পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখ এই যে, এই ক্ষুদ্র প্রাণী কিরূপ অব্যর্থ কৌশলে নিজের শরীরের অনুপাতে বড় শিকারকে বিযশল্য প্রয়োগে অসাড় করিয়া অবলীলাক্রমে আয়ত্ত করিয়া ফেলে। নিয়ে একটি শিকারের বিবরণ দিতেছি । একবার দমদমের নিকটবৰ্ত্তী একটি জলাশয়ে এই জাতীয় অনেক ডুবুরী মাকড়সা দেখিয় তাহাদের গতিবিধি লক্ষ্য করিতেছিলাম। দেখিলাম ছোট-ছোট অনেক সুৰ্য্যপোনা' মাছও পুষ্করিণীর আশেপাশে ভাসিয়া বেড়াইতেছে। কিছু একটু ভয়ের কারণ হইলেই মাছগুলি ভাসমান শালুক' পাতার নীচে গিয়া লুকাইতেছিল, আবার কিছুক্ষণ পরেই ষাহির হইয়া আসিতেছিল। একস্থানে দেখিলাম একটি ছোট শালুক' পাতার চারিদিকে কয়েকটি ছোটছোট মাছ কি খুটিয়া খাইতেছে, আর পাতাটির উপরে প্রায়-মধ্যস্থলে একটা ধাড়ী মাকড়সা অনেকক্ষণ ধরিয়া চুপটি করিয়া বসিয়া উহাদিগকে লক্ষ্য করিতেছে। হঠাৎ কেহ দেখিলে মাকড়সাটির দুরভিসন্ধির কোন লক্ষণই খুজিয়া পাইত না, নিশ্চয়ই মনে হইত যেন মাছগুলির উপর উহার মোটেই লক্ষ্য নাই ; কিন্তু প্রকৃত ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বিপরীত, কারণ একটু অপেক্ষা করিবার পরই লক্ষ্য করিলাম—মাকড়সাটা মাঝে মাঝে খামিয়া থামিয়া খুব সস্তপণে পা ফেলিয়া আস্তে আস্তে পাতার ধারের দিকে অগ্রসর হইতেছে । খুব কাছে আলিয়াই হঠাৎ একটা মাছের ঘাড়ে লাফাইয়া পড়িয়া বিব-শল্য ফুটাইয়া দিল । মাছটাণ্ড ছাড়াইবার জন্য প্রাণপণে চেষ্টা করিয়াও কিছুতেই কৃতকাৰ্য হইতে পারিল না। অবশেষে মাকড়সা মাছটাকে পাতার উপর টানিয়া তুলিয়া कभज्जांश्ब्र। ५ब्रिग्राहे ब्रश्णि । चांब्रख किडून१ झऐकल्ले করিয়া মাছটা ক্রমশঃ অসাড় হইয়া মৃত্যুমুখে পতিত হইল। এই মাছটি প্রায় পৌনে এক ইঞ্চি লম্বা ছিল । মৎস্য-শিকারের অালোকচিত্র আরও বিশদভাবে পর্য্যবেক্ষণ করিবার নিমিত্ত একটা *iछ*tप्रब खणछ फेडिन ख व्षझ छल भिब्रां कटबकछि ‘স্বৰ্য্যপোন’ মাছ রাখিয়া কয়েকটা মাকড়সা ছাড়িয়া দিয়াছিলাম। পাজটির মুখ প্রায় সম্পূর্ণরূপে আবদ্ধ ছিল। বাংলাদেশের মৎস্য-শিকারী মাকড়সা ఏలి তৃতীয় দিনে দেখিলাম একটি মাছ কম হইয়াছে। মাছের ংখ্যা ক্রমশঃ কমিতে কমিতে দশ দিন পর দেখা গেল মাকড়সার মাছ ধরা একটি মাছও অবশিষ্ট নাই । ইহাতে পরিষ্কার রূপে বুঝিতে পারা গেল যে, মাকড়সারাই মাছগুলিকে নিঃশেষ করিয়াছে। স্বাভাবিক অবস্থায় ইহাঙ্গের মাছ ধরা ও খাওয়ার আলোকচিত্র গ্রহণ করা নানা কারণে অত্যন্ত অন্ধবিধাজনক এবং একরূপ অসম্ভব বলিয়াই বোধ হইল। অবশেষে মাকড়সার মাছ শিকার ও খাওয়া