মাতৃ-ঋণ ক্রীসীতা দেবী Voe -জ্ঞানদার অস্থখ শীঘ্ৰ সারিবার কোনো লক্ষণ দেখা গেল -না। ৰিশ্ৰাম করা তাহার আর কিছুতেই ঘটিয়া ওঠে না, জথচ ভাক্তার একবাৰ্যে খালি বলে পরিপূর্ণ বিশ্রামই তাহার একমাত্র চিকিৎসা। কিন্তু নিজের হাতের সাজান সংসারটা জ্ঞানদার অতি প্রিয় জিনিষ, চোখের সামনে ঋি-চাকরে যদি বসিয়া গলা কাটে, তাহা হইলে কি করিয়া তিনি চুপ করিয়া থাকেন ? মুরেশ্বর আর তার ভাইকে কাল চা খাওয়ানে। -হইয়াছে, আজ সকালে উঠিয়াই জ্ঞানদা ছোট এবং ভজুকে ধরিয়া জমাখরচ মিলাইতে বসিয়া গিয়াছেন। কাল রান্ত্রে হিসাব মিলাইবার ক্ষমতা থাকিলে, জ্ঞানদা - দেখিয়া লইতেন, ঐ দুইটা হতভাগা কি করিয়া অতগুলা পয়সা ফাকি দিয়া লয় । কিন্তু তাহাদের কপাল ভাল, .সারাটা রাত তাছারা সময় পাইয়াছে বাজে হিসাব তৈয়ারী করিবার জন্ত, কাজেই তাঙ্গাদের হাতে-নাতে ধরিবার • কোনো উপায় নাই । বকবিকিট যখন বেশ জমিয়া উঠিয়াছে, তখন নৃপেন্দ্রবাবু আসিয়া হাজির হইলেন । গৃহিণীকে চাকরদের • जाभ८नढे ७ चाब्र किङ्क बजा बांम्न मा, अभ७ोो श्रृंझनक्क হইতে ভাকিয়া বলিলেন,—“একবার এদিকে শুনে যাও দেখি ” छांमल छांकब्रटनग्न दिनांच्च निम्न, ईां★ाहे८ङ ईश्राहे८ड “ল্যাণ্ডিং হইতে ঘরে জাসিয়া ঢুকিলেন। কর্তা বলিলেন, “তুমি মনে করেছ কি বল দেখি ! ডাক্তার কবরেজ সকলের চেয়ে তোমার বুদ্ধি বেশী, না তোমার বাচতে -আর ভাল লাগছে না ?” - জ্ঞানদা বলিলেন,—“তোমার বক্তৃতা রাখ দেখি, স্থটো • जचौहांफ़ बिद्दल कध छ्रलe डिनd$ छैांक कांज बिट्करज চুরি করেছে, তাদের কিছু বলতে হৰে না ।" নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ বলিলেন,-“যদি করেই থাকে তার জন্তে কি তোমায় অস্বথ শরীরে বকবিকি করে মরতে হবে ? না, তোমায় কলকাতায় রাখা আর চলল না দেখছি। পুরীতেই তুমি ছিলে ভাল।” জ্ঞানদা বলিলেন,—“হ্যা, ভাল ত আমি কত ছিলাম । ভাল ছিলে তোমরাই, যত অকাজ ক’রে রাখতে পেরেছ । ছেলেমেয়ে সবশুদ্ধ যদি যায়, তাহলে আমি যাব, না হলে আমাকে আর কলকাতার থেকে নড়াতে পারছ না, সেটি জেনেই রেখ ।” ধাহাকে বিশ্রাম না করার জন্ত বৰিতে আলিয়াছেন, উাহার সঙ্গে কোমর বাধিয়া ঝগড়া করাটা ঠিক স্ববিবেচনার কাজ নয়, অগত্যা ৰূপেক্সবাৰু মনের রাগ মনেই রাখিয়া নীচে চলিয়া গেলেন। নানা স্থানে বাড়ির খোজ করিতেছিলেন, যদি যাওয়া হয়, আজ একেবারে উত্তেজনার মুখে দার্জিলিঙে একখানা বাড়ি একেবারে ভাড়া লইবার জন্ত পাকাপাকি লিখিয়া দিলেন। থাইবার সময় দেখিলেন, টেবিলে জ্ঞানদা অনুপস্থিত। যামিনীকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমার মায়ের কি হ’ল আবার ?” যামিনী বলিল,—“চান করে শুয়ে আছেন, বললেন— শরীর এখন ভাল নয়, পরে যদি ভাল থাকেন ত খাবেন ।” ছেলেমেয়ের কাছে পত্নীর সমালোচনী ৰূপেক্সবাৰু প্রায়ই করিতেন না। আজ না পারিয়া বলিলেন,“শরীরের আর অপরাধ কি ? সারাক্ষণ খালি ৰকাৰকি । দেখ মা, রবিবারে হয়ত আমাদের দার্জিলিং যেতে হৰে। এখন থেকে অল্প ক’রে ক’রে গুছিয়ে নাও, নইলে শেষে ভারি হড়োছড়ি বেধে যাবে।” भिहिब्र जांझगड़ेब्रा फेरौिञ्च वजिज,-“चाभब्रा अक्ताहे शाय छ ?” - ৰূপেজৰুক বলিলেন,—“হ্যা।”
