পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Votro & otoio. SS) 8O গৃহনিৰ্মাণ ইত্যাদিতে কাচ ষ্টটের ব্যবহার খুবই ছিল দেখা গেল, তবে পোড়ান ইট টালি ইত্যাদিও খুবই ব্যবহৃত হত। পেগ ভে দেখতে ঘন্ট। দেড়-দুই কেটে গেল, এমন সময় দেপি চালক মশায় মং উত্তেজিত হয়ে হাতঘড়ি দেখিয়ে টেক্সিফোল । বল্পমাণ অবস্থা ছটাে আঙুল তুলে কি বলছেন। আন্দাজ করলাম দেরি হয়ে গেছে। স্বধোর দিকে ইঙ্গিত করায় বুঝলাম রোদের কথাও বোধ হয় কিছু বলছেন, কাজেই তাড়াতাড়ি গিয়ে গাড়ীতে উঠে পড়া গেল। গাড়ীও সড় সড় করে পাহাড়ের গা বেয়ে নীচে নেমে রাস্তায় এসে পড়ল ।

  • . 용 홍 용 홍를

মোসল থেকে অম্বর ( কাল শেরগাত) পধান্ত গাড়ী খুবই জোরে এসেছিল, রাস্তাও এতদূর এক রকম ভালই ছিল-- অন্ততপক্ষে, অন্ধকারে তার অবস্থা বিশেষ কিছু বুঝিনি বলে অত বেগে চালান সবেও কিছু মনে করিনি। অম্বর নগর ছেড়ে কিছুদূর এগোবার পর দেখা গেল যে, রাজপথের কালমাত্র রয়েছে অর্থাৎ বড় বড় পাথর পথের মধ্যে বসান আছে, কিন্তু সেগুলির মধ্যের ফাক থেকে ছোট পাথর বালি ইত্যাদি বেরিয়ে যাওয়ায় তার উপর হেঁটে চলাও প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে, গাড়ী চালান ত দূরের কথা। কাজেই পথটিকে পথনির্দেশক হিসাবে ব্যবহার করে তার পাশ দিয়ে যেতে হ’ল, শুধু cवथान नशैनान, cगषाप्न अद्यतूब जे नष क्छि भिन्न ( সে সব জায়গায় দেখা গেল অল্পস্বল্প মেরামতও হয়েছে সাকো পার হতে হ’ল। এহেন অবস্থায় গাড়ীর বেগ কমাবার কথা, আরও বিশেষ করে- এই কারণে ঘে পথে এবার ক্রমাগত চড়াই উৎরাইয়ের পালা। কিন্তু চালক-মশায়ের সিদ্ধান্ত অঙ্গ প্রকার কাজেই মোটর ক্রমে দ্রুত হ’তে দ্রুততর চলে শেষে এরকম বেগে ছুটতে লাগল যে, আমাদের অবস্থা সঙীন হয়ে দাড়াল । উচুনীচু জমি তার গজ প্রতি দুটো-তিনটে বড় পাথর, গন্তব্য পথও বিষম আঁকাবঁক, তার উপর দিয়ে গাড়ী লাফিয়ে. দুলে, বিষম ধাক্কা দিয়ে তীরবেগে ছুটে চলল। জমির দু-জন যাত্রী গাড়ীর সঙ্গে, পরস্পরের সঙ্গে. মালপত্রের সঙ্গে ঠোকাঠুকি খেয়ে গাড়ীর কোনও অংশ ধরে নিজেদের সামলাবার চেষ্টা করতে লাগলাম। বৃথা চেষ্ট, গাড়ী তখন ক্ষিপ দানবের মত সৰ্ব্বাঙ্গ ঝাড়া দিয়ে থানা-খন্দ ডিঙিয়ে সশব্দে পথ গ্রাস করতে ছুটেছে। ভিতরের মালপত্র ও আমাদের অবস্থা তখন কুলোম চাল-ঝাড়ার ব্যাপারে. প্রতি खांक्णिन । ‘बोक्किएजङ्ग निरङ्ग' মুহূর্তে উপরে নীচে, এপাশে ওপাশে, বিক্ষিপ্ত ভণ্ডুলকশার মত ! ড্রাইভারকে আমাদের অবস্থা বোঝাবার চেষ্টা করা গেল । কে বা শোনে কার কথা, আর শুনলেও বোঝেই বা কে ? এভক্ষণে মনে পড়ল মোসলের হোটেলওয়ালাকে বলেছিলাম গাড়ী জোরে চালাবার কথা একে বলতে,