পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

obre ধ্ৰু প্রবাসী ; ఏన98O সাধারণের নিকট চারিদিকের আট ঘাট বাধিয়া যে ডিবেঞ্চার উপস্থিত করিয়া থাকে, তাহা নিরাপদ ব্যবস্থার দিক হইতে কোনরূপ আশঙ্কাজনক নহে, স্বতরাং এই সকল ডিবেঞ্চার ক্রয় করিয়া জমিবদ্ধকী বাঙ্কসমূহে বীম কোম্পানীগুলি অনায়াসে সংগৃহীত অর্থ গচ্ছিত রাখিতে পারে। ইহাতে বীমকোম্পানীগুলির নিজেদের কোনরূপ ক্ষতির ত আশঙ্কাই নাই, অথচ জমিবদ্ধক ব্যাঙ্কসমূহের অর্থস গ্রহের একটা স্বন্দর ব্যবস্থা হইতে পারে এবং সঙ্গে সঙ্গে বীম কোম্পাণীগুলির দ্বারা পল্লীসংগঠনের বিশেষ সাহায্য হইতে পারে। এই বিষয়ে সমগয় বীম কোম্পানীগুলির সর্বপ্রথমেই পথপ্রদর্শক হওয়া আবগুক। পাশ্চাত্য দেশের বীম কোম্পানীগুলি এই প্রকারের জমিবন্ধক প্রতিষ্ঠানে প্রচুর অর্থ গচ্ছিত রাখিয়া দেশের রুবকসম্প্রদায়ের বিশেষ উন্নতিবিধান করিতেছে। এই বিষয়ে আমেরিকা ও জার্মানীতে কত নৃতন নূতন উপায় উদ্ভাবিত इद्देएउप्रश्। আর একটি উপায়ে বীম কোম্পানীগুলি জমিবন্ধক ব্যাঙ্কসমূহের সহিত সংযোগিতা করিতে পারে। ইহাতে কৃষকদিগের পক্ষেও জমির বন্ধক থাল্লাস করিবার সহজ উপায় বিহিত হইবে। যদি জমিবন্ধকী ব্যাঙ্ক হইতে কোন কুষক কুড়ি বৎসরের জন্য জমিবন্ধক দিয়! এক হাজার টাকার ঋণগ্রহণ করে, তাহা হইলে বংগরে বংসরে তাহাকে ব্যাঙ্কে ষে কিস্তিয় টাকা দিতে হয়, তাহ হইতে কতকটা স্বদ বাবদ রাখিয়া অবশিষ্ট টাকা দিয়া ব্যাঙ্ক সহজেই সেই কৃষকের নামে কোন বীমা কোম্পানীতে এক হাজার টাকার বীমা করিতে পারে ; প্রতি বংসর যেমন পাওনার টাকা কমিয়া আদিবে বীমার পরিমাণও কমিয়া যাইবে. এই প্রকারে কয়েক বৎসরের মধ্যে জমি বন্ধক খালাস হইয়া যাইবে এবং ঋণ৪ পরিশোধিত হুইবে । এই ব্যবস্থায় আর একটি স্ববিধা আছে, যদি মাত্র কয়েক বারের কিস্তি দিয়া কৃষকটি স্বত্যুমুখে পতিত হয়, তাহা হইলে অন্ত ব্যবস্থায় তাহার জমির বন্ধক খালাস ত হয়ই না, উপরন্তু ঋণভার তাহার উত্তরাধিকারীর উপর গিয়া পড়ে। কিন্তু বীমা করা থাকিলে, কৃষকের মৃত্যুর

  • ८द्र बैौया ८काच्णानैौ इइंटङ ८ष जर्ष श्रांeब शहै८व, खांश् श्रड छबिंद्र बकरू भूङ इद्देहद अदर कनडाटबद्र७ *क्रिrवाद इद्देश्य । हेश८ङ छभिदकशै। शॉटशद्ध शृष्कe छन, डांशग्नe ঋণদানের টাকার ক্ষতি হুইবার কোন সম্ভাবনা নাই। এই বিষয়ে গত বর্ষের সেপ্টেম্বর মাসের ইনসিওরেন্স হেরাল্ড' পত্রিকায় বীম বিশেষজ্ঞ মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কে. বি. মাধব, এমৃএ, এ.আই.এ (লগুন) মহাশয় বিশদ আলোচনা করিয়া দেখাইয়াছেন যে, বীম কোম্পানীর ও জমিবদ্ধকী ব্যাঙ্কের এইরূপ সহযোগিতা একান্ত বাছনীয়। বস্তুতঃ পাশ্চাত্য দেশের এই সম্বন্ধে বিধিবাবস্থার একটু অনুসন্ধান করিলে দেখা যায় যে সেই দেশের বীম কোম্পানীগুলি কত অভিনব প্রণালীতে কৃষককুলের সহায়তা করিতেছে। আমাদিগের দেশেও সেইরূপ ব্যবস্থা হইতে পারে কি-না, সকলেরই চিন্তা করিয়া দেখা প্রয়োজন।

সম্প্রতি এ দেশের কৃষক-সম্প্রদায়ের এবং সেই সঙ্গে জমিদারদিগের এইরূপ শোচনীয় অবস্থা হইয়া পড়িয়াছে যে ” তাহাদিগের আর্থিক মুক্তির জন্য এবং সেই সঙ্গে গ্রামের উন্নতিসাধনের জন্য দীর্ঘমিয়াদী ঋণদানের উত্তম ব্যবস্থা করিবার সময় আলিয়াছে। এই ব্যবস্থা করিতে হইলে অর্থনীতিবিং বিশেষজ্ঞদিগের মতে জমিবন্ধকী ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা করা নিতান্ত আবশ্বক। আবার এই ব্যাঙ্কগুলির অর্থসংগ্রহের উপায় বিধানের জন্ত দেশের বীমা কোম্পানীগুলির সহযোগিতার প্রয়োজন। কি উপায়ে এই ব্যবস্থা স্বসম্পন্ন হইতে পারে তাহ সকলেরই চিন্তার বিষয়। কৃষক সম্প্রদায়ের আর্থিক উন্নভি না হইলে যে দেশের কৃষিকার্যের তথা দেশের আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হইতে পারে না, ইহা কেহই অস্বীকার করিতে পারিবে না। এইজনাই বিশেষভাবে এই বিষয়ে cनरलद्र यत्रनाकाड्गै भारबब्रहे नृ? चाझडे श्धांtइ, जक्रगहे মনে করিতেছেন যে, একটা স্বী ব্যবস্থা ভাবিয়া বাহির করিবার সময় আদিয়াছে। এখন সম্বর সেই ব্যবস্থা কার্ষ্যে পরিণত इहैzनहे जकल र्मिक ब्रि छाडिग्न ७ ८मटूलब्र कलाi५ इु ।