পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১লা বৈশাখ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বৎসরের পর বৎসর চলেচে। মহাকালের স্বাক্ষর চিহ্নিত হচ্ছে তার পাতায় পাতায় । তার লিখন বিচিত্র, অথও তার তাৎপৰ্য্য। আমরা তাকে অখও ভাবে গ্রহণ করতে পারি নে, খণ্ড খণ্ড ক’রে ফেলি। সমগ্রকে দেখতে পাই নে ব’লে ক্ষুব্ধ হই । এই ষে দেখি কিছু দিন পূৰ্ব্বে প্রখর রৌত্র আবার পরে এই মেঘমেদুর আকাশ, ব্যক্তিগতভাবে এর কোনোটা দুঃখ দেয় আর কোনোটা ছয় জারামের কারণ। কিন্তু এই মেঘ রৌদ্র স্বভিক্ষ ছভিক্ষ সব নিয়ে সমগ্র বৎসরের মধ্যে ঋতু-পৰ্য্যায়ের একট। जधइच्न झरणा । cनहे नभच्चष्ब्रव्र ख्छिन्न नििरम्न थग्रनँौब्र জীবলোকের অভিব্যক্তি, কোটি কোটি বৎসর ধরে। সেই মহাঅভিপ্রায়ের ধারা কোনো খও ঘটনার দ্বারা খণ্ডিত হয় না । সংস্কৃতে একটি প্রবচন আছে,— বদ্ধপতেঃ ক গতা মথুরাপুরী, রঘুপতে ক গতোত্তর কোশলা। ইতি বিচিস্ত্য কুরুস্বমনঃস্থিরং, न मनिश६ छ?ांगिडावशांब्रध्न ॥ “কোথায় গেল ধস্থপতির মথুরাপুরী, কোথায় গেল রঘুপতির উত্তরকোশলা, এই কথাটাই চিন্তা করে মনে हिब्र cछ८ना urहे छो९ ज९ नम्न ।” আমি বলি এর উল্টো কথাটাই মনে স্থির করতে হৰে । মথুরাও থাকে না, কোশলও থাকে না, কিন্তু সেই উখান-পতনের মধ্যে দিয়ে মানবের ইতিহাস নিয়ে ; জগৎ চলতে থাকে। ঢেউ ওঠে, ঢেউ পড়ে, কিন্তু জগতের ধারা চলেচে, তার জন্ত নেই। নিজের ব্যক্তিগত স্বথছঃখের সংসারধাজ্ঞাকে চিরন্তন ব’লে দেখব না, কিন্তু সেই गबष चबिज्राप्क ८८ष ध्णप्झ्न विनि उिनि निज्रा। - আমার স্বাত্মাতেও আছেন সেই নিত্য, আমার চিন্তাষ, *चायांब्र क८ ई, चांभाव्र गभञ छौदह्न छैांब्र खञ्च ८शंक, ॐांब्र সঙ্গে আমার সচেতন যোগ থাকুক, আজ বৎসরের প্রথম দিনে তাকে আমার প্রথম প্রণাম নিষেদন করি ॥ জড়বস্তু একটানা চলেচে। নূতন হওয়ার তত্ত্ব নেই তার মধ্যে। বাহিরের নানা সংঘাতে ক্রমে পরিবর্তন ও বিলাপের দিকে ভার গতি । কিন্তু প্রাণ চলেচে চক্রপথে। সে ফিরে ফিরে মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে নতুন হয়ে । ওঠে। প্রাণের প্রক্রিয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিনাশ কাজ করে। সেই বিনাশে প্রতিমুহূৰ্ত্তে জীবনে জীর্ণতার আবর্জন পুঞ্জীভূত হয়ে ওঠে। তখন ভুলে যাই জীবনের ধৰ্ম্ম তার নূতনত্ব, যা তার অপ্রাণের প্রাচীন আবরণ, তাকেই মনে করি চিরকালের । সেই বোঝার ভারে আনে ক্লাস্তি, আনে নিশ্চেষ্টতা। তাই মাঝে মাঝে স্মরণ করতে হৰে সেই প্রাণের নিৰ্ম্মল নবীন রূপ, যে প্রাণ বারে বারে পুরাতনের মলিনতা বর্জন করে নব জন্মে আপন কক্ষপথ প্রদক্ষিণের নুতন প্রারম্ভে প্রবৃত্ত হয়। জড় বস্তুর কোনো লক্ষ্য নেই। কিন্তু জীবনযাত্রা মানবজীবনের একটা ত্ৰত,—নিজেকে সম্পূর্ণ করার ব্রভ । বাহির থেকে ষে সব শক্তি তাকে চালনা করে তার মধ্যে তার আপন প্রবৃত্তিকেও গণ্য করতে হবে। প্রবৃত্তির কাছে মাছুষের চিত্ত অধীন, অভিভূত । , জীবনকে ব্ৰত ব'লে যদি স্বীকার করি তবে আপনাকে স্বাধীন ব’লে জানতে হবে। সেই স্বাধীনতার শক্তি অস্তরে নিয়ে তবেই পুর্ণতার পথে চলা সম্ভব। নইলে জড়ের পথে পশুর পথে চালিত হ’তে হয় । তখন আর শাস্তি নেই, তখন দুঃখ থেকে দুঃখ, দুভিক্ষ থেকে ছভিক্ষ । মন্থষ্যত্বের ব্ৰত যদি चांधब्रl ®इ१ क’८ग्न थाकि, ड८ब निहन निरन তার উপরে পড়ে ধূলির ছাপ, মান হয়ে আসে তার তেজ, আত্মবিশ্বতির আশঙ্কা প্রবল ক’তে থাকে। তখন चांदांग्न जानटख झ८य बटन चौबटनम्न नव6थांब्रखप्ङ1 ॥