পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ जांचकांकॅझाँ ২২৬ অভিবাদন ক’রে হাসলো। কথার চেয়ে এই হাসির চোখ ও আমার চোখ এক নয়। আমার চোখে তখন মিষ্টতা আমার মনকে স্নিগ্ধ করলো । প্রথম বলন্ত দেখা দিয়েচে । আকাশের ফিকে নীল রং —বা —বেশ ত জমিয়ে তুলেছিস — থেকে ধূসর ধুলো পৰ্য্যস্ত অর্থবন্ত । ও সব খাক,— —শেষ পর্য্যন্ত শোনষ্ট আগে । চলতে চলতে মেয়েটি বললে, আপনার কলেজও কি এই পথে ? মিথ্যা কথাটা বলতে পারলাম না । মুখখানা লাল ক’রে উত্তর দিলাম,—না । ভাগে মেয়েটি আর কোনে প্রশ্ন করল না। তাহ’লে বিশেষ রকমেই লজ্জিত হ’তে হ’ত । বেথুনের গেট পৰ্য্যস্ত কলেজ প্রোফেলার ও পড়ানোর রীতি নিয়ে অনেক তর্কই হ’ল, প্রথম আলাপের সঙ্কোচটুকুও হয়ত কেটে গেল, কিন্তু সাহস ক’রে কেউ কারও নাম জিজ্ঞাসা করতে পারলাম না।--ভদ্রতাকে ঈষৎ টিলে ক’রে পুরুষের নাম পরিচয় জানা হয়ত যায়, কিন্তু এ-সম্বন্ধে কোনো মহিলাকে জি জ্ঞাসাবাদ, মানে রীতিমত বর্বরতা । গেটের মধ্যে ঢুকবার আগে সে আবার মিষ্ট হাসি হাসলে। অtগ্রহভরে বললাম,-চারটের পর আসব। - সে ব’ললে,—মিছি মিছি কই ক’রে— বললাম,—কষ্ট আর কি । মনে মনে বললাম, এত কষ্ট কি কপালে সইবে । বড়লোক তোমরা--কালই হয়ত মোটরটা ঠিক হ’য়ে যাবে, কিংবা নতুন একখানা আসবে। তারপর—তোমার মোটরের পাশ দিয়ে চলতে গেলেই ধুলো ও কাদা আমার ভদ্রবেশের ওপর কি কম জন্ব্যতাই করবে ! তখন আমার বিব্রত ভাব দেখে তোমার এই হাসিই হয়ত তখন প্রবল হ’য়ে উঠবে বে চোখের জল লুকুতে আমায় মুখ ফিরিয়ে পালাতে হবে । কিন্তু ভয় আমার মিছে । আকাশে পুরো চাদ উঠলে সমূদ্র ওঠে কেঁপে । আকাশে আর জলে বন্ধনরেখা। আমার মনের টানে ওর মোটরের টায়ারটা ফেঁসেই রইলো।—হেঁটেই কলেজে যেতে লাগলো । —তারপর ? নামটা জানতে পারলি নে ? —নাম ? হা, জানলাম বইকি। নীলিমা । —মেয়েটি কেমন দেখতে তা ত বললি নে ! —লে বলার কোনো মানে নেই। যেহেতু, তোমার সপ্তাহের আলাপে আমরা যা লাভ করলাম একদিনে দিগ্বিজয়ী তা পায় না। নীলিমা আমায় বললে, তাদের বাড়ির বাধন নাকি খুব শক্ত। সাগরপারের ছাপ না-থাকলে ও-বাড়িতে পাণি-প্রার্থনার দুঃসাহস কারও হয়ই না । আমি যদি রাজি হই এবং সত্যকার বীর হুই ত গোপনে— আহত পৌরুষগৰ্ব্বে উত্তর দিলাম,—এ ত আমার গৌরব ! উত্তরের পরক্ষণেই মুখটা ঈষৎ স্নান হ’য়ে উঠল। পৌরুষ আমার যথেষ্ট থাকলেও স্বাধীনতা কতটুকু ! উপার্জনক্ষম ত নই ; কলেজের মাইনে, বই, খাত বা বাবুয়ানি, বায়স্কোপের খরচ যেখান থেকে আসে, সেখানে এত বড় আত্মত্যাগের কিই বা মূল্য । নীলিমা আমার ভাবাস্তর লক্ষ্য ক’রে বললে, দু-দিন পরে যখন আমরা একই হব, তখন কোন বিষয়ে দ্বিধা মনে পুষে রাখা ঠিক নয় । তোমার ভাব আমি বুঝেছি। কিন্তু সে ভয় কোরো না । গোপনে ধৰ্ম্মসঙ্গত অধিকার নিয়ে আমরা এমন দিনে এ-কথা প্রচার করবে, ষেদিন অর্থসমস্তার ভ্ৰকুটি আমাদেরকে শাসন করতে পারবে না । কেমন ?— এ-কথায় ওর ওপর শ্রদ্ধা আমার বেড়ে গেল । মুখে বিদ্যাভ্যাসের কঠোরতর দীপ্তিকে মনে হ’ল ॐौ ।। ८क बटल बिदांश् ८वांकाi ! चौबनषांखां८क गझ्छ ७ श्रृंडिदान कब्रबांब्र छछहे ७ड़े वयूर्क चशäान । সেইদিনই বীডন বাগানে ব’সে সব ঠিক ক’রে ফেললাম। ভবানীপুরে নীলিমার জানা একখানা ছোট বাড়ি আছে। সে-ই ঠিক করবে ব’ললে । আমায় ভার নিতে হ’ল নাপিত পুঙ্কত ও জঙ্গল্প আয়োজনের । একলা পাছে সব জোগাড় করতে না পারি এই ভেবে একজন বন্ধুর সাহায্য নেৰ তাকে জানালাম । নীলিমা হেসে বললে, বেশী লোকचांनांजानि छाण नब्र । चाष्ह, ७कखनzकहे निदब्रां ।