পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ আখ্যান রঙ্গমঞ্চে অভিনীত হয়, মানবের বিভিন্ন-মনোভাব গুলিও রুচিকর ভাবে দেখানো হইয়া থাকে। লোহেলাও শিক্ষালয়টি এখনও অগ্নিপরীক্ষার মধ্য দিয়৷ চলিয়াছে। ইহাকে আদর্শ বলিয়া গণ্য করা চলে কি না তাহ এখনও নিরাকরণ হয় নাই। কর্তৃপক্ষ জানেন, কোন প্রথাই চিরস্থায়ী ও সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর হইতে পারে না। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রথাগুলিকেও পরিবর্হিত ও পরিশোধিত করিতে হয়। র্তাহাদের প্রণালী যে-কাৰ্য্য নির্দেশ করে তাহা মচুন্যত্বকে উন্নতির দিকে লষ্টয় যায়। এজন্য র্তাহাদের কার্যপদ্ধতিতে এই কথা লিপিবদ্ধ হইয়াছে ষে, র্যাহার লোহেলাগু বিদ্যালয় হইতে উপাধিপ্রাপ্ত হইয়াছেন র্তাহারা যেন প্রতি তিন বৎসর অন্তর অন্ততঃ একবার করিয়া সেখানে আসিয়া তাহাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা মার্জিত ও সংস্কৃত করিয়া লইয়া যান। লোহেলাণ্ড শিক্ষালয়টি শৈশব অবস্থাতেই বিস্ময়কর সাফল্যলাভ করিয়াছে। উহা সমগ্র জগতে এক অভিনব পরিবর্তন আনয়ন করিয়াছে। সৰ্ব্বাপেক্ষ দুষ্ট ও অ-বগু বালিকার তাহদের তত্ত্বাবধানে থাকিয়া অল্প দিনের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হইয়া গিয়াছে। তাহাদের গৰ্ব্ব চূর্ণ হইয়াছে এবং তাহারা যেরূপ উৎক্ষিপ্ত, অবিনীত ও অশাসনীয় ছিল আর সেরূপ নাই। তাহারা ধীর স্থির ও শান্ত স্বভাব হুইয়াছে। তাই বলিয় তাহার' তাহাদের লোহেলাও শিক্ষালয় ও তাছার ৰৈশিষ্ট্য (‘මෘඡු সজীবতা হারায় নাই। আস্তরিক সন্তোষ-বাল্পক স্বাস্থ্য ও ইহ দেখিলে আনন্দ সকলেরই মুখে বিরাজ করিতেছে। উন্মুক্ত স্থানে শিক্ষা সকলকেই স্বীকার করিতে হইবে এ-যুগে যথার্থ শিক্ষালয়ের বাস্তবিকই অভাব X

  • মে মাসের ‘মড়ীর্ণ রিভিউ” পত্রে প্রকাশিত ডাঃ জে. সি গুপ্ত মহাশয়ের इंश्रङ्गसौं अवक ठावटाश्वप्न ।