পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ده اما همهها ভার जचिह्न আমি খলিলাম,-“বাবা ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন কি-না, আমাদের এখানে অনেক ইতিহাসের বই পাবেন, শঙ্কর বাৰু। নভেলও অনেক আছে, তার অধিকাংশই ফ্ল্যাসিক্যাল অখারদেৱ ।” দাদা বলিল,--“আমার এই ভগিনীটিকে দেখছ, শঙ্কর, ইনি কেবল নভেল পড়েই সময় কাটান। আজকাল আবার ঝোক হয়েছে ফেমিনিষ্ট লিটারেচারের ( নারীপ্রগতির বইয়ের ) দিকে, অর্থাৎ কি-না যেসব বইয়ে স্ত্রীলোকদিগের সে-কলড, রাইটস (তথাকথিত অধিকার ) নিয়ে পুরুষদের সঙ্গে একটা ঝগড়া বাধাতে চায় ।” শঙ্কর হাসিয়া বলিল,—“উনি সে-বিষয়ে নিজের মনোভাব আমাদের প্রথম আলাপের দিনই আমার কাছে ব্যক্ত করেছেন। তা মন্দ কি, আমার এ-বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে খুব সিম্প্যাথি { সমবেদন ) আছে জানবেন, নীরু দেবী।” আমি বলিলাম,--“দুর্বল, অত্যাচরিত, অবলা জাতির প্রতি সকল শ্রেষ্ঠ পুরুষেরই সহানুভূতি থাকা উচিত । এসম্বন্ধে আমি আপনার সঙ্গে আরও আলোচনা করব, শঙ্কর বাৰু।” দাদা হাসিয়া বলিল, —“আর দিবাকর শশার সঙ্গে ?” শঙ্কর বলিল,--“তিনি আবার কে ?” দাদা বলিল,—“কেন, তার প্রতি তোমার হিংসা হ’ল না কি, শঙ্কর।” শঙ্কর বলিল,--“আমি তাকে চিনি ন ত? যার নাম কখনও শুনিনি, তার প্রতি হিংসা হবে কেন ?” আমি কুপিত হইয়া বলিলাম,—“দাদা, তোমার মুখে কিছুই আটকায় না। ছিঃ ।” আমার এই তিরস্কার গুনিয়া দাদা মৃদু মৃদু হাসিতে লাগিল। শঙ্কর কিছু না বুঝিতে পারিয়া আমার মুখের দিকে তাকাইয়া রহিল। আমি দিবাকর শর্মার সঙ্গে ‘ভারত-প্রভা'র পৃষ্ঠায় বেনামীতে যে বাদামুবাদ চালাইতেছিলাম, তাহা শঙ্করের নিকট প্রকাশ করিতে অনিচ্ছুক হইয়া বলিলাম,—“শঙ্কর বাৰু, আপনি ভারত-প্রভ পত্রিক পড়েন না ?” चकब्र बणिन,-“रैिंक निबभ-शठ अफ़ि न, कथन रूथन -পড়ি।” عناستیاس-۹ আমি বলিলাম,–“ভাল ক’রে পড়বেন, তা হলে দিবাকর শৰ্ম্মাকে চিনতে পারবেন।” এই বলিয়া আমি সেখান হইতে উঠিয়া গেলাম। সেদিন মধ্যাহ্নে আহারাদির পর শঙ্কর প্রমীলা ও দাদাকে गटन गझेब्र। दाक्लि ब्रखना श्रेंज । माना विब्रागमन cनष कब्रिब्र বউকে আবার সঙ্গে লইয়া আসিবে । ჯy এতদিন দাদার বিয়ের গোলমালে আমি লিখিবার অবসর পাই নাই, কিন্তু দিবাকর শর্মার শেষ প্রবন্ধের একটা জবাব দেওয়ার জন্য আমার মন ব্যাকুল হইয়া উঠিল। এবার সময় পাইয়া কিছু কিছু লিখিতে আরম্ভ করিলাম। কিন্তু বাহ লিখিলাম তাহ অনেকটা ফাকা আণ্ডাজ, ইহা আমি নিজেই বুঝিতে পারিয়া তাহ ছিড়িয়া ফেলিলাম। দিবাকর লিখিয়াছে - প্রকৃতি নারীর প্রতি অঙ্গে ইনফিরিয়রিটির (পুরুষ অপেক্ষ হীনতার ) ছাপ মারিয়া দিয়াছে,-এ-কথা পড়িলেই আমার গা জাল করে। অথচ নারীর শারীরিক গঠন অধিকতর সৌন্দৰ্য্যবিকাশক হইলেও পুরুষ অপেক্ষ যে দুৰ্ব্বলতার পরিচায়ক তাহা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। কিন্তু গায়ের জোরেই ৰে সব-কিছু হয় তা নয়। পৃথিবীর মহাপুরুষেরা সবাই বা অধিকাংশ মহামন্ত্র ছিলেন না। এমন কি, ইতিহাসে যাহারা যাহারা শৌর্য্যের জন্ত, যোদ্ধতার জন্য, দিগ্বিজয়ী বলিয়া বিখ্যাত, তাহারা সবাই দৈহিক বলে বলীয়ান ছিলেন না। পক্ষাত্তরে রাজনীতিজ্ঞতার এবং যুদ্ধক্ষেত্রে নেত্রীত্বের ক্ষপ্ত প্রসিদ্ধ বীরাঙ্গনার নাম আমাদের দেশে ও অন্যত্র অনেক পাওয়া যায়। নারীদের যে শারীরিক সৌন্দর্য্যের কথা বলিলাম তাহাই নারীকে এক রকম মারিয়া রাথিয়াছে। নারী এই সৌন্দর্ঘ্যের জন্তই ঘরে বাহিরে পুরুষের আকর্ষণের বস্তু হুইয়া দাড়ায় এবং নানা প্রলোভনে পড়িয়া অনেক নারী আত্মসমর্পণ করিতে বাধ্য হয়। কিন্তু শারীরিক সৌন্দৰ্য্য নারীর একচেটিয়া নহে, তাহ পুরুষেরও যথেষ্ট আছে, বিশেষতঃ নারীর চোখে । এটাও নারীর একটা দুৰ্ব্বলতা। নারীর আর একটা প্রধান দুৰ্ব্বলতা হইতেছে, তাহার cत्रश् e caयमथयन झनग्न । ७हें झनिष्ठाब्र बछ नांद्रौ, चछि সহজেই পুরুষের নিকট ধরা দেয়। সম্প্রতি আমি ইহার একটা প্রমাণ চোখের সামনেই দেখিতেছি। বিবাহের পূৰ্ব্বে দাদা