পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२४० eAAASA SAASAASSAAAAA AAAA AAAAMAMAAASAAAA তাহাদের বিরুদ্ধে একটা বিরূপ মনোভাব তাহারা বরাবরই পোষণ করে। কোরিয়ার জাতীয় দলের বিদ্রোহপ্রচেষ্টাগুলি জাপানের খবরের কাগজে এমন আকারে বাহির হইত যাহাতে জাপানী জাতির মন কোরিয়ানদের উপর আরও বিরূপ হইতে পারে। এরূপ অবস্থায় যত জাজগুৰি জমপ্রুতিকেও অনেকে সত্য বলিয়া বিশ্বাস করিয়া আতঙ্ক স্বাক্টর সহায়তা করে । মুখে মুখে সংবাদ, ছড়াইয়া পড়িয়াছিল যে কোরিয়ার জাতীয় দলের লোকেরাই এই-সব অগ্নিকাণ্ড বাধাইয়া দিয়াছিল। সহশ্নের কুপের পানীয় জলও তাহারা বিষাক্ত করিয়া দিয়াছিল এরূপ অভিযোগও তাছাদের নামে হয়। তাহা ছাড়া অঙ্কfন্ত গুরুতর অত্যাচারের অপবাদ ও লোকে এই-সব কোরিয়ার অধিবাসীদের নামে প্রচার করিয়াছিল । ইহা খুবই সম্ভব যে কোরিয়ার অধিবাসীদের অত্যাচারের কথা ও অনেকটা সত্য । যখন তাহারা দেখিল যে জাপানের লোকেরা তাহাদের অল্প-পানীয় বন্ধ করিয়াছে ও দেখা-মাত্রই তাহীদের প্রাণবধ করিতেছে তখন তাহারাও মরীয়া হইয়া উপদ্রব আরম্ভ করিয়াছিল । অনেক বিদেশী পৰ্য্যটক মনে করেন যে কোরিয়াবাসীদেরই বেশি দোষ । কিন্তু ব্ৰেলসফোর্ড, সাহেব বলেন যে কেহই একথা বলিতে পারেন নাই যে তিনি কোণ কোরীয়কে আক্রমণকারীরূপে দেখিয়াছেন। অথচ তাহীদের হত্যা করা হইয়াছে এদূখ্য অনেকেই দেখিয়াছেন । প্রথম কয়েকদিন জাপান সরকার এইসব অদ্ভুত জনরব নিরাকরণ করিতে তেমন কিছুই করেন নাই। চার পাচদিন পরে এক বিলম্বিত ইস্তাহীর জারি করিয়া সকলকে এইসব জনরব বিশ্বাস করিতে নিষেধ করা হয় ও কোরীয়দের প্রতি ও অন্যান্ত বিদেশীয়দের প্রতি তিতিক্ষা প্রদর্শন করিতে বলা হয়ন ব্ৰেলসফোর্ড, বলিতেছেন যে সহরের কোরীয় বাসিন্দাদের খুব অল্পসংখ্যক লোকই প্রাণে বাচিয়াছে। যাহাদের বাহির হইতে নিঃসন্দেহে কোরীয় বলিয়া চেনা যায় না, তাহাদিগকে ভাষা পরীক্ষা দিয়া প্রমাণ করিতে হইয়াছে যে তাহারা প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩৯ [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড സ്പ് কোরীয় নয়। চীনাদের অনেককেও এইরূপ ভাষা পরীক্ষা কুরিয়া কোরীয় বলিয়া সন্দেহে হত্যা করা হইয়াছে । মুহাত্রের গঠিত প্রতিমূর্তি ' ' প্রসিদ্ধ ভাস্কর শ্ৰীযুক্ত মুহাত্রে লিম্ব"ড়রাজ্যের পরলোক

  • --

মুহাত্রেব গঠিত লিম্ব ড়ি রাজ্যের পরলোকগত ঠাকুর সাহেবের প্রতিমূৰ্ত্তি গত রাজা ঠাকুর সাহেবের এক প্রতিমূৰ্ত্তি গঠন করিয়াছেন। আমরা তাহার প্রতিরূপ প্রকাশ করিলাম।