পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্য। ] মছংগী-মে ডরৈ চোঙ্গন৷ চাহতে । দেখে। স্নহ বৈপ্লাগ ॥” “শস্তীর সময় শস্ত কিনিয়া মহীর্ঘ হইলে চারগুণ দাম আদায় করেন! দেখন কেমন চমৎকার বৈরাগ্য!” তাঁর “টক ছঃ সাতকা" পাগড়ী পরিয়া “দুশীল রূপৈয়। ষাঠক৷” গায়ে দিতেন ! আবার “গোড় ধরা” অর্থাৎ পী পু3 করাইয়া দীক্ষা দিয়া বিলক্ষণ রোজ গীর করিতেন । পল্ট, তাদের সোজাস্থজি “সাচ্চা” কথা শুনাইয় দিতেন। কাজেই “সব বৈরাগী বটুরকে পল্ট, কিয় গজাত" “সব বৈরাগী মিলিয়। পল্টকে পংক্তি ও জাতির বহির কবিয দিল ।” AAAAAA AAAA AAAA SAM SMASAS SSAS SSAS SSAS “হম সব রহে মহুপ্ত তহিকে কেউ ন মানৈ । বনিয় কালহিক ভক্ত তাহি-বে। সব কোই মানে ৷” “আমরা সব মহন্ত আছি, আমাদের কেহ মনে না। পলট, হুইল বেনে, সে কীলকার ভক্ত। সেই অৰ্ব্ব চীনকে সবাই কিনা মানে ?” পলুট, কিছুই উত্তর না করিয়া চুপ করিয়া থাকিতেন — “পল্ট, হমদে লড়ন-কে আরৈ সব সংসার । বে বোলে কম চুপ রঙ্গে। আপুই জাতে হtর ॥” "পল্টু, বলেন, সবাই আমার সঙ্গে আসেন ঝগড়া করিতে, আমি কোন উত্তর না করিয়া চুপ করিয়া থাকি বলিয়া সবাই হরিয়া যায় ।” কিন্তু ইহাতেও তিনি নিস্কৃতি পাইলেন না । তিনি রাত্রে নিদিত আছেন এমন সময় তার কুটাৱে আগুন লাগিল । র্যার উত্তর না পাইয়। বিফল-মনোবৰ হইয়। যাইতেন তারাই ডার উপর এই শোধ তুলিলেন । পল্ট, কোনমতে রক্ষা পাইলেন । ১ার সম্প্রদায়েব উত্তরকালের লোকের কেহ কেই মনে করেন তিনি স্তাব সিদ্ধিব গুণে নুতন দেহ লইয়। বাহির হইয় অসিলেন । এই বিশ্বাসটি হওয়ার একটি হেতু পল্টর লেখাতেই আছে। পল্ট লিখিয়াছেন “স্বগের ঘব অtগুন লাগিয় যে ভস্ম হইল উহ। তই তোমাকে ধন্ত বলি আমার প্রভু। তুমি অমাব পুরাতন জীর্ণ স্বরূপ-মলিন স্বরূপ-দগ্ধ করিয়! BBB BBB gBB S BBBBS BBB BBB BBBDS DDS আtধ্যাত্মিক জীবনের কথা ! ওঁর সম্পদায়ের উত্তরকালেব লোকের ইহ ভুল বুধিয়া, উীর ঘর পুড়িয় গেলে তার দেহ ভষ্ম হইয়। নুতন দেহ হইয়াছিল, ইহাই বুঝাইলেন। ভাব-রসিকদের কথা স্থলবাদীদের হাতে পড়িয় এমন বিড়ম্বনই লাভ করে। কিন্তু পল্ট, এ সব কোনো দাবীই করেন নাই । তিনি দেসিলেন কিছুকলি ঠার দূবে পকাই উচিত। তিনি নিজেই বলিয়াছেন— “পল্ট, ঐসন বুঝকে ডারদিয়া সব ভার। লেহু পরোসিন ঝোপড় নিত উঠি বাটত রার ॥” “পল্ট, এমন বুঝিয়াই মাথার সব বোঝা নামাইয়া কহিল—চে প্রতিবেশী ভাইরা, তোমরাই আমার এই ফুটবখানি লও, কারণ দেখিতেছ ঝগড় রোজই বাড়িয়া চলিতেছে।" “পল্ট, কিছুকাল জগন্নাথ প্রভূত তীর্থ ও নান দেশ ভ্রমণ কবিষ্ঠে লাগিলেন। তখন উর শত্রুর বলিতে লাগিল—“দেখিলে! পল্টুর নিজ দেশের প্রতি মমতা নাই। দেশে দেশে পূজা ও সন্মান কুড়াইতেছেন, অথচ নিজ দেশ অযোধ্যায় কত দুঃখ কত দুর্দশ রহিয়াছে। অযোধ্যার প্রতি তার দেখিতেছি কোনো মমতাই নাই। ষেন অযোধ্য। ছাড়িতে পারাটাই সাধন ।” আসল কথা, তার পল্টকে দূরে যাইতে দিবে না। সমূনে রাখিয়৷ अभांझेब्रां अश्वेोईब्रां भांब्रिtरु । e কষ্টিপাথর—রামায়ণী যুগের ধাতু ও ধাতব শিল্প SSASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A S A S A S A S A S A S A S A eరి যাহা হউক, দীর্ঘকাল পরে উনি দেশে ফিরিয়া অtসিয় আবার ধীর ভাবে কাজ করিতে লাগিলেন। অযোধ্যায় আসিয়৷ তিনি ঠীর কাজ করিতে করিতে দেহত্যাগ করিলেন । সেখানে এখনও তার সমাধিস্থান ও ভক্তসম্প্রদায় আছে । ইহার ধৰ্ম্মসাধন ও ধৰ্ম্মমত ও প্রেম প্রভৃতির উপদেশ অতি গভীর ও মধুর। র্যাহার। তাহ আলোচনা করিবেন উহারাই তৃপ্ত হইবেন । এই জন্য ইহাকে কেহ কেহ দ্বিতীয় কবীর বলেন । ( প্র চী, ভাদ্র ) শ ক্ষিতি মোহন সেন রামায়ণী যুগের ধাতু ও ধাতব শিল্প মৌলিক ধাতুগুলির ব্যবহার ভারতবধে অতি প্রাচীন কাল হইতেই প্রচলিত ছিল। ধাতু গালাইয় প্রয়োজনীয় কধ্যে ব্যবহারের উল্লেখ বেদে অাছে। বেদে ধাতু গালান, মুদ্র প্রস্তুত করণ, লৌহ কলস নিৰ্ম্মাণ প্রভৃতির কথা আছে । ( ঋগ্বেদ ৫ম মওল-১৯, ২৭, ৩ •, ৩৩, ৫২, ৫৪, ৫৫, ৫৭ ফুক্ত ও ৬ মণ্ডলের ২, ২৭, ৪৬, ৪৭, ৪৮ সুক্ত দ্রষ্টব্য। ) শুক্ল যজুৰ্ব্বেদেও কতকগুলি ধাতুর কথা আছে। যথা—হিরণং চমে ; অয়শ্চমে ; %ামং চমে ; লৌহং চমে : সীসং চমে ; ক্ৰপু চমে ; যজ্ঞেন কল্পস্তম । ( ১৮৷১৩ } রামায়ণে স্বর্ণ রৌপ্য তাম্র লৌহ সীসক পারদ ত্ৰপু প্রভৃতির নামের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। ভারতীয় সমাজ যে বহু প্রাচীন কাল হইতে এই-সকল ধাতুর বিষয় জানিত, তাহার প্রধান কারণ ভারতবধে এই-সকল ধাতুর অধিকাংশেরই আকর বিদ্যমান ছিল। দক্ষিণাত্যের চিত্রকট, দণ্ডকারণ্য প্রভৃতি অরণ্য প্রদেশের বর্ণনায জানিতে পীরা যায়— শ্বেতাভিঃ কৃষ্ণুতাম্রাভিঃ শিলাভিরূপশোভিতম্।। ৭ নান-ধাতু-সমাকীর্ণ নদী-দর্দ ব সংযুক্তম। কি—২৭ । অন্তর -“বিরাজস্তেeচলেঙ্গস্ত দেশীধাতুবিভূষিতঃ । ৬২৯৪ এষ্ট-সকল অঞ্চল ধাতুব আকরসমূহে পূর্ণ ছিল । অযোধ্যাব উত্তর প্রদেশেও ধাতুর আকর ছিল বলিয়। জানা যায়। ঐতিহাসিক যুগের বৈদেশিক ইতিহাসলেখকদিগের গ্রন্থে এবং মেগাস্থানিস প্রভৃতি প্রাচীন ভ্রমণকারীগণের ভ্রমণ-কাহিনীতেও এইসকল ভারতীয় সম্পদের বিবরণ অবগত হওয়া যায় । ঐতিহাসিক প্লিনি লিপিয়াছেন—সিন্ধুদেশে স্বর্ণ ও রৌপ্যের খনি ছিল। ইহা পূঃ ১ম শতাব্দীর কথা । মেগাস্থনিস তাহার ভ্রমণপুত্তান্তে ভারতে স্বর্ণ রোপা তাম্র লৌহ প্রভৃতির আকরের উল্লেখ করিয়াছেন । ইহ৷ খৃঃ পূঃ ৪ৰ্থ শতাব্দীর কথা । আধুনিক মোগলইতিহাস আইন-ই-আকবরিতেও ভারতবর্যের ধাতুখনিসমূহের বিস্তৃত বিবরণ প্রদত্ত হইয়াছে । অবগু এই-সকল বর্ণন আধুনিক । রামায়ণী যুগে স্বর্ণ ও রৌপ্যের ব্যবহার অত্যন্ত অধিক ছিল । সমস্ত লোকের গৃহেও তপন কনক ও রঞ্জত-নিৰ্ম্মিত তৈজসপত্র ছিল । বিশিষ্ট প্রসাদদি নিৰ্ম্মাণে বর্ধমান সময়ে যেমন মৰ্ম্মর-প্রস্তরদির বাহুল্য ব্যবহার দেখা যায়, সে-কালের রাজগৃহাদিতেও সেইরূপ জাকজমকের সহিত স্বর্ণ ও রৌপ্য ব্যবহৃত হইত। অযোধ্যায় রাম-ভবনের বহিরাঙ্গণে অবস্থিত ছিল । স্বর্ণের বাহুল্য-ব্যবহারে রাক্ষসপুর লঙ্ক ছিল কনক-লঙ্কা-স্বর্ণকিরীটিনী লঙ্ক লঙ্কার চতুর্দিকের প্রাচীর, গৃহ, গৃহের ছাদ, কুটিম (মেজে ), এমন কি সোপানগুলি পর্যন্ত স্বর্ণময় ছিল। রাবণ সীতাকে বেদিকাসমূহে স্বর্ণমূৰ্ত্তিসমূহ