১ম সংখ্যা ) বেনো-জল ১৯ SAMAAMeMeS eMSMSMS MM MSMMMSMS MAMMMMA AAM MeM MMeSMSeSeSJeM MMM S M S M S M S M S SSMM AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA JA AeeAJJJJAJJJJAAAA —“উহু! কুমার-বাহাদুর নিশ্চয়ই জানতে চাইছিলেন, র্তার গলায় তুমি মালা দিতে রাজি আছ কি না ।” স্থমিত্রার গালে ঠাস করে এক চড় বসিয়ে দিয়ে স্বনীতি সে দর থেকে চ'লে গেল ! স্থমিত্র। তবু ছাড়লে ন। -- সঙ্গে-সঙ্গে সেভে-যেতে বললে, “তুমি কি জবাব দিলে দিদি, বলেন। " তেরো আজ সকালে এক নতন বিস্ময় । ইজিচেয়ারে বসতে গিয়ে একটা ছারপোকাব কামড় থেয়ে বেয়ারাকে মৌখিক শাসনে প্রবৃত্ত হয়েছেন। তবে যুক্তি এই, কলকাতার ধলে-ধোয়ু হটগোল যখন এখানে নেই, তখন কলকাতার ছারপোকাই ব এখানে এসে কোন অধিকাবে তাকে দংশন করবে ? বেয়ার এই অকাট্য যুক্তির বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে ন পেরে দাড়িয়ে দাড়িয়ে মাথা চুলকোচ্ছে, এমন-সময় হঠাৎ বাড়ীর আঙিনার উপরে দেখা গেল, বলকাতার আরো দুটি মূৰ্ত্তিমান বিশেষত্বকে । বিনয়-বাবু আশ্চয্য হয়ে ইংরেজীতে ব’লে উঠলেন, “অ্য, মি: চ্যাটে : মি: বা আপনার এথলো জীবিত আছেন ?” —“অত্যন্ত । কলকাতায় আপনাদেব মত বিখ্যাত ডাক্তারের অভাবে আমরা কিছুতেই মরুতে পারিনি "— এই ব’লে মি: চ্যাটে এসে বিনয়-বাবুব করমর্দন করলেন । মিঃ বাস্থর সঙ্গে করমদন করতে করতে বিনয়-বাবু বললেন, “কবে এলেন ? কোথায় আছেন ?” মিঃ বাস্থ বললেন, “এসেছি কাল সন্ধ্যায়। আছ হোটেলে। বড়দিনের ছুটিটা এইখানেই কাটিয়ে যাব ।” মিঃ চ্যাটে বললেন, “আপনার কলকাতা অন্ধকার ক'রে এসেচেন—আমরা ও তাই আলোকের সন্ধানে পুরীতে এসেছি।” —“কিন্তু ইলেকটিকের আলোর অভাব এখানে অভ্যস্থ । আপনাদের মন উঠবে কি ?” —“সেই পরীক্ষাই তো করতে চাই !” তার পর পরস্পরের কুশলাদি জিজ্ঞাসার পর বিনয়-বাবু বেয়ারাকে চা অনুবীব হুকুম দিলেন ... ... ... વિનમ્ર-લાંનું মি: চ্যাটোকে পেয়ে কুমার-ব’হাদুরও যেন বৰ্ত্তে’ গেলেন। তিনি বেশ বুঝলেন, এইবার তার দল ভারি হোলে!-অfর তাকে কোণঠাসা হ’য়ে থাকৃতে হবে না । ক'জনের ইংরেজী বুক্নিতে অকস্মাং বিনয়-বাবুর বাড়ী মুখরিত হ'য়ে উঠল,—আমরা কিন্তু ভবিষ্যতের কথোপকথনের ভাম| থেকে সে বুক্নিগুলি বাদ দিয়েই লিখব । সন্ধ্যার মুখে মি: চ্যাটে। কুমার-বাহাদুরকে নিযে বেড়াতে বেরুলেন । তিনি ক্রমেই সমুদ্রতীরের নিজন অংশেব দিকে যাচ্ছেন দেখে কুমার-বাহাদুর বললেন, “এদিকে কেন ?" মি: চ্যাটো বললেন, “তোমার সঙ্গে গোপনীয় কথা আছে ...এস, এইখানে পে। সে, 1* কুমার-বাহাদুর কলের পুতুলের মতন মি: চ্যাটোর সঙ্গে এগিয়ে, সমুদ্রুেব ধীরে একথান। উলটানে ডিঙির উপরে গিযে বস্লেন । মি: চ্যাটে বললেন, "ভার পর ? আসল খবর কি ?” কুমার-বাহাদুব ম্ৰিয়মাণ স্বরে বললেন, “বিশেষ কিছু সুবিধে ক’রে উঠতে পারিনি।” —“অর্থাং " —“এপানে এসে পৰ্য্যন্ত বিবাহের কথ। আর ওঠেনি।” মি: চ্যাটে। কুদ্ধকণ্ঠে বললেন, "নরেন, তুমি একটি গণ্ডমূর্খ ! তোমার জন্যে আমার ধ করবার, প্রাণপণে করেচি। তোমাকে গাছের উপরে তুলে দিয়েচি, তবু তুমি ফল পাড়তে পারুচ ন ? এমন মৃগের সঙ্গে আমি আর কোন সম্পর্ক রাখতে চাই নে!” જમાલ-સાફાઇલ જાડા,કાદર નનન, "યામનિ .િ আমার অবস্থ। বুঝতেন, ত৷ হ’লে আমার উপরে কথমর্ট রাগ করতেন ন! !” _ কুমার-বাহাদুরের কাতর মিনতিতে কণপাত ম| ক’রে তেমনি উগ্রভাবেই মি: চ্যাটে৷ বললেন, “জানে, আজ . পম্যস্থ তোমার পিছলে আমার কত টাকা পরচ হয়েচে ? আট হাজার টাক ! পুরী থেকে বার-বার তুমি আরো টাকা চেয়ে আমাকে চিঠি লিখেচ ! আমি কি টাকার gর ৬ণর ৮ি৭ক{ল যদি আমাণ থাড়ে চাপিয়ে প। হগড় ? এ
