পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ थाङ्क-क्षण ২৩৭ স্বরেশ্বর তাড়াতাড়ি উঠিয়া পড়িয়া বলিল, “আমি যাই ভবে, কাল সকালে আবার আসব।” জ্ঞানদা বলিলেন, "লে কি ? চা-টা খেয়ে যাও । শুধু-মুখে আমি যেতে দেব কেন ? ভগবান মেরে রেখেছেন তাই, নইলে আজকের দিনটা কি আর আমি चशनि cश्ाङ ज्रिाम ?” পায়ের শব্দটা নিতান্তই মিহিরের, কাজেই স্বরেশ্বর আবার বসিল । আয়া ট্রে সাজাইয়া চা এবং জলখাবার ভাইয়া আসিল । জ্ঞানদা বলিলেন, “কাল রাত্ৰে সকলে এখানেই খাবে, তারপর এন্‌গেজমেন্টের একটা দিন ঠিক ক’রে সবাইকে বলা বাবে ।” স্বরেশ্বর খাইতে খাইতে নতমস্তকে জিজ্ঞাসা করিল, “নৃপেন্দ্রবাবুর কাছে আমাকে কিছু বলতে হবে कि ?” জ্ঞানদা বলিলেন, “তুমি আবার কি বলতে যাবে ? যা বলবার আমিই বলব। তোমার বাবা থাকতেন যদি ত স্বতন্ত্র কথা হ’ত ।” সুরেশ্বর চা খাইয়া প্রস্থান করিল। যাইবার সময় ঘটা করিয়া জ্ঞানদাকে একটা প্ৰণাম করিয়া গেল । প্রণামটা আগেই করা উচিত ছিল, তষে লজ্জায় পড়িয়া করিতে পারে নাই । জ্ঞানদা আবার শয়নকক্ষে ফিরিয়া গেলেন। স্বামীকে কি ভাবে কি বলিবেন, তাহাই মনে মনে গুছাইয়া রাখিতে লাগিলেন। যা অবুঝ মানুষ, কতক্ষণ যে তাহার সঙ্গে বকাৰকি করিতে হইবে তাহ কে জানে ? তাহার পর যামিনীও এখনও বাকি। কিন্তু সে সম্ভবতঃ জোর করিয়া অবাধ্যতা করিবে না। খানিক বাদেই নৃপেন্দ্রকৃষ্ণের ফিরিবার শব্দ শোনা গেল। নিজের শয়নকক্ষে ঢুকিয় তিনি ওভারকোট ও শু জুতা ত্যাগ করিয়া চটি পায়ে এবং শাল গায়ে দিয়া বাহির হইয়া আসিলেন । জ্ঞানদা ডাকিয়া বলিলেন, “শুনে স্বাও একবার ॥* নৃপেন্দ্রবাবু আসিয়া ঢুকিলেন । জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি বলছ ?” জানজা বলিলেন, “স্বরেশ্বর ত আজ প্রস্তাব ক’রে স্ত্রীর খাটে বসিয়া cगंज,” यजिब्बा चां*ाबिउ उाद्रव चांयौब्र भू८१ब्र निदक চাহিয়া রহিলেন । নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ বলিলেন, “তাই নাকি ?” বলিয়াই অত্যন্ত গম্ভীর হুইয়া গেলেন । স্বামীর উত্তরের জন্ত মিনিট-দুই অপেক্ষা করিয়া নিরাশ হইয়া জ্ঞানদ! আবার বলিলেন, "তাকে একটা উত্তর ত দিতে হবে ? কি বলব ?” পত্নীর এহেন নম্রতায় নৃপেন্দ্রবাবু চটিয়া উঠিলেন, বলিলেন, “তা আমি কি জানি ?” আমার কাছে ত আর প্রস্তাব করেনি ষে আমি উত্তর দিতে যাব ? তোমার ষা মর্জি হয় ব’লো।” জ্ঞানদার মুখ রাগে লাল হইয়া উঠিল। খাটের উপর উঠিয়া বসিয়া চোখ পাকাইয়া তিনি গজিয়া উঠিলেন, "কেন আমাকে বলেছে ত এমন কি অপরাধটা হয়েছে ? আমি কি কেউ নই নাকি ? মেয়ে তোমারও স্বতটা আমারও ততটা। ছেলেমানুষ, তোমায় বলতে ভরসা না পেয়ে যদি বলেই আমাকে তা কি চণ্ডী অশুদ্ধ হয়ে গেল - নৃপেন্দ্রবাবু বলিগেন, “অত রাগারগি ক’রে কি দরকার । বেশ ত, তোমার কাছে বলেছে ভালই । তুমিই যা বলবার তা বলে দিও, তাতেও কিছু চণ্ডী অশুদ্ধ হবে না ।” জ্ঞানদা বলিলেন, “হা, তোমাকে ত আর আমি চিনি না ? একটা কথা দিয়ে বসি তারপর তুমি একটা গোলমাল স্বরু কর । তখন আমার মুখ থাকবে কোথায় ?” নৃপেন্দ্রবাবু বলিলেন, “আমার গোলমাল ক’রে লাভ কি ? তোমার মেয়ে যদি ওকে বিয়ে করতে রাজী হয় করুক না ? তবে তার অমতে জোর ক’রে বিয়ে দেওয়ায় অবশু আমি মত দেব না, বলিয়া ঘর ছাড়িয়া চলিয়া গেলেন । জ্ঞানদী রাগে ফুলিতে লাগিলেন । এ-সব চাল কি আর তিনি বুঝেন না। আচ্ছা, মেয়েকে রাজী করাইবার ভার তাহার উপর, তিনি দেখিয়া লইবেন । অত সহজে खकांननां८क शश्वांन श्वांच्च नां, ऊांश cषन नवांझे स्वांनिब्रt. գtՇա