পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Mછ૧૭ (অর্থাৎ পশ্য উৎপাদনের পূর্বে) মূলধনের অতি আল্পাংশের অধিক খরচ হওয়াও উচিত নহে-যাহাতে কারবার জারভ ন হইলে মূলধনের প্রায় সমস্তই ফেরৎ আসে। এইরূপ ব্যবস্থা করিলে সম্ভবতঃ ব্যবসায় ও শিল্পে পুনৰ্ব্বার ঐরূপ অর্থ নিয়োজিত হইতে পারে। কেবলমাত্র অসম্ভব লাভের প্রলোভনে তাহা আর আসিবে বলিয়া মনে হয় না। অনেক ধনশালী জমিদার ব্যবসাবাণিজ্যে অর্থনিয়োগ করিতে অস্বীকৃত হন এই জন্ত যে, উাহাদের পক্ষে কারবারের সঙ্গে সাক্ষাৎভাবে সংশ্লিষ্ট থাকা সম্ভব নহে এবং সেই কারণে ঠাঙ্গাদের প্রদত্ত অর্থের নিরাপদ স্থিতি সম্বন্ধে নিশ্চিম্ভ হইতে পারেন না। এখানে আমার বক্তব্য, এই-সব জমিদার অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কর্মচারীদের উপর সম্পূর্ণ কাৰ্যভার অর্পিত রাখেন এবং অনেক ক্ষেত্রে নিজের প্রায়ই দূরস্থানে বাস করেন। যদি জমিদারী-পরিচালনায় তাহার কৰ্ম্মচারীর উপর নির্ভর করিতে পারেন, তবে শিল্পবাণিজ্যক্ষেত্রে তাহারা অভিজ্ঞ কৰ্শ্বকারকের উপর সম্পূর্ণ আস্থা স্থাপন করিতে পরিবেন না কেন, তাহা আমি বুঝিতে পারি না। বাংলায় লোকসংখ্যা বৃদ্ধি, বেকার-সমস্ত, ভূসম্পত্তিতে লাভের হ্রাস, ব্যবসায় মন্দার দরুণ কৃষিবিপৰ্য্যয় ইত্যাদি কারণে আজ বাঙালীর ভূসম্পত্তির মোহ কাটিয়া যাইতেছে কিন্তু ইতিমধ্যে বাংলার শিল্পব্যবসায়ক্ষেত্রে ইংরেজ এবং ভারতের ভিন্ন প্রদেশবাসিগণ এমনি বিস্তৃত বনিয়াদের উপর আত্মপ্রতিষ্ঠা করিয়া লইয়াছে যে, সেখানে আমাদের কোনও স্থান করিয়া লওয়া এখন অত্যন্ত আম্বাসসাধা ব্যাপার হইয়া পড়িয়াছে। সে যাহা হউক, বাঙালীকে ইহার পর প্রাণপণ শক্তিতে এই সকল ক্ষেত্রেই প্রতিষ্ঠিত হইতে হইবে, নতুবা তাহার আত্মরক্ষার উপায় থাকিবে না। এই নব জাগরণের প্রথমাবস্থায় বৃহৎ শিল্পকারখানা নিৰ্মাণ করিয়া বাঙালীর পক্ষে জীবিকার্জনের যথেষ্ট ব্যবস্থা করিয়া লওয়া সহসা সম্ভবপর বলিয়া মনে হয় না। এবিষয়ে বিদেশী এবং দেশী কারখানার উৎকট প্রতিযোগিতা বাঙালীর প্রচেষ্টার উপর लग्नन्छब्र · छांनाहेब ब्राषिब्रांtइ । जानक जैकांखिकठ, डबडिब्रिख नोषमा ५वा नषदउ cछडे दांब्रां नक्ण इहेटङ হইবে। चांबांटनग्न cनरल बिरलशखब्र uकांख अखांब नोहे, अछांद SనDBO কেবলমাত্র দূরদর্শিতার এবং সঙ্ঘবদ্ধ চেষ্টার। কোনও