পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উঠাগিছে। দূরে দূরে ক্ষুত্র জলাশয় বেষ্টন করিয়া তালের गाब्रि । खैनरब्र औरण जबूज षांनाक्रख्द्र क्रांब्रिषां८ब्र भाब्रि জাল জার উর্জোখিত তালের সারি ছবির মত দেখায়। বালিটোক পাহাড় হইতে দূরে অর্ধবৃত্তাকার রজত রেখাকারে গজা দেখা যায় । ছিল মোটে এক ওভার্সিয়ারের ঘর। দেখিতে দেখিতে স্বর উঠতে লাগিল। নির্জন পাহাড়ের পাদদেশে একটি বড় রকমের গ্রাম বসিয়া গেল। নিকটে সাওতাল গ্রাম রক্সোবধ। সাওতালদের ছেলেরা সারাদিন বাণী বাজাইয় গরু চরায় । জোয়ান মেয়ে পুরুষেরা সারাদিন পাথর ভাঙে আর রাত্রিতে পচাই খাইয় দলে দলে গান গায় আর নাচে । দিন মন্দ যাইতেছিল না। সমস্ত দিন বন্দুক কাধে করিয়া তিভিরের পশ্চাতে ধাওয়া করি আর নবলব্ধ ক্যামেরা লইয়া যেখানে-সেখানে ছবি তুলিয়া বেড়াই। আমাদের নূতন কলোনিতে ক্রমে ক্রমে মুখ-দুঃখের ও সামাজিকতার আঘাত আসিয়া লাগিতে আরম্ভ করিল। আমার পাচক ব্রাহ্মণ মুচি চাকরের তোলা জলে স্বান করিয়া দোসাদ ঠেলাওয়ালাদের দ্বারা একঘরে হইল। ডাক-পিওন লক্ষ্মীরাম চাপরাসী প্রতাপের সঙ্গে পদমর্যাদা লইয়া লাঠালাঠি করিল। ইহার মধ্যে একদিন দেখিলাম হলদে কাপড় পরা অবগুষ্ঠিত একটি স্ত্রীলোক একটি ছোট ছেলের হাত ধরিয়া ফিটার রামদয়ালের ঘরে প্রবেশ করিল। সমস্ত কলোনিতে স্ত্রীলোক ছিল না, লেই সকলের দৃষ্টি সেদিকে পড়িল। কোন বিষয়ে কৌতুহল প্রদর্শন করা আমার পক্ষে অঙ্কুচিত। রাত্রিতে ওভারসিয়ার রোহিণী বাবু আসিয়া বলিলেন যে, রামদয়ালের স্ত্রী আসিয়াছে, সে আসন্নপ্রসবা, দেশে তাহার ८कट् नाई, बनवब्रङ भाzजब्रिबांग्न छूशिरङझिल डीझे निळखल्ले চলিয়া আসিয়াছে । আমাদের নূতন ডাক্তার একটি শক্ত রোগী পাইয় অত্যন্ত উৎসাহ ও মনোযোগের সহিত দেখিতে লাগিলেন। রামায়াল জাতিতে ছত্রি । বেশ অবস্থাপন্ন লোক, অতএব তাহার স্ত্রী পর্দার আড়ালে থাকে। একে আসমপ্রসব, তাহাতে ম্যালেরিয়ায় জুগিয়া রক্তশৃঙ্গ, অথচ ভাক্তারের উপায় ছিল না'ৰে তাছাকে ভাল করিয়া দেখে । বাহা হউক, জাষার o জয়ে, ভাক্তারের উপদেশে, রামদালের মধ্যবর্তিতায় তাহার স্ত্রীর চিকিৎসা চলিতে লাগিল। ভোরে একবার, রাজিতে একবার ডাক্তারকে তাহার অবস্থা জিজ্ঞাসা করা জামাজের ७कफै निङाकांब्र शानांtब्रग्न भाषा मैफ़ाईल । ८षकिन जब्र कब হইত সকলে বলিতাম, কেমন ডাক্তার বাৰু আজ একটু ভাল ? ডাক্তার হাসিয়া উত্তর দিত, “ভাল বলা যায় না, তবে আরও খারাপ হইতে পারিত ' একে একে মন্থমা গাছের সমস্ত পাতা ঝরিয়া ধাইতে লাগিল । প্রত্যেকটি ডালপালা নিৰ্ম্মল আকাশে আপনাকে স্পষ্ট করিয়া বিস্তার করিল। যতদূর দৃষ্টি যায় কেবল পত্ৰপূত রিক্ত মহুয়া গাছ। কিন্তু দেখিতে দেখিতে গাছগুলি পুপসভারে ভরিয়া উঠিল। মহুয়া ফুলের মদির গদ্ধে চতুদিকের আকাশ-বাতাস মাতাল হইয়া উঠিল। এমন উগ্র গন্ধ ৰে কিছুক্ষণ বাহিরে থাকিলে মাথা ঘোরে। সেদিন পূর্ণিমা। জ্যোৎস্নালোকে পুম্পিত মহুয়ার ডালপালাগুলি অত্যন্ত স্পষ্ট দেখা যাইতেছে। দূরে রক্সোর্বাধের শালতলায় এরই মধ্যে সাওতাল নরনারী একত্র হইয়া নাচিতে আরম্ভ করিয়াছে । এমন সময়ে দেখিলাম ডাক্তার অত্যন্ত ব্যস্তসমস্ত ভাবে ছুটাছুটি করিতেছে। ব্যাপার কি ? রামায়ালের স্ত্রীর অবস্থা ভাল নয় । অসহ বেদনায় এবং অবিশ্রান্ত রক্তস্রাবে তাহার অবস্থা ক্রমশঃ খারাপ হুইয়া পড়িতেছে । বেদন না-কি দিনেই আরম্ভ হইয়াছিল কিন্তু ডাক্তারকে বলে নাই । এখন অভ্যস্ত বাড়াবাড়ি দেখিয়া নিরুপায় হইয় তাহার শরণাপন্ন হইয়াছে। ডাক্তার ঘন্টাখানেক পরে ফিরিয়া আসিল । জিজ্ঞাসা করিলাম, কেমন ? বিমর্ষ ভাবে তিনি বলিলেন, কিছু বলা যায় না। প্রস্থতি যেরূপ দুৰ্ব্বল হইয়া পড়িতেছে তাহাতে যে-কোন মুহূৰ্ত্তে বিপদ হইতে পারে। আমি রকৃসোর্বাধের বড়সাহেব, রামদয়াল আমার অধীনে ৩০ টাকা বেতনে সামান্ত ‘ফিটার’ মিস্ত্রী, তাহার স্ত্রীর বিপদে আমার কি ? কিন্তু মনটা আশঙ্কায় আকুল হইয়া উঠিল । এরূপ বিপদের আঘাত একদিন সঙ্ক করিয়াছি, তাই কি এই ব্যাকুলত ? না মানবগোষ্ঠীর মধ্যে যে একটি বিশ্বব্যাপী মৈত্রী আছে, এ অহারই প্রভাৰ ? শেষরাত্রির দিকে খবর পাওয়া গেল, একটি ছেলে টয়ছে, cवल इह ७वा इमब्र, बाँe चzनकर्छ जण । cजां८ब्रब्र ¢क्णा