পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆes - भवखनि३ ३८ब्राजब्र चाब्र गब्रिछानिङ ; चवनिडे झरे অবাঙালীর কর্তৃত্বাধীন। বাঙালী পরিচালিত কমাশিয়াল বাম্বের প্রস্তাৰ হইলে, লোকে বোল স্কাশনাল ব্যান্ধের দৃষ্টাভে जैौड इव । विगड चख्जिङ चामाणिक कईशैनडाब পথে পরিচালিত করিলে চলিবে না, লে অভিজ্ঞতার দ্বারা যেন জামরা ভবিষ্যতে সাবধানে ও সতর্কতার সহিত নুতন ব্যাম্বের কার্য পরিচালনা করিতে পারি। প্রতি ব্যবসায়কেন্দ্রে একটি কমার্শিয়াল ব্যান্ধের প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন,- সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। বাংলার মফস্বল শহরে খ্ৰীটি কমার্শিাল ব্যাঙ্ক এখনও প্রতিষ্ঠালাভ করে নাই। বাংলায় আট শতের অধিক লোন আপিস সংস্থাপিত হইয়াছে সত্য, কিন্তু তাহার কোনটিই নিছক কমার্শিয়াল ব্যাম্বের কাৰ্য্যপদ্ধতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হইতেছে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই লোন আপিলগুলি তাঁহাদের সংগৃহীত জামানতের টাকা স্থাবর সম্পত্তি জামিন রাখিয়া লী করিয়াছে এবং এখন ব্যবসায় মন্দার দরুণ সেই টাকা আদায় করা এক প্রকার অসম্ভব হইয় পড়িয়াছে। এ-বিষয় সকলেই অবগত আছেন। এই অবস্থার দিকে লক্ষ রাখিয়াই আমি কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক সম্বন্ধে দু-একটি কথা বলিতে চাই । কমার্শিয়াল ব্যান্ধে সাধারণত অল্পকালের জন্ত টাকা আমানত রাখা হয়, স্বতরাং ইহার লীকাৰ্য এমনভাবে হওয়া উচিত যে, উপযুক্ত সময়ে এবং অনায়াসে আপনা হইতেই খণের টাকা আদায় হইয় আসে। এই নিয়মের ব্যতিক্রম করিলে সাধারণতঃ কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পূৰ্ব্বে বাঙালীর চেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত কমার্শিয়াল ব্যান্ধগুলি বিনষ্ট হওয়ার প্রধান কারণ এই নিয়মের অনঙ্গবৰ্ত্তিতা। ব্যাঙ্ক স্থাপন করিলেই যে-কোন শিল্পের এবং ব্যবসায়ের সাহায্য করিতে হুইবে, এই উৎসাহুে আমরা কমার্শিাল ব্যাঙ্কিং পদ্ধতির এই মূলস্বত্র ভুলিয়া যাই। এমনও দেখিতে পাওয়া গিয়াছে, কমার্শিয়াল ব্যান্ধের যে মুখ্য কাজ অর্থাৎ ব্যবসায় পরিচালনকল্পে ঋণ দান করা, তাহার স্বলে উক্ত ব্যাঙ্ক কোন কোন কোম্পানীকে স্বচন৷ কালে তাহাদিগকে স্থাপিত করিতেও ঋণদান করিয়াছেন। প্রথার বিরোধী কাজ। এ-কথাও জৰীকার করা চলে না ৰে কোন কোন স্থলে প্রবঞ্চন,অক্ষৰতা প্রভৃতিও দেখা গিছে। - &o ro. 3.- : S$28O किङ ३श७ गङ cष, करीश्वनांनी इनिझ्यवरु श्न यवः কর্তৃপক্ষেরতীক্ষ দৃষ্টি থাকিলে, ঐ সকল বিপদ হইতে রক্ষা পাওয়া যায় । এ-যাবৎ আমাদের দেশে, বিশেষতঃ মফঃস্বল শহরে, কমার্শিাল ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার এক অভরায় রহিয়াছে, যথেষ্ট ব্যবসায়িক লেনদেনমূলক হস্তান্তর-করণ উপযোগ নিদর্শনপত্রের অভাব অর্থাৎ ইংরেজীতে যাহাকে oredit instruments on I fou who owns on to প্রচলন ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাইতেছে। মফঃস্বল ব্যাঙ্কের সহিত কলিকাতার ব্যাঙ্কের যোগাযোগ স্থাপনার ফলে এই সকল হওঁী বিক্রয় করা এখন সহজসাধ্য হইতেছে। রেলওয়ে রসিদের উপর টাকা ধার দিবার প্রথাও ক্রমশঃ বিস্তার লাভ করিতেছে । ব্যাঙ্কিং তদন্ত কমিটির অনুমোদিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত গুদামের প্রতিষ্ঠা হইলে গুদাম রসিদের উপরও লেনদেন চলিতে পরিবে । কিন্তু আমি এই কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গে একটি বিষয়ের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে চাই। বাঙালীর ব্যবসায়িক প্রতিভা এখনও বিভিন্নমুখী হইতে পারে নাই। যখনই কোন ব্যবসায় বা শিল্প লাভজনক বলিয়া মনে হইয়াছে, তখনই বাঙালীর উদ্যম কেবল সেই দিকেই বিস্তৃতভাবে নিয়োজিত হইয়াছে । ফলে, টান যোগানের বৈষম্য ও অন্তঃপ্রতিযোগিতার দরুণ সেই ব্যবসায় . বা শিল্পের কদর অনেক স্থলে নষ্ট হইয়াছে। এইরূপ নষ্ট হইবার বা প্রসারলাভ না করিবার কারণ এই যে, সম্যক রূপ কাৰ্য করিবার শক্তি এবং সামর্থের অভাবে প্রতিষ্ঠানগুলি কখনও বল সঞ্চয় করিয়া বড় হইতে পারে নাই । অভাবে এবং অজ্ঞতায় উহারা অনেকেই অর্জপথে শুষ্ক হইয়া রহিয়াছে। বাংলার লোন আপিস, চা বাগান, কয়লার খনি, সাবানের কারখানা প্রভৃতির ইতিহাস এইরূপ অভিজ্ঞতার পরিচায়ক । ইহার জন্তই বাঙালীর ব্যবসায়িক উদ্যম তেমন প্রতিষ্ঠা বা প্রতিপত্তি লাভ করিতে সক্ষম হইতেছে না। বঙালীর উদ্যম এরূপ বিক্ষিপ্ত ভাবে নিয়োজিত হইতে থাকিলে ব্যবসায় শিল্পে বাঙালীর পক্ষে শক্তিলাভ করা স্বমূরপরাহতই থাকিৰে। আমাদের চেষ্টা কেবল সমবেত হইলে চলিবে না, স্বনিজ্জিতও হওয়া চাই। বিভিন্ন প্রকারের এক একটি আদর্শ শিল্প বাখ্যবসায়