পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిఉ ఇ SeMAMA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA ASASASA AAA AAAA AAAA মাঝে প্রকাশ করিবার চেষ্টা করিয়াছেন। যখন আমরা বাহিরের রূপের দিকে চাহি, তখন নর, নারী, আলো, ছায়, আকাশ, তরু, গিরি, নদী, ফুল, ফলের ভিন্ন-ভিন্ন তার মাঝে হারাইয়া যাই, বড় জোর তাহাদের সমাবেশসামঞ্জস্য মাত্র দেখিতে পাই । কিন্তু সেই বিভিন্ন চিত্রসম্বলিত বহিদৃশ্বের মাঝে যে একটি একটান। সৌন্দর্ঘ্যের ধারা বহিতে থাকে, যাহা বাহিরের সকল পৃথকৃ সত্তকে এক করিয়া, ঘনীভূত করিয়া, তাহার মাঝে থাকিয়াও তাহাকে মিলাইয়া লইয়া স্বতন্ত্র বিকাশ লাভ করে, সেই সৌন্দর্য্যধারাকে ধরিষ্ঠে হইলে আমাদের অন্তরকে শু বাহিরে দাড় করাইয়া রাখিলে চলে না, তাহাকে বাহির হইতে ভিতরে লইয়া আসিতে হয়, ক্ষণিকতার অন্তরাল হইতে আনস্তের মাঝে প্রসারিত করিয়া দিতে হয় । তখনই প্রকৃত সৌন্দৰ্য্য-ভোগ সম্ভব । এই সৌন্দয্য-ভোগ অনস্ত ক্ষণে অনন্ত রূপে আমাদের জীবনে দেখা দিতে ছে। জীবন তাহারই অনন্ত লীলায় চঞ্চল হইয়া উঠিয়াছে। বর্ণ হইতে শবে, শব্দ হইতে বর্ণে, আবার বর্ণ শব্দমুসারিণী চিন্তার গুঢ় উত্তেজনায় ইহা আমাদের জীবনে ক্ষণে ক্ষণে নূতন রূপে দেখা দিতেছে, জীবনকে নূতন শক্তি প্রদান করিতেছে। রবীন্দ্রনাথ জীবনের সেই গুঢ় আস্বাদ লাভ করিয়াছেন, যখন তিনি গাহিতেছেন,— “স্বরের আলে৷ ভূবন ফেলে ছেয়ে, সুরের হাওয়া চলে গগন বেয়ে, পাষাণ টুটে ব্যাকুল বেগে ধেয়ে বহিয়া যায় স্বরের সুরধুনা।” ধখন তিনি জানাইতেছেন ‘মুরের আসন পাতিয়৷ র্তাহার জীবনেশ্বরকে বসাইবেন, যখন শত বিচিত্র বর্ণে গন্ধে এই ধরণীর পানে চক্ষু মেলিয়া উদ্বেল হইয়াছেন, প্রবাসী —পৌষ, రిరి AAAAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A S A S A S A S A S A S A SAS SSAS MAAA S S ( २७* उ१ि, २ ४७ M S A S A S A S A S A S A .ہی یہ --میہ ۔۔-م. .- باد তখনও তিনি সেই জীবনেরই রসাস্বাদন করিয়াছেন। সমস্ত জগং, সমস্ত জীবন একটি ছন্দে কঁাপিতে কঁাপিতে স্বরের মধ্যে লয় হইয়া যাইতেছে, আবার সেই স্বরের লয়ে সন্ধ্যামেঘে রং ধরিতেছে, আকাশে ভোরের আলো ফুটিতেছে । সুর ও রূপ র্তাহার কাছে এক অভিন্ন লয়ে গ্রথিত মহাজীবনের সৌন্দর্যোর বিকাশ মাত্র। কখনও র্তাহার অন্তরের গভীর পিপাস। বাউল কবিদের সহজ সরল উচ্ছ্বাসে বাজিয়া উঠিগছে,--“কইতে যে চাই, কইতে কথা বাধে,” “দেহ-দুর্গে খুলবে সকল দ্বার,”—আবার কথম ভাবগম্ভীরহাদয়ে প্রকাশের অতীত-প্রায় চেতনার ভাষায় গাহিয়াছেন,-- “বাহিরে বিচু দেখিতে নাহি পাই, তোমাল পথ কোথtয় ভাবি তাই ॥ হদুর কোন নদীর পারে, গহন কোন বনের ধারে গভীর কোন অন্ধকারে হতেচ্ছ তুমি পীর, পবtণলথ, বন্ধু হে আমার । ভারতের প্রাণস্বরূপ সেই প্রাচীন বৈদিক ঋষিরই মত তিনি উদাত্ত অমুদাত্ত স্বরে, মেঘপাটল বন-নীল প্রকৃতির অন্তর-গহনে জীবনাতীত এক পূর্ণ জীবনের পরিচয় লাভ করিয়াছেন। তিনি বৈদিক ঋষিরই মত রহস্য মস্ত্রের উপাসক, রহস্যবাদী ঋষি, Mystic । এ যুগের কৰ্ম্মরোল ও ধূলা-বালিকে তিনি সেই একই মস্ত্রে মহান জীবনরহস্তোর সুরে বাধিয়া দিয়াছেন । এ যুগ তাহাকে উপেক্ষা করিতে চাহিলেও করিতে পারিতেছে না ।* শ্ৰী গোপালচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য

  • [ চট্টগ্রাম কলেজ রিসার্চ সোসাইটির পাক্ষিক অধিবেশনে গঠিত ]

AAAAAAAS AAAA S AAAASSAAAAAAS AAAAAMS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAAAASAAAA