পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভার কিন্তু ইহাতে বিধবা-বিবাহের বিরুদ্ধে একটি যুক্তি প্রযুক্ত হইয়াছে, যাহার ভিত্তীস্কৃত তথ্য সত্য নহে। যুক্তিটি নীচে উদ্ধৃত করিতেছি। “Of this custom two points should be specially observed : (a) Widow-marriage takes place among the lower classes. (b) . Among the higher classes the number of women is greater than that of men. Now, if it be the rule to marry every girl, it is difficult enough to get one husband apiece; then how to get, by and by, two or three for each 7. Therefore, society put one party minder disadvantage, i. e., it does not let her, have a second husband, who has had one : if it did, one maid would have to go without a husband. On the , other hand, widow-marriage obtains in communities having a greater number of men than women, as in their case the objection stated above does not exist.” যে-সব স্ত্রীজাতীয়া শিশু বা বালিকা পতির সহিত কোন দৈহিক বা আত্মিক সম্বন্ধ স্থাপিত হইবার সম্ভাবনার বয়সের আগেই বিধবা হয়, তাহারা একবার পতি পাইয়াছিল বলিয়া মনে করা স্কায়সঙ্গত ও যুক্তিসঙ্গত কি-না, এবং তাহারা এক বার পতি পাইয়াছিল বলিয়া তাহাদের পুনরায় বিবাহে আপত্তি করা স্কায়সঙ্গত কি-না, সে প্রশ্ন তুলিব না। স্বামী বিবেকানন্দ হিন্দু সমাজের এবং হিন্দু সামাজিক বিধির বিষয়ই বলিতেছেন, এবং বলিতেছেনযে,হিন্দুদের উচ্চশ্রেণীসমূহের মধ্যে পুরুষ অপেক্ষ নারীর সংখ্যা বেশী। ইহা সত্য নহে। বাংলা দেশের কথা ধরুন। ১৯৩১ সালের সেন্সস অনুসারে প্রত্যেক এক হাজার পুরুষে বঙ্গে কতকগুলি শ্রেণীর বা জাতির স্ত্রীলোকের সংখ্যা দিতেছে —বৈদ্য ৯২২, ব্রাহ্মণ ৮৪৭, ব্রাহ্ম ৭৬৩, কায়স্থ ৯• ১, আগরওয়ালা ৬৮৬, মাহিষ্য ৯৫২, সাহা ৯৫e, ইত্যাদি। কেবল বাউরী এবং জাত-বৈষ্ণবদের মধ্যে পুরুষের চেয়ে স্ত্রীলোকের সংখ্যা বেশী ; কিন্তু তাহারা উচ্চশ্রেণীর বলিয়৷ গণিত হয় না এবং তাহদের মধ্যে বিধবা-বিবাহ প্রচলিত আছে। ১৯২১ সালের সেন্সসেও অবস্থা এইরূপ ছিল । প্রতি এক হাজার পুরুষে স্ত্রীলোক ছিল বৈদ্যদের মধ্যে ৯৬৫, ব্রাহ্মণদের মধ্যে ৮৪৪, কামস্থদের মধ্যে ৯১১, সাহাদের মধ্যে ৯৫৩, স্ববর্ণবণিকদের মধ্যে ৯৫৩, ইত্যাদি। ঐ সেন্সসেও হিন্দু জাতির মধ্যে জাত-বৈষ্ণব ও বাউরীদের মধ্যেই স্ত্রীলোকদের সংখ্যা বেশী ছিল। যদি জানিতে পারা যায়, ষে, স্বামীজী কোন সালে ঐ যুক্তি প্রয়োগ করিয়াছিলেন, তাহ ইলে উহা তখনও ভিত্তিহীন ছিল কি না স্থির করিতে পারা शंद्र ! • <यहजक रिव्यू जांcङब्र कधी जाणांक कब्रिह बनी विविष ●यंजण-व८ज का केंब्लिट्टङ बांडांजौन्त्र बांवि जांबाख ●●● এখন অনাৰগুক, কিন্তু পাঠকেরা জানিয়া রাখুন, যে, ১৮৮১ नांण झ्झे८ङ ७-*शख, अर्षी२ भक्ष्गंल य६गzब्रग्न चर्षिक नमक ব্যাপিয়া বাংলা দেশে পুরুষ অপেক্ষ স্ত্রীলোকের সংখ্যা বরাবর কম আছে এবং তাহাদের সংখ্যা ক্রমাগত কমিয়া জাপিতেছে। এখন হিন্দু সমাজে, দুটি নিম্ন শ্রেণী ছাড়া, আর সব শ্রেণীতে পুরুষ অপেক্ষ স্ত্রীলোকের সংখ্যা কম আছে বলিয়া স্বামীজীর যুক্তি অনুসারে বাল-বিধবাদের বিবাহে কোন আপত্তি থাক। উচিত নয়। বেলডাঙা ও বঙ্গের লাট - বঙ্গীয় প্রাদেশিক হিন্দু সভার পক্ষ হইতে ইচ্ছুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত প্রমুখ কয়েক জন সভা বেলডাঙার লুট-ভরাজ খুন-খারাবী সম্বন্ধে লাট সাহেবকে তাহদের বক্তব্য জানাইজে গিয়াছিলেন। কি কথা হইয়াছিল প্রকাশ পায় নাই। অনেক লোকের ধারণা, আগেকার এই প্রকার অনেক লুণ্ঠন ও রক্তপাতের মত এই ব্যাপারটাও হঠাৎ ঘটে নাই, বুদ্ধিমান লোকের আগে হইতে আয়োজন করিয়া ঘটাইয়াছিল। ইহা সত্য কি-না অনুসন্ধান হওয়া উচিত। সভ্য হইলে উদ্যোক্তাদের শাক্তি হওয়া আবশুক । যে-সকল আহাম্মক অসভ্য লোক লুট মারামারি করে, তাহারা অবগু দণ্ড পাইবার যোগ্য, কিন্তু যাহারা তাহাদিগকে প্ররোচিত ও উত্তেজিত করে, তাহাজের অধিকতর সাজা হওয়া আবগুক। নতুবা এই রকম ব্যাপার কখনও বন্ধ হইবে না। লাট সাহেবের মত এইরূপ কিনা, তাহা অজ্ঞাত । বঙ্গে চাকরেিত বাঙালীর দাবী সাব্যস্ত ! একটা ভারী আশ্চৰ্য্য ঘটনা ঘটিয়াছে । বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় যুক্ত মুনীন্দ্রদেব রায় মহাশয়ের এই প্রস্তাৰ গৃহীত হইয়াছে, যে, “In filling appointments under the Government of Bengal none but Bengalees or men domiciled in Bengal be . in future recruited except in cases where specialized knowledge is necessary, or no suitable , . candidate, either a . Bengalee or one domiciled in Bengal, is forthcoming.” বঙ্গের বড় দুদিন যে, বঙ্গে বাঙালী সরকারী চাৰরি পাইবে, हेहाब्र अछ निद्रय कब्रिटङ इङ्ग्रेज । कनिकोड दिइंविशब्रबद्र कर्डीब्र बरे निद्रय? चाहनं इहेष्ठ मांनिब ऽन्द्रिण क्भ श्रेष्ठ ना ॥