পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানব সত্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর w9 বর্ষার সময় থালটা থাকত জলে পূর্ণ। শুকনো সময়ে লোক চলত তার উপর দিয়ে । এ পারে ছিল একটা হাট, সেখানে বিচিত্র জনতা । দোতলার ঘর থেকে লোকালয়ের লীলা দেখতে ভাগ লাগত। পদ্মায় আমার छौवनबाजा क्लिज खनड cथ८क मूtब्र । ननौब्र कब्र -धू-धू বালি, স্থানে স্থানে জলকুও ঘিরে জলচর পাখী । সেখানে যে-সব ছোট গল্প লিখেচি তার মধ্যে আছে পদ্মাতীরের আভাস। সাজাদপুরে যখন আলতুম চোখে পড়ত গ্রাম্য জীবনের চিত্র, পল্লীর বিচিত্র কৰ্ম্মোদাম । তারই প্রকাশ পোষ্টমাষ্টার’ ‘সমাপ্তি" "ছুটি” প্রভৃতি গল্পে । তাতে লোকালয়ের খণ্ড খণ্ড চলতি দুগুণ্ডলি কল্পনার দ্বারা ভরাট করা হয়েচে । সেই সময়কার একদিনের কথা মনে আছে । ছোট শুকুনে পুরান খালে জল এগেচে । পাকের মধ্যে ডিঙ্গিগুলো ছিল অৰ্দ্ধেক ডোবানে, জল আসতে তাদের ভাসিয়ে তোলা হ’ল । ছেলেগুলো নতুন জলধারার ডাক শুনে মেতে উঠেচে । তারা দিনের মধ্যে দশবার ক’রে ঝাপিয়ে পড়চে জলে । দোতলার জানলায় দাড়িয়ে সেদিন দেখছিলুম, সামনের আকাশে নববর্ষার জলভারনত মেধ, নীচে ছেলেদের মধ্যে দিয়ে প্রাণের তরঙ্গিত কল্পোল । জামার মন সহসা আপন খোলা ছুয়ার দিয়ে বেরিয়ে গেল বাইরে স্থদুরে । অত্যন্ত নিবিড়ভাবে আমার অন্তরে একটা অনুভূতি এল, সামনে দেখতে পেলুম নিত্যকালব্যাপী একটি সৰ্ব্বাস্তুভূতির অনবচ্ছিন্ন ধারা, নানা প্রাণের বিচিত্ৰ লীলাকে মিলিয়ে নিয়ে भधक,ि अर्थ७ जौण । निरछब्र छौबटन या ८वांश করচি, য। ভোগ করচি, চার দিকে ঘরে ঘরে জনে জনে মুহূর্তে মুহূৰ্ত্তে যা-কিছু উপলব্ধি চলেচে, সমস্ত এক হয়েচে একটি বিরাট অভিজ্ঞতার মধ্যে । অভিনয় চলেচে নানা নটকে নিয়ে, স্বথদুঃখের নানা খণ্ডপ্রকাশ চলচে তাদের প্রত্যেকের স্বতন্ত্র জীবধাত্রায়, কিন্তু সমস্তটার ভিতর দিয়ে একটা নাটারস প্রকাশ পাচ্চে এক পরম স্রষ্টার মধ্যে যিনি সৰ্ব্বানুভূঃ । এত কাল নিজের জীবনে স্থখছুঃখের যে-সব অনুভূতি একাস্তভাবে আমাকে বিচলিত করেচে, তাকে দেখতে পেলুম দ্রষ্টারূপে এক নিত্য সাক্ষীর পাশে দাড়িয়ে । এমনি ক’রে আপন থেকে বিৰিক্ত হয়ে সমগ্রের মথো খণ্ডকে স্থাপন করুবামাত্র নিজের অস্তিত্বের ভার লাঘব হয়ে গেল । তখন জীবনলীলাকে রসরূপে দেখা গেল কোনো রসিকের সঙ্গে এক হয়ে । আমার সেদিনকার এই বোধটি নিজের কাছে গভীরভাবে আশ্চর্যা হয়ে ঠেকল । একটা মুক্তির আনন্দ পেলুম ! স্নানের ঘরে বাবার পথে একবার জানলার কাছে দাড়িয়েছিলুম ক্ষণকাল অবসরবাপনের কৌতুকে । সেই ক্ষণকাল এক মূহূর্তে আমার সামনে বৃহৎ হয়ে উঠল । চোখ দিয়ে জল পড়ছে তখন, ইচ্ছে করচে সম্পূর্ণ আত্মনিবেদন ক’রে ভূমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম করি কাউকে । কে সেই আমার পরম অন্তরঙ্গ সঙ্গী ধিনি আমার সমস্ত ক্ষণিককে গ্রহণ করচেন তার নিত্যে । তখনি মনে হ’ল আমার একদিক থেকে বেরিয়ে এসে আর একদিকের পরিচয় পাওয়া গেল । এষাস্ত পরম चानक:, आभाग्न भ८था ७ ७ीवर cन.-७द्दे ७ वर्षन cगई cग-ब्र नेिटक ५८ण मैंॉफ़ॉम्न उठशन उठान्न यांनम । সেদিন হঠাৎ অত্যন্ত নিকটে জেনেছিলুম আপন সভার মধ্যে ছুটি উপলব্ধির দিক আছে। এক, যাকে বলি আমি, আর তারি সঙ্গে জড়িয়ে মিশিয়ে যা-কিছু, যেমন আমার সংসার, আমার দেশ, আমার ধন জন মান, ७हे द-किडू निtब्र भांब्रांभाब्रि कfüांकांछि छावनी-छिछ ।