পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sግፀ SనOBO বললে, বুর্গটোরের কাছে একটি ভাল হোটেল আছে, তবে লে শহরের আর প্রান্তে—“হোটেল সোহে।’ । এই মধ্যযুগের প্রাচীন শহরে হোটেল সোহো । সেই দিকেই ৰাওয়া গেল । ‘হোটেল সোহোর’ ম্যানেজার জানালেন, সেখানেও স্থানাভাব, সেখানেও আর একদল মার্কিনদেশীয় ভ্রমণকারী ; यांब्र या फू-थॉन थiणि घब्र च्षां८छ् ड" श्रांशांशैौ क८लTब्र छछ রিজার্ত করা রয়েছে। লিভাংশু ম্যানেজারের সঙ্গে রীতিমত চেঁচামেচি স্বরু করে দিলে,—দেখুন, আমরা আসছি ভারতবর্ষ থেকে, আপনাদের এই পুরাতন শহর দেখতে, আর আপনি বলছেন, থাকবার জায়গা নেই— অতিথিদের প্রতি জার্শ্যানীর— এমন সময় ক্রমান্ধকারময় নির্জন পথ কার হাতে কেঁপে উঠল, হাস্ত নয় অট্টহাস্য। ম্যানেজার বললেন, ওই ছোটেলের মালিক আসছেন, ওঁকে বলুন। ছাই-রঙের স্কট পর একটি মোট লোক আমাদের দিকে এগিয়ে এলেন পথের বাক থেকে, যেন চারিদিকের ছায়। মূৰ্ত্তিমান সরব হয়ে উঠল। লোকটি যেমন স্কুল তার কণ্ঠস্বর তেমনি বাজখাই, গাল দুটি ফোলা ফোল, বড় বড় চোখ ছুটি ভাসা ভাসা, ষ্টেজের ভাড় বা সার্কাসের ক্লাউনের মত অঙ্গভঙ্গী,—অর্থাৎ জীবনট একটা পরিহাস, ফুক্তি ক’রে নাও । অত্যধিক বাঁয়ার পানে স্ফীত উদর ছুলিয়ে লোকটি অট্টহাল্যের স্বরে বললেন,—কি ব্যাপার, এত হৈ-চৈ কিলের—স্থা, হা, শুভলক্ষ্যা বিদেশী অতিথিগণ, রবার্ট बइयांन, cशtछैज cनांtशद्र भाजिक, च्यांशनांtजब्र छुख्Jৱেজিল ? পৰ্তুগাল । পিনা—হ হা— গিতাংশু ক্ষুদ্ধস্বরে বলে উঠল,—ভারতবর্ষ, ভারতবর্ষ। जांषब्र चत्रांजहि निडां९तद्र बांकाउनि ठीब्र क$च८ब्र छूविदग्र नब्बमान বলে উঠলেন—ইণ্ডার-ইণ্ডার—কালকূট, গুটু— আমি ধীরে বললুম-এখন আমরা লগুন থেকে এসেছি, জার্শ্বানী বেড়াতে, আপনার হোটেলে দুই-বিছানা-ওয়ালা ७कथांना घइ नांeइीं बां८द कि ? - जeन ? ७ ज७न ! ज७न कषाझे जrन नबयांzनब्र शब्रिहोंग-छेदछ यूष cवमन जडौब्र श्रब cर्णन, षिटबछेदब्रब्र छT८फ़्ब्र यू গেল বদলে । ম্যানেজারের দিকে চেয়ে তিনি বললেন সোয়ারৎসেনবেম্বার্গ, কোন ঘর খালি আছে ? —কোনো ঘর ত খালি নেই। —কেন, :৮ নম্বর ? —ও ঘর ত কালকের জন্তে রিজার্ত, এক স্বইস দম্পতী কাল সকালেই আসছেন। —আচ্ছা, কাল তাদের একটা ব্যবস্থা ক’রে দেওয়া যাবে, আপনি এদের ১৮ নম্বরে বন্দোবস্ত ক’রে দিন— আমার লণ্ডনের প্রিয় অতিথিৰয়, আপনার যতদিন খুণী এ হোটেলে থাকুন, এ পুরাতন শহরে লাইফ এনজয় করবার কিছু নেই, এ লণ্ডন নয়, তবে আমাদের যথাসাধ্য আপনাদের মনোরঞ্জন করবার ব্যবস্থা করব । আম্বিন, আপনাদের ঘর দেখিয়ে দিচ্ছি । ডিনার খেয়ে শহরটা একটু ঘুরতে বার হওয়া গেল। আমাদের দেশে সন্ধ্যার রক্তরাগ বড় ক্ষণিক, দিনের আলো হঠাৎ নিবে যায়, রাত্রির অন্ধকারের কালে৷ পর্দা চারিদিক ঘিরে ফেলে। কিন্তু ইয়োরোপে, বিশেষতঃ উত্তর-ইয়োরোপে, স্বৰ্য্যাস্তের পর গোধূলির আলো অনেকক্ষণ থাকে, রাত দশট-এগারটা পৰ্যন্ত । সেই গোধূলির আলোর প্রাচীন শহরটি বড় স্থম্বর লাগল। সিতাংশুর ইচ্ছা ছিল, দ্বাদশ শতাব্দীর যে এক গির্জার ধ্বংসাবশেষ কাছে কোথায় আছে, তার সন্ধান করবে আমি বললুম-না, শহরে কোথায় ভাল কাফে আছে দেখ, সেখানে বসা যাবে । রাত্রে যখন ফিরলুম তখন হোটেল লোহো সরগরম হয়ে উঠেছে; একতলার সব ঘর আলোয় ঝলমল, বড় খাবার ঘয়ের মাঝের সব টেবিল সরিয়ে নৃত্যশালা হয়েছে, কাঠের দেওয়াল ও জানালার পাশে মদের পাত্র রাখার ছোট গোল টেবিল ও চেয়ারের সারি সাজান, এক কো৭ে নৃত্যের বাদ্য বাজছে, আর আমেরিকান ভ্ৰমণকারীদের দল হস্তগীত-গল্পগুজরণের সঙ্গে সঙ্গে নানা প্রকার মঙ্গাপানের অবসরে নৃত্যচটুল পদের আঘাতে কাচের মত