SSఅ SOBO পাওয়া যায় এই উত্তর-পারস্তের প্রাচীন আধ্যভূমিতে। হোটেলে। ভোরের আগেই অদ্ভুক্ত ও ক্লান্ত দেহেই এই ধূমায়মান মেঘে আবৃত ধূসর-পীত-গৈরিক-নীল হামাদান রওয়ানা হওয়া গেল। কিছু দূর গিয়ে টাব্রিজের বর্ণে রঞ্জিত, প্রস্তরময় কক্ষ পৰ্ব্বত-মালার পৌরুষ ভাব পথ, এই পথে কাশুপ সমূত্রের কুলে গিয়ে পৌঁছান যায়। কের্মানশাহের পথে। প্রাকৃতিক দৃশ্যপট এবং তাঁহারই মধ্যে স্বন্দর ফল-পুষ্পবুক্ষে শোভিত স্থজলা উপত্যকার শোভাই বোধ হয় বৈদিক ঋষিদের মনে মন্ত্রস্থষ্টির ও কবিতা-রচনার উদ্দীপনা দিয়েছি / কাজভিনে সন্ধ্যায় পৌছান গেল । শহরের প্রধান রাজপথ দিয়ে মহরমের বিরাট শোভাযাত্রা চলেছে। গায়ে কাল কাপড়, মাথায় মাটিমাখ, খালি পায়ে জনস্রোত চলেছে, প্রত্যেকেই শোকের চিহ্ন এবং শোকের ও ক্রোধের উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে, কিন্তু তারই মধ্যে একটা সংযম ও শৃঙ্খলার ভাব ٢- صي টেহেরান থেকে ইউরোপ-যাত্রীয় এই পথে পাহ লবী’ ( আগে নাম ছিল “এনজেলী” ) বন্দরে গিয়ে কাশ্যপ সমুদ্রে রুষ জাহাজ চড়ে বাকু বন্দরে যায়। সেখান থেকে রুষ রেলে মস্কৌ, মস্কে থেকে ইউরোপের যে-কোন শহরে কয়েক দিনে যাওয়া যায় । আমাদের পথ দেখা পৰ্য্যম্ভই হ’ল । হামাদানের পথের দু-ধারে ক্ষেত এবং সেইজন্স পথে প্রতি দু-তিন-শ টাক্-ই-বোস্তান। গুহা ও মসজিদের দৃপ্ত পূর্ণরূপে প্রকাশ পাচ্ছে-যেটা আমাদের দেশের ঐ রকম গজ অন্তর জলনালীর উপর উচু পাকে, যার দরুণ BBDDD BBBBB BB BBB BB BBBS BB BBB BBB BBDD DD BBBS BBB মানের ধর্থের বহিঃপ্রকাশ যে কিরূপ উন্নত আদর্শে ছপুর চলছে সেটা এদেশের লোকের কল্পনার অতীত । নাগাদ হামাদানে পৌঁছলাম, সেখানে हैश८ब्रचॅौ cयां८ख ५१-ब्रकम ८कांन rणांक c°जांघ न । छांड S DDDDD DD DD BBB BBBB BBBBB BBB HH DDD BBB BBDD DBBB DDDD
