পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১৬ খ্ৰীষ্টান সিস্টেংরা কোট-প্যান্ট, ওয়েষ্টকোট ইত্যাদি পরিধান করে। শ্ৰীহট্ট জেলার অধিবাসীদের সঙ্গে বাহার কাজকারবার করে তাহার ধুতি ও জামা পরে। পাগড়ী প্রায় সকলেই মাথায় বাধিয়া থাকে। কাহারও जिां२ शृङ्गश् ( श्tब्र' क्षुषॆन ) কাহারও মাথায় কালে রঙের কাপড়ে তৈরি একরকম টুপী দেখিতে পাওয়া যায়। গ্রাম্য লিণ্টেংরা একরকম হাত ছাড়া কোর্তা ব্যবহার করে । স্ত্রীলোকেরা আপাদলম্বিত সেমিজের উপর ছোট একটি জামা গায়ে দেয় এবং একটি চার-পাচ হাত লম্বা কাপড় কোমরে গেরে দিয়া পরে ও একটি চাদর দিয়া সমস্ত শরীর ঢাকিয়া রাথে। মস্তকে আলাদা একটি বস্ত্রখণ্ড অবগুণ্ঠনরূপে ব্যবহার করে। এরূপভাবে সৰ্ব্বাঙ্গ আচ্ছাদিত করিয়া পরিচ্ছদ পরিধান করিতে আসামের অস্কান্ত পাহাড়ী রমণীদের দেখি নাই । মস্তক এবং বক্ষদেশের উপরিভাগ অনাবৃত রাখাই জন্তাগু পাৰ্ব্বত্য স্ত্রীলোকদের রেওয়াজ । কেবলমাত্র नूलोहे मान्नैौब cगभिष गोप्इ cनग्न । निtफे९ ब्रषगैौtनब्र ఏం8రి পোষাক সাধারণতঃ কালে রঙের, তাহাদের বস্ত্রাভ্যস্তরে সকল সময়েই পান-স্বপারিতে ভরা ছোট একটি কাপড়ের খলি থাকে । প্রবাল এবং সোনায় তৈরি ফাপা কণ্ঠহার সিণ্টেং নারীদের প্রিয় অলঙ্কার। ইহার কানে মাকৃড়ি, হাতে চুড়ি, গলায় রূপার চেন পরে, চেনগুলি গল হইতে কোমর পৰ্য্যন্ত ঝুলিয়া পড়ে । ভাত, শুকৃনো মাছ এবং শূকর ও কুকুট-মাংস সিন্টেংদের প্রধান খাদ্য । একমাত্র গোমাংস ছাড়া আর সকল প্রকার মাংসেই ইহাদের অত্যন্ত আলক্তি আছে। ইহার অতি প্রত্যুষে এবং বিকালে—দিবসের মধ্যে দুইবার খাদ্য গ্রহণ করিয়া থাকে। প্রত্যুযে জোয়াইয়ের রাস্তায় বেড়াইতে বাহির হইলে দগ্ধ শূকরের দুর্গন্ধে নাড়ীতুড়ি উন্টিয়া আসিতে চায়। ইদুর ব্যাঙচি প্রভৃতিও ইহাদের বিশেষ প্রিয় খাদ্য । ইহারা পচা ভাত হইতে প্রস্তুত মদ্য পান করে। সিণ্টেংদের প্রধান প্রধান পূজা এবং উৎসবাদিতে মদ্য একটি অত্যাবগুক জিনিষ । ইহাদের মধ্যে পুরুষ অপেক্ষ স্ত্রীলোকের সংখ্যা ঢের বেশী। সেজন্য পাত্র জুটাইতে মেয়ের বাপকে যথেষ্ট বেগ পাইতে হয়। তাই অধিক বয়সে মেয়েদের বিবাহ হয়। আমি নিমন্ত্রিত হইয়া সিন্টেংদের একটি বিবাহউৎসবে যোগদান করিয়াছিলাম। পাত্ৰীটির বয়স ছিল কম পক্ষে ছাবিবশের কাছাকাছি । বিবাহ ক’নের বাপের বাড়িতেই হয়। বিবাহের পর ক'নে স্বামীর ঘরে বায়ু না, বাপের বাড়িতেই থাকে। দিবাভাগে স্বামি-স্ত্রীর দেখা হওয়া নিষিদ্ধ। সন্ধ্যার পর স্বামী মহাশয়ের শ্বশুরবাড়িতে গিয়া নিজ নিজ পত্নীর সহিত রাত্রিযাপন করেন এবং রাত্রি প্রভাত হইবার আগেই নিজেদের বাটতে ফিরিয়া আসেন। শ্বশুরালয়ের খাদ্যপানীয় গ্রহণ করিবার अषिकांग्न उांशtनग्न नहेि । त्रांछकांण धुंठेन निरफेश्ब्रां অনেকেই কিন্তু এই প্রথা মানিয়া চলে না। ইহাদের মধ্যে বিধবা-বিবাহ প্রচলিত আছে । কিন্তু কোনো নারী স্বামীর মৃত্যুর পর যদি আর বিবাহ করিবে না বলিয়া ७थङिखांवक झग्न ऊांश हरेद्रल ८ण धृष्ठ चांभैौब्रचश् िनिरखब्र কাছে রাখিতে পারে।