পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

38e ধ্ৰুপ্রবাসনী ; SOBO লোকদের কাছে দায়ী করার দিকে লইয়া যাওয়া হইবে। হোয়াইট পেপারে সেরূপ প্রগতি অগ্রগতি উৰ্বদিকে *ङिब्र cकॉन क्लिश्रु नांदे, बब्र६ खेळै निटक श्रृंडिब्र ব্যবস্থা ও প্রমাণ যথেষ্ট আছে। ভারতবর্ষের গবয়েণ্ট দায়িত্বপূর্ণ হুইবে বটে, কিন্তু তাহ দায়ী হইবে ব্রিটিশ জাতি ও তাহাদের প্রতিনিধি পালেমেন্টের নিকট, ভারতবাসী এবং তাঙ্কাদের প্রতিনিধি কোন ব্যবস্থাপক সভার নিকট নহে। তম্ভিয়, বর্তমানে বড়লাট ও অন্তান্ত লাটদের হাতে যত ক্ষমতা আছে, হোয়াইট পেপারে তাহাদিগকে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে। এই সব ক্ষমতা অনুসারে তাহারা যাহা কিছু করিবেন, তাহার জন্ত তাহাদিগকে ভারতবর্ষের কোন অধিবাসীর বা অধিবাসীসমষ্টির নিকট কৈফিয়ৎ দিতে হইবে না। ইহা অতি অদ্ভুত ও অপূৰ্ব্ব দায়িত্বপূর্ণ গবন্মেণ্ট বটে ! অবস্থান্তর ঘটিবার কালের ব্যবস্থা হোয়াইট পেপারের প্রথম অনুচ্ছেদটিতে আছে,বর্তমান শাসনবিধি পরিবর্তিত হইয়া সংঘবদ্ধ বা ফেডারেটেড ভারতের ভবিষ্যৎ শাসনবিধিতে পরিণত হইবে। এই পরিবর্তন বা অবস্থাস্তর প্রাপ্তির জন্ত সময়ের আবশ্বক । অবস্থান্তর প্রাপ্তির জন্ত আবশ্বক এই যে সময়, সেই সময়ে কতকগুলি দিকে দেশের লোকদের ও তাঁহাদের প্রতিনিধিদের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ করা হইবে। এই সীমানির্দেশকে সাধারণতঃ সেফগার্ড বা রক্ষাকবচ বলা হয়। তাহা বুঝা গেল ; কিন্তু কত মাসে, বৎসরে, যুগে, বা শতাব্দীতে এই অবস্থাস্তুর ঘটিবে, তাহা কোথাও বলা হয় নাই। স্বতরাং ব্যাপারটা দাড়াইতেছে এই, যে, অনির্দিষ্ট কাল, চিরকাল, যতদিন ব্রিটিশ রাজত্ব টিকিবে ততদিন, এই অবস্থান্তর ঘটিবার কালের রক্ষাকবচগুলি বর্তমান থাকিয়া, ভারতীয়েরা এখন যেমন স্বশাসন ক্ষমতা হইতে বঞ্চিত, সেইরূপ বঞ্চিত থাকিবে । ষে অঙ্গীকার পালনের কোন সময় নির্দিষ্ট করা হয় না, তাহার কোন মূল্য নাই। “ভদ্রলোকের এক কথা” সম্বন্ধে যে প্রচলিত পরিহাস আছে, এরূপ অঙ্গীকার তাহারই মত। এক জন ঋণী ব্যক্তি তাহার মহাজনকে বলিয়াছিল, “কাল টাকা দিব।” মহাজন যেদিন তাগিদ দেয়, সেই দিনই উত্তর পায়, "বলিয়াছি ত কাল দিব-ভদ্রলোকের এক কথা ।” ব্রিটিশ ভদ্রলোকেরাও সেইরূপ, আমরা যতই কেন তাগিদ দি না, চিরকাল আমাদিগকে বলিতে পারে ও বলিতেছে, “শাসনবিধির অবস্থাস্তর প্রাপ্তির সময় উত্তীর্ণ হইলেই তোমরা স্বরাজ পাইবে—ভদ্রলোকের এক কথা ।” রক্ষাকবচগুলি কাহার হিত ও স্বার্থরক্ষার জন্য ? কংগ্রেস যাহাতে তথাকথিত গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিতে পারে, তাহার জন্য লর্ড আরুইনের সহিত মহাত্মা গান্ধীর একটি চুক্তি অনুসারে নিরুপদ্রব আইনলঙ্ঘন প্রচেষ্টা বন্ধ করা হয়। এই চুক্তির দ্বিতীয় সৰ্ত্তের দ্বিতীয় অস্থচ্ছেদে আছে— “Of the scheme there outlined, Federation is an essential part, so also are Indian responsibility and reservation or safe-guards in the interests of India for such matters, as for instance, defence, external affairs, the position of minorities, the financial credit of India and the discharge of obligations.” ইহাতে বলা হইয়াছে, যে, ভারতবর্ষের হিত ও স্বার্থরক্ষার জন্য আবশ্যক কতকগুলি বিষয় শাসনকৰ্ত্তাদের হাতে রক্ষিত থাকিবে । এই রক্ষিত রাখিবার ব্যবস্থাগুলিরই নাম রক্ষাকবচ । এইরূপ যে-সব সত্ত্ব করা হইয়াছিল তাহা মহামহিম ব্রিটিশ নৃপতির oform to orofsson ("with the assent of His Majesty's Goverenment") (i HTTffs" (forI চুক্তিনামায় লিখিত আছে। হোয়াইট পেপারে কিন্তু চুক্তির এই সর্ভের ব্যতিক্রম দেখা যাইতেছে । তাহাতে রক্ষাকবচগুলি সম্বন্ধে লিখিত एषां८छ् These limitations, commonly described by the compendious term “safe-guards,” have been framed in the common interests of India and the United Kingdom. তাৎপর্ঘ্য । “नश८करनं ब्रक्रीकबछ नांप्य बछिहिङ 4है जश्टकांछक बादहांखणि खांब्रडवर्ष sषर cजल्ले जिद्दीन ७ ठेखङ्ग जांब्रांद्रणाॉर७द्र बूख ब्रांप्जाब्र भाषांब्रज चांदबिक्रीर्ष थलैोड हऐब्रांग्रह ”