্ধে যে প্রবন্ধটি প্রকাশিত হইয়াছে, তাহাতে নিম্নলিখিও বিষয়টির উল্লেখ থাকা উচিত ছিল— গত ১৩৩১ সালে হরিপদ র্দ মহাশয় পুস্তকাগারটি নিজ বায়ে লিঙ্গণ করিয়া দেন এবং সাধারণ পাঠাগার গৃহটি কর্ণেল উপেজলাৰ মুখোপাধ্যায় মহাশয় আপন ব্যয়ে তাহার স্বতপত্নী স্বশীল দেবীর স্মৃতি রক্ষার্থ গত ১৩৩৯ সালে প্রস্তুত করিয়া দেন। পেষ্ট কখণে পুস্তকাগারের নাম "হরিপ-সাহিত্য-মলিয়" ও "সাধারণ পাঠাগার" গৃহে “সুশীল দেবীর-স্মৃতি" নামক একটি প্রস্তর ফলক সংলগ্ন রহিয়াছে।