পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૭૬ ১১, কাজাৰাম ৮৮, গোণ্ড ৬৪, বাহাইচ ২২, স্বলতানপুর ৮৯ পরতাবগড় ১৯, বড়বান্ধী ৪৯ ; দেশীরাজ্য—রামপুর Re২, টেহুরী-গাড়োজাল ১, বারাণসী ৬৪ । মধুর জেলায় মথুরা ও বৃন্দাবন এই দুটি শহর তীর্থস্থান। এই জগু এই জেলায় তীর্থবাসী বাঙালী অনেক—প্রধানতঃ কুন্দাবনে । বারাণসীতেই বাঙালীর সংখ্যা সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী। তাহার কারণ উহা তীর্থস্থান। এলাহাবাদ ও লক্ষ্মেীতে বাঙালীদের গমন ও বাস প্রধানতঃ সরকারি চাকরী, ওকালতী ও ডাক্তারী উপলক্ষ্যে। অন্য সব জায়গায় প্রত্যেকটিতে বাঙালীর সংখ্যা হাজারের কম, অনেক জেলায় এক শতেরও কম। কোন কোন জায়গায় বাঙালীর সংখ্যা কম হইলেও তাহারা নিজেদের কন্যাদের জন্য বিদ্যালয় চালান ; যেমন মীরাট জেলায় আবালবৃদ্ধবনিতা বাঙালীর সংখ্যা ৭১৪ হইলেও মীরাট শহরের বাঙালীরা একটি বালিকা বিদ্যালয় চালান। জাগ্ৰা-অযোধ্যার কোন জেলায় কত বাঙালী আছে, তাহার সংখ্যাগুলি আমাদের নিকট নীরস নহে। যেখানে যেখানে বাংলা ভাষা কথিত হয়, সেগুলি এক একটি ছোট বাংলা দেশ। সংখ্যাগুলি সেই সব ক্ষুত্র বাংলার খবর জামাদিগকে দেয়। আমরা যদি সকল প্রদেশের বাঙালীর সহিত অন্ততঃ সাহিত্যিক সম্পর্ক রাখিতে পারি, তাহা হইলে তাহাদের ও चोयांzजब्र यांनम्न ७ अखि दांष्क्लेिररु । গোরখপুরে আগামী প্রবাসী বঙ্গসাহিত্যসম্মেলন জাগে আগে যাহাই ঘটিয়া থাকুক, এখন প্রবাসী কোন বাঙালী গৃহস্থালী নাই, যেখানে বাংলা কাগজ বা পুস্তক একখানিও নাই। এই সব পরিবারে বাংলা ভাষা কথিত হয়। অনেক প্রবাসী বাঙালী বাংলা সাহিত্যের চর্চা করিয়া জাকেন । - প্রবালী বাঙালীদের মধ্যে বাংলা সাহিত্যের চর্চা সংরক্ষণ ও মর্জন প্রধাণী বদলাহিত্য-সম্মেলনের প্রধান উদ্দেশ্য। भक वशनब्र देहांच्च चक्षिवचन ●थब्रांtनं श्रेबांश्णि ? ♛ दप्नब्र গতকালে গোৰখপুরে হইৰে । গোরখপুর জেলার ঘোষ্টে ৬৭৯ জন বাঙালীর বাল। তাহার মধ্যে শিশুরা আনন্দৰৰ্বন ও কোলাহলবৰ্ত্তন ছাড়া আর কিছু করিবেন না। ৰাকী ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলারা যে এইরূপ একটি কাজের গুরু ভার লইয়াছেন ইহা তাহাদের উৎসাহের পরিচায়ক । র্তাহারা অবশ্য আশা করেন, যে, অন্তান্ত স্থানের প্রবালী বাঙালীরা সকল রকমে তাহদের সাহায্য করিবেন । বঙ্গনিবাসী বাঙালীরা যথাসময়ে গোরখপুর গেলে তাহাতেই তথাকার বাঙ্গালীরা আপ্যাম্বিত ও উৎসাহিত হইবেন। কিন্তু আমরা তাহাদিগকে শুধু আপ্যায়িত করিবার জন্তই সেখানে যাইতে বলিতেছি না। উপাসকসম্প্রদায়বিশেষের ইতিহাসে গোরখপুর প্রসিদ্ধ স্থান বলিয়া দর্শনীয়। তদ্ভিন্ন এখান হইতে বুদ্ধদেবের মহাপরিনিৰ্ব্বাণের স্থান কুশীনগর এবং জন্মস্থান কপিলবাস্ত বেশী দূর নয়। সম্মেলনের উদ্যোক্তারা এই স্থান দুটি দেখিবার ব্যবস্থা সম্ভবতঃ করিবেন বিস্তারিত সংবাদ পরে পাওয়া যাইবে । - ঢাকায় রামমোহন শতবার্ষিকী ঢাকা শহরের হিন্দু খ্ৰীষ্টিয়ান মুসলমান ও ব্রাহ্ম অনেকের সম্মিলিত চেষ্টায় রামমোহন রায়ের মৃত্যুর পর শত বর্ষ অতীত হওয়াউপলক্ষ্যে র্তাহারপ্রতিনানাপ্রকারে শ্রদ্ধা নিবেদিত হইতেছে দেখিয়া আনন্দিত হইয়াছি। গত ৫ই আগষ্ট হইতে বক্তৃতাৰি হইতেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলার মিঃ ল্যাংলী একটি সভায় সভাপতির কাজ করিয়াছিলেন । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, বিজ্ঞান, দর্শন, সাহিত্য, বাংলা প্রভৃতির অনেক অধ্যাপক রামমোহন রায় সম্বন্ধে বক্তৃত৷ দিয়াছেন ও দিবেন। তিনি জীবনের অন্ত অনেক ক্ষেত্রের মত শিক্ষাক্ষেত্রেও নূতন ধারার প্রবর্তক। অধ্যাপকবর্গের তাহার প্রতি সন্মানপ্রদর্শন স্বাভাবিক । বিধবা-বিবাহের বিরুদ্ধে একটি ভিত্তিহীন যুক্তি वर्डधान चांशडे भांटगन्न हेथ्ब्रजैौ “aबूक छब्रङ* कांगिक ऋज छब्रउँौबा नांद्रौक्टिनब्र नरक चाथैौ क्विकांनाञ्चद्र नानाक्षि मठ डशद्र अशक्नौ श्ड भलs अककब्र चांकन गश्कणिङददेबाटरू । थक्कै नांबवान् eछिखांब डेमैगक ॥ :