8Հ इण । cन श्च्नि हयिग्न बस्न ब्रद्देण । cश्न किङ्घड़े इब्लनि । রক্ত দেওয়া শেষ হ’লে তার হাতে একটা ব্যাণ্ডেজ বেঁধে একটা গ্লাসে ক’রে কি একটা পানীয় তাকে দেওয়া হ’ল । সেটা পান কর শেষ হলে ডাক্তার বললে, আপনি এখন পাশের ঘরের বিছানায় একটু বিশ্রাম করুন । তরুণী বললে, “ধন্যবাদ, তার কোন প্রয়োজন নেই ।” ডাক্তার একটু বিস্থিত হ’ল। পরদিন ঠিক সেই সময়ে হাসপাতালে এসে রায় দেখে, লেমান শেষ নিশ্বাস টানতে আরম্ভ করছে। তার জননী ভার শিয়রে অবিশ্রাপ্ত অশ্রীবর্ষণ করছে আর মাঝে মাঝে তার মস্তকে গণ্ডে চুম্বন দিচ্চে, আর তার সহোদর তার দিকে স্থির দৃষ্টিতে চেয়ে রয়েছে—দুই চক্ষু অশ্রুভর। মাঝে মাঝে সহোদরের হাতে বিদায়-চুম্বন দিচ্চে। রায় কাছে এল। লেমান তখন দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে। শেষ দেখা অার হ’ল না । সহোদরার রক্ত তার জীবনের মোয়াদ একটি দিন মাত্র বাড়িয়েছিল, তারপর সব শেষ হয়ে গেল । কয়েক সপ্তাহ পরে এক রবিবার সকালে প্রাতঃভোজন শেষ করে রায় অন্তমনস্ক হয়ে লেমানের শোচনীয় মৃত্যু আর তার জীবনরহস্তের কথা ভাবছে, এমন সময়ে সে বুঝতে পারলে বাড়িতে একজন আগন্তক এল। কিছুক্ষণ পরেই লেমানের ঘর থেকে জিনিষপত্র গোছানোর শত্ৰ এল । রায়ের প্রবল ঔংস্থক্য হ’ল জানতে—কে এল ? সম্ভবতঃ সেই তরুণী-লেমানের জিনিষপত্র নিয়ে যেতে এসেছে ! কিছুক্ষণ পরেই তার দরজায় কে টোকা মারলে। রায় বললে, “হেরাইন [ ভেতরে আন্ধন ] ।” দরজা খুলে গেল! দরজার ঠিক সামনে সেই তরুণী—হাতে এক কাল ব্যাজ বাধা—তার পিছনে গৃহকী ৷ রায় তাড়াতাড়ি উঠে দাড়ালে—তরুণীগৃহকত্রীর দিকে একবার ফিরে বললে, “বহু ধন্যবাদ ” এবং তার পরই ঘরে ঢুকে দরজা বদ্ধ করলে। রায় অবাক-এ কি ? অপরিচিত যুবকের ঘরে এমন অসঙ্কোচে ঢোকা ? সে বিস্মিত হয়ে তার দিকে শুধু চেয়ে রইল, কী করবে বুঝতে পারলে ना। उक्रौ दणरण,-"याउःथनाभ cश्ड् ब्रांब ?” ब्राद्र ৰুখ খুজে পেল, “প্রাতঃপ্রণাম, মিস লেমান ।” অগ্রগর >ово হয়ে তরুণী বললে, “আমি লেমান নই,–হাইম ! আমার নাম হিল্ডা হাইম ।” রায় আরও অপ্রস্তত, “ও, মাপ করবেন — * “याख झट्वन नां, पञांषि छांनेि नाम वां★नाटक আমাদের কথা কখনও বলেননি - "আঙ্কে না—তা শুনিনি वtü-डी, नम्र क८ब्र कि यनtदन ?* ब्राञ्च ७कü| ८छब्राद्ध এগিয়ে দিল । তরুণী জবাবে বললে, “ধন্তবাদ, এখন আর বসবো না । দাদা জামাদের কাছে আপনার কথ} অনেক বলতেন। আমার মার বড় ইচ্ছ। আপনাকে একটু ८ल८थन । श्रछ cकांन को छ बी शांक८ण यांण ६दकां८ण আমাদের বাসায় চা পান করতে ঘাবেন কি ?” “আনন্দের সহিত ! আপনাদের ঠিকানা ?” তরুণী তখন তার ছোট হাতব্যাগ থেকে একটা মিপ প্যাড, বার ক’রে তাতে তাদের ঠিকানা লিখে সেই স্লিপ টা ছিড়ে নিয়ে রায়ের হাতে দিয়ে বললে,"তাহলে ঠিক চারটার সময় আসবেন ।” রায় বললে, ”নিশ্চয় ।” তরুণী বললে, “বহু ধন্যবাদ |তারপরই ডান হাত বাড়িয়ে রায়ের সঙ্গে করমর্দন ক’রে বললে, “আউফ ভিদারসেহেন [ পুনর্দশনায় ]" এবং পর মুহূর্তে দরজা বন্ধ ক’রে প্রস্থান করলে । সোয়াবিঙ্গে তাদের বাস । মজুরদের ব্যায়াকে । ফ্ল্যাট নম্বর খুজে বার করতে কষ্ট হ’ল না। সাদাসিধে কাঠের সিড়ি দিয়ে উঠে সেই নম্বরের ফ্ল্যাটের সামনে এসে দেখে দরজার গায়ে একটা কাঠের ফলকে ছাপার হরফে লেখা—হাইম। তখনও চারটা বাজতে পার্চ মিনিট বাকি ৷ পাচ মিনিট অপেক্ষা ক’রে রায় ঘণ্টা বাজানর বোতাম টিপলে । তরুণী দরজা খুলে বললে আন্ধন। রায় সেই ছোট্ট ফ্ল্যাটে ঢুকে বললে, “আমার দেরি হয় নি ?” তরুণী শুধু বললে, “না।” রায় টুপিট খুলে একট। অতি সাধারণ রকমের হাটর্যাকে রেখে, ওভারকোটটা খোলবার জন্তে তা থেকে একটা হাত মুক্ত করেছে, এমন সময়ে তরুণী পেছন থেকে তার ওভারকেটট। क्षब्रहण । ब्राष्ट्र चक्क । cण छाप्न श्रृङ्गरबहे थश्णिाङ्क ওভারকোট খুলে দিতে সাহায্য করে। একি ? জাপতি
