পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ দুৰ্ব্বোধ্য শিশু ও তাছার শিক্ষণ SS) করিবার প্রবৃত্তি, অশাস্ততা, হিংস্রসঙ্গ, ক্রোধ প্রভৃতিতে প্রকাশ পায় । শিশু অত্যন্ত প্রতিহিংসাপরায়ণ । তাহার হিংসা বা প্রতিক্রিয় প্রবৃত্তি অনেক সময়ে স্থানভ্রষ্ট হওয়াতে সাধারণ ব্যক্তির দৃষ্টি এড়াইয়া যায়। মূর্খ পিতামাতার অতিরিক্ত ও মূহমূর্ব তাড়নে শিশু “মারকুটে বা মারঘেচড়া” হইয়া যায় । তাহার শাসনের স্বফল হয় না বরং পিতামাতার প্রহারের প্রত্যুত্তর শিশু আম্ভের উপর এবং জন্য প্রণালীতে দিয়া থাকে । (জ) শিশু যাহাদের ভালবাসে তাহাদিগকেই আদর্শ করিয়া লয়, তাহার অনুকরণ করিয়া কথা বলিতে শিখে, কাৰ্য্যেরও অঙ্ককরণ করে । পুনঃপুনঃ শুনিয়া পরিদৃশ্যমান বস্তু ও ব্যাপারসমূহের নাম আয়ত্ত করে, কোন অবস্থায় কি করা হয় তাহা জানে। র্তাহাদিগের সঙ্গে মিশিয়া কোনটি সামাজিক ও নৈতিক হিসাবে ‘ভাল’ বা ‘মন্দ’ বলিয়া বিবেচিত হয় তাহা বুঝিতে পারে। জীবনের মধ্যে শৈশবেই জ্ঞানার্জন ও বুদ্ধিবিকাশের গতি অতি ক্ষিপ্র। সুতরাং শিশুর শিক্ষাদীক্ষা সমস্তই তাহার মাতাপিত ভ্রাতাভগিনী পরিচারিক ও বাটির অভিভাবকবর্গের আচরণের উপর নির্ভর করে। শিশুরা স্বতঃই কে তাহাকে ভালবাসে, কে বিরূপ, বুঝিতে পারে। শিশু যে শিক্ষক বা শিক্ষয়িত্রীর নিকট আদরযত্ন পায় তাহার বাধ্য হয় এবং তfহার শিক্ষণীয় বিষয় সহজেই আয়ত্ত করে । (ঝ) অনেক মাতাপিত মনোবিদ্যার সম্পূর্ণ অজ্ঞতায় মনে করেন শিশুকে শিক্ষা দিতে হইলে কান্ত্রিক শাসন ও ভয়প্রদর্শনই প্রধান উপায়। র্তাহারা खां८मन नों ८ष, खम्रथप्तर्वनब्र कि विषधम्न मुल ट्ध्र ! डौछू निल अङाख जखभूशिौन झहेब्रा श्रदफ़ । निर्बौंद শান্ত শিশুই তাহারা তৈয়ারী করিতে চান কিন্তু জানা উচিত ষে, দুর্দান্ত শিশুই ভবিষ্যতে সমধিক উন্নতিলাভ করে । (ঞ) শিশুরা অতিশয় অমুসন্ধিৎস্থ, পরিবারের ভিতর মাতাপিতার কলহ ও পরম্পরের প্রতি ছৰ্ব্যবহার এবং পরম্পরের প্রতি শিশুর সমক্ষে অসংঘত ও অশিষ্ট ব্যবহার শিশুর আশেষ মানসিক অবনতির কারণ হইয়া থাকে। (ট) এই সকল কারণ বর্তমান থাকিলে শিশুর জাবরাজ্যের गब्रलगंङि ( emotional life ) मछे इहेब्रां बॉम्न ७lय६ डांझांब्र ফলে শিশু মানসিক বিকারগ্রস্ত অথবা অপরাধপ্রবণ হইয় পড়ে। যদি এই দুইটির কোনটি না ঘটে তবে শিশুর বুদ্ধিবৃত্তির উন্মেষের প্রাথর্ষ্য নষ্ট হইয়া যায়, শিশু পাঠ্যবিষয়ে ও ভবিষ্যৎ উন্নতিতে অনাবিষ্ট হইয় পড়ে। শিশু, বয়সের বৃদ্ধির সহিত কিশোর-কিশোরী, যুবক-যুবতীতে পরিণত হয় বটে, কিন্তু প্রতিযোগিতাসকুল জগদব্যাপারের ব্যবহার করিবার সামর্থ্য তাহার জন্মে না । সে মানসিক ব্যাপারে শৈশব মনোবৃত্তি পোষণ করিয়া থাকে । অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষয়িত্রীর দায়িত্ব মাতাপিতা ও অভিভাবকবর্গ স্ব-স্ব অজ্ঞতায় গৃহে দুৰ্ব্বোধ্য শিশু প্রস্তুত করিয়া বিদ্যালয়ে প্রেরণ করেন এবং মনে করেন বিদ্যালয়ের শাসনে তাহার সর্বাঙ্গীন কুশল হইবে । অনেক বিদ্যালয়ে আবার শিশুর ব্যক্তিগতভাবে যত্ন করিবার প্রথা নাই। শিক্ষক-শিক্ষয়িত্ৰীগণও অনেকেই তাহাদের মামুলী প্রথায় চলিয়া শিক্ষাকার্ধ্যে ব্ৰতী হন। মনোবিদ্যার সহিত র্ত্যহাদের পরিচয় না থাকাতে, রীতিমত শাসন ও নিয়মের দ্বারা শিশুর ছর্বোধ্যতা যাহ-কিছু বাকী থাকে তাহ সম্পূর্ণ করিয়া দেন। শ্রেণীতে প্রবেশের সময়ে, শিক্ষার সময়ে, পরীক্ষা গ্রহণের সময়ে ও উচ্চতর শ্রেণীতে উন্নয়নের সময়ে তাহারা নিয়মানুযায়ী কাজ করেন। এক ঘণ্টা বা দুষ্ট ঘণ্টা পরীক্ষা করিয়া শিশুর শিক্ষার দৌড় শীঘ্ৰ নিৰ্দ্ধারণ করা অতি কঠিন ব্যাপার। উহা মনোবিদ্যার জ্ঞান অপেক্ষা করে। আবার র্যাহারা পরীক্ষা করেন, তাহারা সাধ্যমত আয়াস স্বীকার করেন না । অথচ এই পরীক্ষার উপর অতিরিক্ত গুরুত্ব আরোপ করা হয়। বিষয় অতি গুরু বটে, কিন্তু অকিঞ্চিৎকর পরীক্ষার উপর শিশুর আয়ুষ্কালের বর্ষপরিমাণ নির্ভর করে। অনেক সময়ে আবার ভূয়োদর্শনের অভাব অথবা পরীক্ষকের ব্যক্তিগত কঠিন প্রকৃতি জন্ত পরীক্ষার फे८कॐ ७८कबां८ब्रहे यार्थ झहेब्रा यांब्र । यांशंब्र नांद* शङ्ग ও চেষ্টা আছে, পরীক্ষায় তাহার কোন নূনতা দৃষ্ট হইলেও डांशटक चार्ककाहेब ब्राथा कडमूब नशैन्नैौन उांशदख