পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

998 ৪• মিনিট বাকি। কাছেই মেলা গাড়ী, ভাকিলেই হয়। झांदेडब्रि कमाणडहे जावान डिश्णि, ५षनहे कि श्वा যাইবে । হঠাৎ শ্ৰীমতী পাশ্ব ত্যাগ করিয়া ড্রাইভারের আসনে জালীন হইলেন এবং আমাদিগকে নিকটবর্তী তেলের পাম্পের দিকে গাড়ী ঠেলিতে হুকুম করিলেন। আমি প্রতিবাদ করিয়া বলিলাম, "গাড়ী খারাপ হইয়াছে, ঠেলিয়া লাভ নাই।” তিনি শুধু গম্ভীর স্বরে বলিলেন, “কিছু হয় নাই, শুধু তেল নাই । . ঠেল।” এক সময়ে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করিয়াছিলাম। কিন্তু আজ তাহা কোন কাজেই লাগিল না। একটি কথা শুনিয়াছিলাম "হুকুমের নেীকে শুকনো ডাঙা দিয়ে চলে।” সেদিন বেলা ১১টায় চৈত্রের খররেীত্রে ঘর্শাক্ত কলেবরে জনসমাকুল চিৎপুরের মোড়ে এই প্রবাদ বাক্যটির অর্থ মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে অনুভব করিলাম। গাড়ী পাম্পের কাছে পৌছিল ; এক গ্যালন তেল লণ্ডয়া হইল, শুনিলাম তেলওয়ালার সঙ্গে ড্রাইভারের কি কথাবার্তা হইতেছে। একবার ঘড়ির দিকে চাছিলাম, জার মনে মনে ওর এই অসীম সহিষ্ণুতা ও ড্রাইভার বেটার বঙ্গাতি দেখিয়া চটিতে লাগিলাম। এ কি অস্কায় ; এ গাড়ীতে আমাদের যাইতেই হইবে, মাত্র ২৫ মিনিট সময় আছে, সঙ্গে মালপত্র বড় কম নয়, গাড়ী বদলাইতে হইবে ; বড় বাজারের ভিড় আছে, হঠাৎ রাস্তার লোক ধরিয়া এ কি করুণা ! যাহ। সন্দেহ করিয়াছিলাম তা-ই, ড্রাইভারের কাছে পয়সা নাই ; সে বলিল, চায় আনা কম পড়িয়াছে, অনৰ্থক সময় নষ্ট হুইবার ভয়ে তৎক্ষণাৎ একটি সিকি খুলিয়া দিলাম। ড্রাইভার গাড়ী টার্ট দিল। গাড়ী একটু চলিল, কিন্তু যেমনই গীয়ার বদল করিতে যাইবে আমনি রাস্তার মাঝখানে থামিয়া গেল। ড্রাইভার গীয়ার शफ़ाईयांब्र छछ cकडे कब्रिल, क्रूि फ्ल श्हेज ना । ह*ां९ লোকটা ক্ষেপিয়া গেল না কি ? প্রাণপণে ষ্টার্ট দিল। ব্যাটারি প্রাণশক্তি নিঃসরণের সঙ্গে সঙ্গে শব্দ করিয়া চলিল, কিন্তু গাড়ী নড়িল না। ড্রাইভারকে বুৰাইলাম, চেষ্টা বৃথা, ব্যাটারিট নষ্ট হইতেছে, এমন কি স্বাকসিডেন্ট হইতে পারে। fना एखूब, uषनहे टैिक एव ।” वैक्डौ भङ अंकन कब्रिह्णन, श्राऊँौब कांड्रयूबर्फेब्र পেট্রোল ট্যান্ধ হইতে উচুতে অতএব তেল বাইতে সময় লাগে, ७बछ जहिब्र हऐब जांख् नांदे । चरनक dणांdनिब्र •fब भीएँौ & cl<m>fi % bово চলিল, মনে মনে দুর্গানাম জপিতে লাগিলাম, কাহ্মণ জানিতাম হয় এই গাড়ীতেই ষ্টেশনে যাইতে হুইবে নচেৎ যাওয়া হইবে না। ফট্‌-ফট্‌ করিয়া দুইবার মিলফায়ার হইল এবং কিছু কাচা পেট্রোলের ধোঁয়া বাহির হইল। হ্যারিসন রোডে গাড়ীখানা পড়িতেই একেবারে থামিয়া গেল, আর থাকিতে পারিলাম না, বলিলাম, “তোমার কি যাবার ইচ্ছা নাই ? তুমি না হয় থাক । আমি পরের চাকরি করি, আমাকে যেতেই হবে” । “আর পাচ মিনিট দেখ, তারপর এক ট্যাক্সি ডেকো ” তখন ২০ মিনিট বাকি, ষ্টেশনে যাইতে অন্ততঃ ১০ মিনিট লাগিবে। ড্রাইভার বেটা নিরজের মত বলিল, “তাই বেশ ম, আমি এই ঠিক করে নিলাম আর কি ; এই বলিয়া সে এটা সেটা খুলিতে বসাইতে লাগিল, মাঝে মাঝে এক একবার সেলফষ্টার্ট দেয়, কোন ফল হয় না। লোকটা এতক্ষণে ঘামিয়া উঠিয়াছে। তাহার মুখে একটা অসহায় ক্রোধের ভার। যে যন্থকে সে নিজের ইচ্ছামত চালাইয়াছে, যে তাহার অঙ্গুলির হেলনে দৌড়াইয়াছে, থামিয়াছে, যাহার প্রত্যেক অঙ্ক, রন্ধ, তাহার মুখস্থ সে অমন অবাধ্য হইল কি করিয়া। গাড়ীটার দিকে এক একবার তাকাইতে লাগিল। যেন বলিতে চায়, হায় রে লোহার যন্ত্র, এমন সময়ে এই বেইমানি কবুলি ! অবস্থা তাহার সচ্ছল নহে। দিনের হয়ত এই প্রথম ভাড়, অবশেষে পাঁচ মিনিট গেল। এবার শ্ৰীমতী জানাইলেন যে, আর দেরী করা চলে না, ড্রাইভার নূতন টাক্সি ডাকিল এবং নিজেই জিনিষপত্র উঠাইয়া দিল, আমি প্রথমে গাড়ী থামিতেই মিটার দেখিয়া রাখিয়াছিলাম যে আট আনা উঠিয়াছে। হয়ত লোকটাকে দিতাম, কিন্তু তাহার বজ্জাতির জন্ত মনে মনে অত্যন্ত চটিয়াছিলাম। বলিলাম “আমার চার আনা পয়লা ফিরিয়ে দাও। লোকটা পকেটে হাত দিল। জানিতাম সেখানে কিছুই নাই। শ্ৰীমতী হঠাৎ তাহার হাতব্যাগটি খুলিয়া একটি টাকা হাতে লইয়া বলিলেন, “তোমার কোন দোষ নেই। হোটেল থেকে ষ্টেশন পাচলিক ওঠে ৷ সাহেব চার আনা দিয়েছেন। এই নাও একটাকা। এই ড্রাইভার, চালাও।” শো করিয়া নৃজন চকচকে ট্যাক্সি চলিতে আরম্ভ কৰিল । জীবতীর মুখের দিকে একবার বিস্থিত হইয়া চাৰিলাম। ইফাকে जदेशहे कि चाख भँछ यणङ्ग घच्न करिड१ि