পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখী iাঙালীর, আক ও গুড় বাঙালী চাষীর, এবং কাৰ্য্যাধ্যক্ষ ও শ্রমিকগণ বাঙালী । পাপ-ব্যবসা দমন বিল পাস ঐযুক্ত যতীন্দ্রনাথ বস্থ পতিত নারীদের দ্বারা পাপI্যবসা চালান বদ্ধ করিবার জন্ত বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় একটি বিল পেশ করিয়াছিলেন। তাহা পাস হইয়াছে। মাইনের দ্বারা বেণ্ডাকৃত্তি বদ্ধ করা ইহার উদ্বেগু নহে, কবল আইনের দ্বারা তাহ করা যায় না। অসৎ উদ্দেশ্যে Iালিকা ও নারী আমদানী করা, বা তাহাদিগকে পাপে লপ্ত করিয়া তাহার ব্যবসা করা যাহাতে না-চলে, তাহাই এই আইনের উদ্দেশু। সৰ্ব্বসাধারণ এই দিকে ক্ষ্য রাখিলে আইনের উদ্দেশু সিদ্ধ হইবে। সঙ্গে সঙ্গে, তিতাবৃত্তি হইতে যাহাদিগকে উদ্ধার করা হইবে, তাহাদের সংশিক্ষা ও সাধুভাবে জীবিকা অর্জনের উপায় *রিয়া দিবার নিমিত্ত অনেক প্রতিষ্ঠান স্থাপিত করিতে ৪ চালাইতে হইবে । কেশবচন্দ্র ঘোষ শ্ৰীযুক্ত কেশবচন্দ্র ঘোষের মৃত্যুতে হিন্দু-মুসলমাননর্বিশেষে বঙ্গের কৃষকের একজন প্রকৃত বন্ধু হারাইল । তিনি সামান্ত অবস্থার লোক ছিলেন। প্রসিদ্ধ অনেক লোকদের সহযোগিতায় চাষীদের হিতসাধনে একাগ্রতার হিত পরিশ্রম করিতেন। তিনি বৰ্দ্ধমান জেলার লোক ছিলেন, সরকারী টেলিগ্রাফ আপিসে কম বেতনের চাকরি করিতেন । বঙ্গে লবণশিল্প বাহির হইতে আমদানী লবণের উপর শুষ্ক থাকায় গবন্মেন্টের অনেক লক্ষ টাকা আয় হয়, কিন্তু বঙ্গের লোকদিগকে বেশী দামে নূন কিনিতে হয়। শুন্ধের আয়ের কয়েক লক্ষ টাকা বাংলা গবন্মেণ্ট পাইয়াছেন। উইা বঙ্গে লবণশিল্পে উৎসাহ দিবার জন্য ব্যয় করিবার কথা ছিল। গবন্মেষ্ট তাহা করেন নাই, কেবল ছয়টি কোম্পানীকে বঙ্গে নুন তৈরি করিবার অনুমতি দিয়াছেন। একটি কাজ আরম্ভ করিয়াছে। বাংলা দেশে কাটুতি मून यूनेि यांद्धांजौब्रां ६डब्रि कब्रिटङ *ां८ब्र, डांश श्हे८ण বাঙালীদিগকে অতিরিক্ত দামে নৃন কিনিয়া ক্ষতিগ্রস্ত ইতে হয় না। কিন্তু গবক্সেণ্ট কোন সরকারী সাহায্য দতে আপাততঃ রাজী নহেন। কখনও রাজী হইবেন ক ? কোম্পানীগুলি কি বাঙালীর ? বিবিধ প্রসঙ্গ-প্রাদেশিক ফৌজদারী আইনসমুহের প্রপূৰ্ত্তি ›@ዓ হোয়াইট পেপার সম্বন্ধে ভারতীয় ও বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার মত ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় গবন্মেন্টের পক্ষ হইতে স্তর ব্ৰজেজলাল মিত্র প্রস্তাব করেন, “ভারতের ভাবী শাসনসংস্কারের প্রস্তাব সম্বলিত হোয়াইট পেপারের আলোচনা করা হউক” এবং বলেন যে গবন্মেণ্ট আলোচনায় যোগ দিবেন না। স্তর আবদার রহিম বেসরকারী সদস্তদিগের পক্ষ হইতে নিম্নমুদ্রিত মৰ্ম্মে এক সংশোধন প্রস্তাব উপস্থিত করেন 2— মূল প্রস্তাবটি পরিবর্তন করিয়া এইরূপ করা হউক —“ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার পক্ষ হইতে সপারিষদ বড়লাটকে অনুরোধ কর। যাইতেছে-শাসন-সংস্কারের প্রস্তাবগুলির বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন করিয়া জনসাধারণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক গবন্মেন্টের অধিকতর কাৰ্যক্ষমতা এবং স্বাধীনতা প্রদান করা জাৰগুক ; তাহা না হইলে এই শাসনতন্ত্র দ্বারা দেশে শাস্তি প্রতিষ্ঠিত হইবে না, ভারতবাসীরা সন্তুষ্ট হুইবে না এবং উন্নতির পথ অক্ষুণ্ণ থাকিবে না ; সপরিষদ বড়লাট যেন এই অভিমত ব্রিটিশ গবষ্মে স্টকে জানাইয়া দেন।” বেসরকারী তীব্র অনেক বক্তৃতার পর এই সংশোধনপ্রস্তাব বিন ভোটগণনায় গৃহীত হয়। বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভাতেও এই রকম কোন প্রস্তাব গৃহীত হওয়া উচিত ছিল । তাহ না হইয়া হোমমেম্বর মিঃ প্রেটিসের নিম্নলিখিত প্রস্তাবটি গৃহীত হইয়াছে। হোয়াইট পেপারে সন্নিবিষ্ট ব্রিটিশ গবন্মেন্টের প্রস্তাবগুলি বিবেচন৷ করিয়া এই সভা বাংলা গৰন্মেণ্টকে এই অনুরোধ করিতেছেন যে, সভার আলোচনার বিবরণ ব্রিটিশ গবষ্মেন্টের জ্ঞাতার্থে এবং জয়েন্ট সিলেক্ট কমিটির বিবেচনার্থে ভারত-গৰন্মেন্টের নিকট পাঠাইবার বন্দোবস্ত করা হউক । প্রাদেশিক ফৌজদারী আইনসমূহের প্রপূৰ্ত্তি ফৌজদারী আইনসমূহ কঠোর হইতে কঠোরতর করা হইতেছে, কঠোরতম যে কখন হইবে তাহা দেব ন জানস্তি কুতে মানবাঃ । কয়েক দিন পূর্বে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় প্রভিন্সিয়্যাল ক্রিমিন্যাল লজ সপ্লেমেটিং বিল পাস হইয়া গিয়াছে। ইহার দ্বারা হাইকোর্টের ক্ষমতার প্রভূত হ্রাস হইবে। সার আবদার রহিম হাইকোর্টের প্রধান জজিয়তী করিয়াছিলেন, বাংলা গবষ্মেন্টের শাসনপরিষদেরও সভ্য ছিলেন । এহেন লোকের মতে, “আইনের রাজত্ব ( rule of law ) ব্রিটিশ গবষ্মেণ্টের প্রধান ধশের विशघ्न हिल, किरू डांझीं थांग्न नहे झहेब्रां८छ् ।”