পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ খুশী হয়ে বললেন, “আমার চেয়ে বয়সেও এক বছরের বড়, জ্ঞান ও গৌরবের তো কথাই নেই, আমি নিৰ্ব্বিবাদে ওঁকে ওস্তাদ’ ( গুরু ) বলতে পারব।” এর সঙ্গে পরে অনেক আদান প্রদান হয়েছিল, কবিও একে পেয়ে খুব খুশী হয়েছিলেন। বাগদাদের নবীন-প্রবীণ সকলের প্রিয় এই সরল অথচ জ্ঞানী কবি সভ্যসত্যই আমাদের শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন । সীমান্ত থেকে ইরাক রেলের খানিfকন ষ্টেশন তেরে৷ মাইল মাত্র । স্বন্দর টারম্যাকাডাম রাস্তা দিয়ে মোটরের বিরাট বাহিনী চলল। নারায়ণ চন্দ বলে এক ভারতীর ভদ্রলোক আমাদের সম্বৰ্দ্ধনা করতে এসেছিলেন । তিনিও গাড়ীতে আমার সঙ্গে চললেন । খানিকিনে এসে প্রথমে অভাগত এবং অভ্যর্থনাকারীদের ফোটে। তোলা হ’ল তারপর প্রাতরাশের ব্যাপার । ষ্ট্রেশনে লোকে লোকfরণা, মধ্যে মধ্যে দু-দশ জন ক’রে মরুভূমির আরব ও এসে কবিকে দেখে যেতে লাগল। খানিক পরে ট্রেন ছাড়বার সময়ে সকলে উঠে পড়া গেল । 彎 彎 粵 দ্বধারে মরুভূমি, পিছনে দূর পারস্তের নীল পর্বতমালা ক্রমেই আৰ ছায়া হয়ে আসছে। আশপাশে মাঝে মাঝে জলসেচের নাঙ্গীর ভগ্নাবশেষ দেখা যাচ্ছে, এককালে এইগুলি দিয়ে ইউফ্রেটিস্-টাইগ্রিস যুগ্মনদীর জল এসে এই ভূমিখণ্ডকে শস্যপূর্ণ জনপদে পরিণত করেছিল । বিদেশী শত্রু এলে এগুলি নষ্ট ক’রে দেশকে দেশই উজাড় ক’রে দিয়ে গেছে । কিছুদূর গিয়ে নীচু পাহাড়ের সারিও দেখা গেল, তার ভিতর দিয়ে একেবেঁকে একটি নদীও চলেছে, তার দু-পাশে ঘন গেজুরের বাগান। একটি নির্জন জায়গায় নদীর ধারে এক বিদেশী স্মৃতিস্তম্ভ দেখা গেল, গড়নে চৌকোণ, মাথাটা পিরামিডের মত ছুচালো, আয়তনেও খুবই দীর্ঘ । শুনলাম সেটি বাইশ সালের বিদ্রোহে নিহত ইংরেজ রাজপুরুষের কবর। মধাহের পরে ক্রমেই ষ্টেশনগুলির আশেপাশে ছোটখাট শহর দেখা গেল। ঐ রকম একটি শহরের ষ্টেশনে কবিকে দেখতে বিষম ভিড় এসে উপস্থিত হ’ল, তারা সমস্ত প্লাটফম ছাপিয়ে রাস্তার ধারের গাছ পৰ্য্যস্ত ছেয়ে ফেলেছিল। বিকালের দিকে আকাশ কেমন ঘোরালো দেখাতে লাগল। স্বর্ষ্যের মুখও কেমন আচ্ছন্ন, গাছপালা দেখে মনে হর বাতাস বিশেষ নেই, কিন্তু গাড়ী থামলেও ঝুরুঝুর ক'রে বালি পড়ে সব জিনিষ ছেয়ে ফেল'ছ। শুনলাম প্রভাবর্তম २४१ चांछ क°निन ५'८ब्र ७झे ब्र कभ दाजिब्र ऍiशि छरजरइ ! গরমও বেশ লাগতে লাগল, সোড লেমনেডে বেশ একটা স্পৃহ হ’ল । সন্ধার মুখে দূরে মিনারগম্বুজশোভিত বিরাট শহর দেখা দিল । কাছে এসে প্রথমে অসংখ্য কবরস্থান এবং वांजणांन । c*थ पञांदळून कtfभग्न भनछिण কুম্ভক্ষারের চুল্লী দেখা গেল। তারপর শহরের আবছায়৷ রূপও দেখলাম, বুঝলাম এই সেই প্রসিদ্ধ শহর বাগদাদ । 彎 彎 彎 ষ্টেশনে লোকে লোকারণ্য, তারমধ্যে কয়েকজন ভারতীয় মহিলাও ছিলেন (দুজন বাঙালী) । ষ্ট্রেশনে নেমে মোটরে ওঠা গেল, প্রায় পোয়৷ মাইল লম্বা মোটরের শোভাযাত্রা শহরের ভিতর দিয়ে ঘুরে বাগদাদের প্রধান হোটেল টাইগ্রিস প্যালেস-এ এসে থামল । আমাদের সেখানেই থাকার ব্যবস্থ হয়েছিল । হোটেলটিতে चांधूनिक हे८ब्रां८ब्रां★ौष्ठ भदcषंद्र जब ब्ररुभ बादशाङ्गे चारह হোটেগের পাশ দিয়েই টাইগ্রিস নদী চলেছে, তার বুকে পিলপ ও খুটি পুতে নদীর উপর দোতালা বিশাল বারান্দা করা হয়েছে, সেগান থেকে মনে হয় যেন জাহাজের ডেকে রয়েছি। নদীর দুধার নিয়ে শহর তৈরী, এ-পারে তার প্রধান অংশ, বাজার হাট, অfদালত ইত্যাদি, ওপারে সুন্দর স্বন্দর বসতবাড়ি এবং অন্তান্ত শহরতলির ব্যাপার, তবে এখন ওদিকে ও শহর বিস্তার করা হচ্ছে । নদীপারের উপায় দুটি নৌকার সেতু—হাওড়া ব্রীজের সংক্ষিপ্ত সংস্করণ—তার প্রধানটির নাম ইরাক-বিজেতা ইংরেজ জেনারেল মডেয়ু নামে 'মঞ্চত্রীজ । শহরের পথঘাট নূ্যন ক'রে করা হচ্ছে, কান্ধিখান, 8नन थ८भानांणम्र, निरनभl हेङाiनिe चानक । cमथzल हेफे८ब्रां* ७ष९ छेजिम्ने छू८ञ्चब्रहें कष। भtन इञ्च । खम-ज९८व्वंiशका २** श्रृंः इतिब्र नौछ "C, I. 46.33" इप्ण °C. L 86.28” एऎरद।