ব্যবসায় বা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের স্বচনার পূৰ্ব্বে বহু বিষয়ে অনুসন্ধান প্রয়োজন, ইহা পূর্বেই বলিয়াছি। ঐ সকল বিভিন্ন অংশের জন্ত বিভিন্ন প্রকারের শক্তি ও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন, যাহা কোন একজনের থাকা সম্ভব নহে, স্বতরাং অনেক অভিজ্ঞ ব্যক্তির সমবেত চেষ্টা ভিন্ন এবিষয়ে সাফল্য সম্ভব নহে। এবং এবিষয়ে সন্দেহমাত্র নাই যে, ব্যবসায় ইত্যাদির আরম্ভের পূর্বেই ইহাদের সহায়তা বিশেষ প্রয়োজন, অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের

স্ববিবেচিত মত ভিন্ন কাৰ্য্যারম্ভ উচিত নহে। অবশু ইংরেজী

‘nothing venture nothing gain exico tos আছে, বিশেষজ্ঞ দুরূহু বলিলেও নিরাশ হওয়া বাঞ্ছনীয় নহে, কেননা তাহা হইলে বর্তমান অবস্থায় বাঙালীর পক্ষে জড়ভরত হইয়া থাকা ভিন্ন উপায় নাই, কিন্তু দুস্তর সাগরে পাড়ি দিবার পূৰ্ব্বে জলের গভীরতা এবং স্রোতের শক্তির বিষয় জানা কর্তব্য। কিন্তু আমার মনে হয় বাংলার আভ্যন্তরীণ ব্যবসায়ে আত্মনিয়োগ করিলে বাঙালী এখনও তাহার স্থান করিয়া লইতে পারে। এই আভ্যন্তরীণ ব্যবসায়ক্ষেত্র যে কত বড় তাহা আমরা অনেকে জানিও না। ভারতের বহির্বাণিজ্য অপেক্ষ আভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অনেক পরিমাণে বেশী এবং বহু লোক এই ব্যবসায়ে লিপ্ত থাকিতে পারেন। কিন্তু এই বিষয়ে মনোযোগ আকর্ষণ করিবার অর্থ এই নম্ন যে, বাঙালীর পক্ষে বহির্বাণিজ্যে মন দিবার প্রয়োজন নাই। অথবা শিরোন্নতির চেষ্ট ত্যাগ করিতে হইবে। বস্ততঃ আমাদের লুপ্তশিল্পের পুনরুদ্ধার ও নূতন শিল্প প্রতিষ্ঠা করিতেই হইবে। বহিবাণিজ্যে মনোনিবেশ করাও আমাদের নিভান্ড প্রয়োজন। আমি কেবল কোনটি অপেক্ষাকৃত সহজসাধ্য হুইবে তাহারই উল্লেখ করিতেছি মাত্র। বহিবাণিজ্য বা শিল্পোন্নতির ব্যবস্থা সময়সাপেক্ষ । কিন্তু ততদিন আমাদিগকে নিক্রিয় হুইয়া থাকিলে চলিবে না। • অনতিবিলম্বে আমাদিগকে আভ্যন্তরীণ বাণিজ্যে আত্মনিয়োগ করিয়া আমাদের অর্থনৈতিক জগতে উখানের প্রথম সোপান প্রস্তুত করিতে হইবে। কিন্তু সে যাহা হউক, বর্তমানে শিল্প, বৰ্ছিবাণিজ্য বা আভ্যন্তরীণ ব্যবসা, সকল ক্ষেত্রেই যে বাঙালীর অযোগ সঙ্কীর্ণ হইব আসিয়াছে ফুেকথা चचैौकांब्र कब्रियांब्र छैनांब नाहे । dहे इटषांtनंब्र गरौ4डांब्र