পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இ. ८करणग्न बांय-कनक गरेबाँe वज़ कय विगन रहेण ना। चामां★ *ांकूद्र ८कांनजरब श्रृंखबैौब्र शंठ कॉन्द्रिा ७की जाब তৈরি করিল। তার পরদিন ফিডিং বোতল আসিল । স্বাগের মাপে মাপে, ঘড়ির কাটায় কাটায় খাওয়ান চলিতে লাগিল এবং দিনে অন্ততঃ দুই বার পাখর-মাপা প্রিং ব্যালান্স দিয়া শিশুর ওজন পরীক্ষা চলিতে লাগিল। কিছুতেই কিছু কইল না। দিনে দিনে ছেলে শুকাইয়া যাইতে লাগিল এবং এমন করিয়া চলিলে যে বেশী দিন বঁাচিয়া থাকিবে না এ-চিন্তায় আমাদের মন বিমর্ষ হইয়া উঠিল। অত্যন্ত দুর্ভাবনায় দিন যাইতেছিল। রামদম্বালের কিন্তু বিশেষ কোন ভাবনা দেখা গেল না, শুধু ছোট ছেলেটাকে লইয়া সে বিত্রত হইল। পাহাড়ে কাজ করিতে যাইবার সময় তাহাকে ফেলিয়া যাইবার উপায় নাই ; তাহার পিছে পিছে কাদিতে কাদিতে যাইবে । হলদে কাপড়-পরা কোন মুখাড় রমণী দেখিলেই মা যায় মা যায় বলিয়া পিছে ছুটিবে। এমন সময় একদিন স্বধস্ত ও তাহার স্ত্রী আসিয়া উপস্থিত হইল। স্বাধন্তর বয়স চল্লিশের কাছাকাছি হইবে, কুমিল্লা জেলায় বাড়ি ; ঘরামীর কাজ করে। রোহিণী বাৰু বহুদিন পূৰ্ব্বেই তাহাকে আসিতে পত্ৰ দিয়াছিলেন, কিন্তু এতদিন না আসিতে আশা ছাড়িয়া দিয়াছিলেন । সে আসিয়া জানাইল যে, অত্যন্ত বিপদে পড়িয়া ইসে আটকাইয়া ছিল। তাহার কোন ছেলেমেয়ে ছিল না। মাস-দুই পূৰ্ব্বে একটি ছেলে হুইয়া পনের দিন পর মারা গিয়াছে। স্ত্রীর শরীরটা সারিবার জন্যই সে এতদিন অপেক্ষা করিয়াছে । স্বধস্তর স্ত্রী জাসিয়া রামদয়ালের ছেলেকে কোলে তুলিয়া লইল। এই নারীর আজীবনসঞ্চিত মাতৃস্নেহ যেন সদ্যোজাত বিদেশী ছেলেটিকে দেখিয়া উপছিয়া উঠিল। আমরা সকলে নিশ্চিন্ত হইলাম। ছেলেকে লইয়া স্বধন্তের স্ত্রী ষে কি করিবে ভাবিয়া পাইত না, স্নান করাইয়া, পাউডার মাখাইয়া, জামা গায়ে দিয়া সে ছেলে মানুষ করিডে লাগিল । দেখিতে দেখিতে ছেলের চেহারা ফিরিয়া গেল । কিছুদিন পরে আমাদের কাজ শেষ হইয়া আসিল । একদিন যেখানে গড়িবার পালা জারভ ইয়াছিল আজ সেখানে ভাঙিবার দিন জাগিল। রামায়াল এক দিন চুপি চুপি আমার कप्इ aनांनिश बनिन, ‘झ्कूब, चांशंब्र cझनब्र क् िश्रेद ?’ ' किीक्लक्षोल्ली ፃPU cनांकफैोब यह्नांडांव बूकिtज नोब्रिजांब ना । कन कन ७कüी ॐांछ कब्रिच्चा जहेणांम । इइड cणाकüी cष्टण किब्रादेव जहेटङ क्लग्न । चङास ब्रिङ श्हेणय । cश्-cछ्रजव्र धछि তাহার কোন মমতাই ছিল না, যে-ছেলে মুখস্থর স্ত্রীর অঙ্গ পান না করিলে আজ বাচিয়া থাকিত না, তাহাকে ফিরাইজ লইবে সে কোন মুখে ? কোথায় লে স্বধস্ত ও তাম্বার স্ত্রীর কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকিবে, না সে পিতৃত্বের-জাৰি জানাইতেছে । আমার মনোভাব বুঝিয়াই হোক কিংবা অন্ত কোন কারণেই হোঙ্ক রামদয়াল বলিল, “আমার আর কিছু আরজি নাই। ছেলে স্বধস্ত নিক, কিন্তু যদি ও কোনকালে দেশে ফিরিয়া যাইতে চায়, তবে যেন যায়। আমি আমার জমিজমা সবই ওকে ভাগ করিয়া দিব ।” কিছুদিন পরেই স্বধস্ত ও তাহার স্ত্রী রামালের ছেলেকে লইয়া চলিয়া গেল। মনে মনে ভাবিলাম এই অভিনয়ের জাজ জারভ হইল, এর যবনিক পতন কোথায় হইবে ? ছাপরা জেলার রামদয়ালের ছেলে রকৃসোবাধে জন্মগ্রহণ করিল। ভাগ্যস্রোতে লে কুমিল্লার কোন নিভৃত গ্রামে বাঙালী পিতামাতার আশ্রয়ে গিয়া পড়িল । কয়েক দিন পরে স্বধস্তর পত্র আসিল যে, ছেলেটি আমাশয় হইয়া মারা গিয়াছে । যাক, নিশ্চিন্ত হওয়া গেল, ও নাটকের এখানেই শেষ । তখন কে জানিত এত বৎসর পরে আবার তাহার যবনিকা উঠিৰে ।

  • * 普 বোধ হয় তন্ময়ের মত হইয়া গিয়াছিলাম। কিছু লক্ষ্য করি নাই। দেখিলাম ছেলেটি চলিয়া গিয়াছে, কিন্তু স্বধস্ত ও তাহার স্ত্রী তেমনি পায়ের কাছে পড়িয়া আছে। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, সত্য করে বল স্বধস্ত, এ ছেলে কায় ? স্বাধন্ত চুপ করির রহিল। তাহার স্ত্রী বলিল, ছেলে আমার, দশ মাস দশ দিন পেটে ধরেছি, নিজের বুকের রক্ত দিয়ে একে মানুষ করেছি। হজুর, আমার একটি বই ছুটি নাই।’

আমার সমস্ত মন সমস্ত বিবেক বলিতে লাগিল, এ রামদয়ালের ছেলে । ‘স্বাধন্ত, এ রামায়ালের ছেলে । তাহার স্ত্রী বলিল, সে ছেলে রক্লো ছাড়বার কয়েক দিন পরেই মারা যায়। হজুৰ পরের ছেলে নিয়ে আমি কি করব । আমরা গরিব, আজ দিনের रूष, cकांन नॉर्कौ नाहे ? चां★नांब्र क्षीब्र छैनब्र नद निर्ड,ा