পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Чbeа, গৃহিণী বলিলেন, “ও বেশ, দশটা বাজতে খুব বেশী দেরিও নেই। হাত-মুখ ধুয়ে সব খেতে বলে, ভাত জুড়িয়ে জল হয়ে গেল। বাহিরের সাজপোষাক ছাড়িয়া, হাতমুখ ধুইয় সকলে আসিয়া খাইতে বসিল । ঘূরিয়া ফিরিয়া সকলের একটু ক্ষুধা হইয়াছিল, গরমও কমিয়া আসিয়াছে, স্বতরাং রাত্রির খাবারটা আর ফেলা গেল না। টেবিল ছাড়িয়া উঠিয়াই রসিকবাবু বলিলেন, “আমি তাহলে আজও এইখানেই আডড গাড়ি, জানেন ত একেবারে জানোয়ার হয়ে গেছি, ঘরের ভিতর থাকতে হ’লে দম বন্ধ হয়ে আসে।” থাকবেন ? এ যে রাস্তারই সামিল ? ওটুকু পাচিল থাকা না-থাকা সমান।” রলিঙ্কবাৰু হা হা করিয়া হাসিতে লাগিলেন। বলিলেন, “আমি সোনা রূপেও নয়, সুন্দরী মহিলাও নয়, আমার আর ভয় কিসের ? সত্যিকারের রাস্তায়ই কত ঘুমিয়েছি তার কোনো আদি অন্ত আছে ?” জগত্য কালকের ব্যবস্থাই আজও হইল। খাবার টেবিল ভাল করিয়া মুছির তাহার উপর বিছানা পাতিয়া রসিকবাৰু গুইরা পড়িলেন। মনোরঞ্জনবাবু বসিবার ঘরে নটুর দলে গিয়া ভৰ্ত্তি হইলেন, রসিকবাবুর স্ত্রী বাড়ির গৃহিণীর সঙ্গেই গুইতে গেলেন । অপর্ণ প্রবল আপত্তি অনুভব করা সত্বেও স্বলতা-স্বজাতার সঙ্গে ঘরেই শুইতে গেল। সে জানে হাজার জেদ করিলেও এখানে কেহ তাঁহাকে বাহিরে শুইতে দিবে না। ও সব পশ্চিমী কাও পশ্চিমেই চলে । ঘরের মেঝেয় একটা বিছানা করা হইল, কারণ তক্তপোষের উপর তিনটা মানুষ কিছু এই গরমে গুইয়া থাকিতে পারে না। স্বলতা ত গরম পড়িয়া অবধি মেঝেতে মাদুর পাতিয়া গুইতেছিল, বিছানায় তাহার গায়ে যেন ছেকা লাগে। স্বজাত একটু আয়েলী মানুষ, অত মেঝেতে গড়াইতে তাহার ভাল লাগে না, সে খাটের উপরেই শোয় । বিছানা দেখিয়া অপর্ণ স্বলিল, “আচ্ছা ভাই, আমার জন্তে আবার এত তোষক-চাদরের ঘটা কেন ? এমনিতেই বলে আমার नोरब cयिनक नफरछ । चांयां८कe uकथांना यांझग्नरे मौe * SSBē চিত্রবিচিত্র মাছর জানিয়া অপর্ণার জন্ত পাতিয়া দিল। বলিল, “জার কি চাই ?” - ** অপর্ণ বলিল, “চাই অনেকখানি হাওয়া কিন্তু তা আর তুমি কোথা থেকে দেবে ? জানলা দুটোর সঙ্গে যদি দরজাটাও খোলা যেত, তাহলে তবু খানিকটা স্থবিধে হত ।” স্থলত বলিল, “বৈঠকখানায় নটু না থাকত যদি তাহলে মাঝের দরজাটা খুলে রাখতাম।” অপর্ণা বলিল, “যাক, কি আর হবে ? ঘুমিয়ে একবার পড়লে আর গরম ঠাও জ্ঞান থাকবে না। ওঃ ভাল কথা, এক গেলাস জল রাখতে হবে। আমার আবার খেকে থেকে মাঝরাত্রে ভীষণ তেষ্টা পেয়ে যায়। এই, তুমি উঠছ কেন ? আমি বুঝি আর এক গেলাস জলও গড়িয়ে আনতে পারি না ?” - . সে নিজেই উঠিয়া গেল, এবং খানিক পরে বাড়ির সব চেয়ে বড় কাসার গেলাসটায় এক গেলাস জল লইয়া ফিরিয়া আসিল । নিজের শিক্ষরের কাছে একখানা বই চাপ দিয়া সেটা রাখিয়া দিল । রাত প্রায় এগারটা। আর দেরি না করিম সকলে গুইয়া পড়িল । খানিকক্ষণ মৃদু গুঞ্জন শোনা গেল, গোটা-তিন হাতপাখা নাড়ারও শব্দ পাওয়া গেল, তাহার পর একে একে হাতপাখা হাত হইতে খসিয়া পড়িল, কণ্ঠস্বরও নীরব হুইয়া আসিল । - কলিকাতায় গ্রীষ্মের রাত্রে হাওয়ার অভাব হয় না, স্বরে তাহার প্রবেশ-পথ থাকিলেই হয় । মনোরঞ্জনবাবুর বাড়িতে একমাত্র রসিকবাবুই জারামে ঘুমাইতেছিলেন। ঘরের ভিতর জানলার ফাকে থাকিয়া থাকিয়া দমূকা হাওয়া ঢুকিয়া পড়িতেছে, আবার গুমোট গরম। মেয়েদের জানলাম আবার পদার বালাই, সে ঘরেই হাওয়া যাইতেছে সব চেয়ে কম। অপর্ণ থাকিয়া থাকিয়া ঘুমাইতেছে, আবার গরমের আতিশযে মাঝে মাৰে বুম ছুটিাও বাইতেছে। বাজিয়ে श७ब्रांब्र चाचारङ शब्रज-बम्ला था6नांन कब्रिह ऐैटप्टरह} শার্সি খড়খড়ি ঝন ঝন্‌ করিয়া বাজিতেছে, আর ভিতৰে ই चदश । चांव्श छांण ! १८कब झशक्ने ठ निश भूवाहेक्ष्ॐइ, उशबहे भचिरम षाक्बिा चांश कूचख्ञान रहेबांटाई । नबरब