পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] AMAeSMAAASAAASAAA AAAAeSMAAA SAAAAA SAAAAA AMA MAAAA *جمجھ جیخ" میے م কিন্তু বালকণ্ডের ৩৭ সর্গে ধাতু উৎপত্তির যে বিবরণ প্রদত্ত হইয়াছে, তাহতে এক পদার্থের সংস্পর্শে অন্ত পদার্থ – অর্থাৎ কাঞ্চন, রজত, লোহ, ত্ৰপু ইত্যাদি উৎপন্ন হইয়াছিল – বল্ হইয়াছে। এই রচন তাঞ্জিক যুগের প্রক্ষিপ্ত বলিয় মনে হয় । কি পদ্ধ্য। BBBB BBBB BB SBBB BBB BBS KBBBSKK BBBgS পল্লী-মা o(t স্বর্ণে পরিণত হইত।” ( কি ৪২ সৰ্গ ) এই কল্পনাও তান্ত্রিক যুগের "পরশ পাথর" সাধনীর পরে কল্পিত হইয়াছিল বলিয়া মনে হয়। রামায়ণে গৈবিক, জাম্বনদ, সুধt (চুন) প্রভৃতি আবে কতগুলি আ(কলিক পদার্থের নাম আছে । ( সৌরভ, ভদ্র ) AAAAAA AAAA AAAA AAAA MAAA AAA AAAA AAAA AAAAeMAA AMMM MA AeeMAAA AAAA AAAA AAAAMAAAA 喙 পল্লী-ম পল্লী-মায়ের বুক ছেড়ে আজ যাচ্ছি চলে’ প্রবাস-পথে— মুক্ত মাঠের মধ্য দিয়ে জোর-ছুটানো বাপ-রথে । উদাস হৃদয় তাক য়ে রয় মায়ের শু্যামল মুখের পানে, বিদায়-বেলার বিয়োগ-ব্যথা অশ্রু আনে দুই নয়ানে । চির-চেনার গণ্ডী কেটে বাইরে এসে আজকে গুণতে নুতন করে দেখা হ’ল অনাদৃত। মায়েব সাথে, ভক্তি-পূজা দিইনি ধারে ভুলেও বাহার বক্ষে থেকে,— নম্রশিরে প্রণাম কবি দূর হতে তার মূৰ্ত্তি দেখে’ ! স্নেহময়ীর রূপ ধরে মা দাড়িযে আছে মাঠেব পাবে, মুক্ত চিকুর ছড়িয়ে গেছে দিক হ’তে গুই দিগন্তরে ! ছেলে-মেয়ে ভিড় করেছে চৌদিকে তার আঙ্গিনাতে, দেখছে মা সেই সস্তানেরে পুলক-ভরা ভঙ্গিমতে । ওই যে মাঠে গরু চবে ল্যাজ দুলিয়ে মনের স্থথে, ওই যে পাখীব গানের স্বরে কঁপিন জাগে বনের বুকে, ‘মাথাল-মাথায়, কাস্তে-হাতে, ওই যে চলে কালে চাষা, ওরাই মাসের আপন ছেলে- ওরাই মাযের ভালোবাস । ওবা কহু ভোগ করে না অন্ন জলেব বিষম জ’লা, মায়ের বুকের পীযুষ-ধার ওদের তরে নিত্য-টালা, মাঠ-ভরা ধান, গাছ ভর ফল, যার খুসী সে সাচ্ছে থেযে, মুক্ত মায়ের অন্নশাল,—-হয় না নিতে কিছুই চেয়ে ! সহজভাবে ওর সবাই ঠাই পেয়েছে মায়ের কোলে, শান্তি-মুখে বাস করে সব, কাটায় না দিন গণ্ডগোলে, গরু যেথায় চরে বেড়ায়, শালিক তাহার পাশেই চরে, কখনো বা পৃষ্ঠে চড়ে, কখনো বা নৃত্য করে ! রাখাল ছেলে চরায় ধেনু, বাজায় বেণু অশথ-মূলে, সেই গানেরই পুলক লেগে ধানের ক্ষেত ওই উঠ ল ছুলে’, সেই গানেরই পুলক লেগে বিলের জলের বাঁধন টুটে” মায়ের মুখের হাসির মত কমল-কলি উঠ ল ফুটে ! 38 দুপুব-বেলার রৌদ্র-তাপে ক্ল স্ত হ'য়ে কুমক-ভায়৷ বসূল এসে গাছেৰ তলে ভুঞ্জিতে তার স্নিগ্ধ ছধিl, মাথার উপর ঘন-নিবিড় কচি-কচি ওই যে পাতা— ও ষেন মা’র আপন হাতে তৈরী-কব মাঠের ছতি | সমি-ভেজ। তfব ক্লাস্ত দেখে শাতল সমীর সেম্নি চাওয়া – পাঠিয়ে দিল আমনি মা তার স্নিগ্ধ-শীতল আঁচল-হা ওয ! ক’লে দীঘিব কাজল-জলে মিটাল তা’র তৃষ্ণ; জাল,— কোন সে আদি কাল হ’তে মা রেখেছে এই জলের জাল ! সবুজ ধানে মাঠ ছেযেছে, কযক তfহা দেখলে চেয়ে— রঙীন আশ র স্বপ্ন এল নীল-নয়নেব আfকfশ ছেয়ে ! ওদেরই ও সরেল জিনিস, আমির সেন পদের ছেলে, মোদের ওতে নাই অধিকাপ-ওর দিলে তবেই মেলে ! હરું (*l লাউএব ‘ জাংল!' পাত ঘর দেথা যায় একটু দূবে— কৃষক-বাল। আসছে ফিরে’ পুকুর হতে বল্সী পূরে, ওই কুঁড়েঘর—উহার মাঝেই সে চির-সুপ বিরাজ করে নাই রে সে সুপ অট্টালিকায়, নাই রে সে মুখ রাজার ঘরে । কত গভীর তৃপ্তি যে গে। লুকিধে আছে পল্লী-প্রাণে, জাতৃক কেহ, নাই বা জালুক,—সে কথ! মোর মনই জানে ! মায়ের গোপন বিত্ত ধা, তা'র খোজ পেয়েছে ওরাই কিছু, মোদের মত তাই ওরা আর ছুটে নাকে মোহের পিছু ! আজ কে আমাৰ মন ভুলেছে মাটির মায়ের এই এ রূপে, আপন মনে আপ শোযেতে কাঁদছি সে তাই চপে চুপে ! বাপ-শকট,—সে যেন এক অসৎ ছেলের মূৰ্ত্তি ধরে ফুস্লে আমায় যাচ্ছে নিয়ে শিস দিযে আর ফুক্তি করে’ ! তাই যেন মা দেখচে মোরে গভীর ব্যথায় নয়ন মেলে’— যেমন করে দেখে ম{ তা'র ধ্বংস-পথের-পথিক ছেলে ! প্রণাম করি তোমায় মাগে, ভক্তি-ভরে নম্রশিরে, ক্ষম কৰো—আবার আমি তোমার বুকে আস্ব ফিরে’ ! গোলাম মোস্তফা