পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○〉ミ SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS A S A S A S A S A مسیر রকম পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণ করিলেন, যে, কোন জীবন্ত জন্তু স্বজাতীয় অন্য কোন জীবন্ত জন্তু ছাড়া অন্য কিছু হইতে জন্মলাভ করিতে পারে না । হারভি এই সমস্ত আবিষ্কারের দ্বাবা চিকিৎসা শাস্ত্রে প্রচুর উন্নতি সাধন করিয়া বৰ্ত্তমান চিকিৎসা-প্রণালীর ভিত্তি স্থাপন করিয়া গিয়াছেন। vsirgintzi zisti FiftesziffHea (Antoine Laurent In voisier) ফরাসী বিদ্রোহের সময় প্যাবিসে বাস করিতেন । সেই সময় প্যারিসের লোকের “আমাদেব বৈজ্ঞানিকে প্রয়োজন নাই’ বলিয়া লাভোয়াসিএর ফঁাসিব আজ্ঞা দেয় । তাহীর পূৰ্ব্বে পৃথিবীতে প্রকৃত বাসাযমিক ছিল না । কেবল একদল লোক সকল ধাতুকে সোনায় পরিবর্তন কবিবার চেষ্টায় তাহাদের কার্য্যে থাকিত, কিন্তু কোন বৈজ্ঞানিক লক্ষণ ছিল না। লাভোয়াসিএ আবিষ্কার করেন যে পৃথিবীতে কোন দ্রব্য নষ্ট হয় না । তাহার আকণব এবং অবস্থার পরিবর্তন হইতে পারে । লাভোয়াসিএ পরীক্ষণ করিয ইহা প্রমাণ করিয়া দেন । ভরিয়া, একটি পাত্রের মধ্যে কোন দ্রব্যকে তাহার মুখ বেশ করিয়া বন্ধ কfরয়া দিতে হইবে, যাহাতে কোন দ্রব্য বাহির হইতে কিম্বা প্রবেশ করিতেও না পারে,—এমন কি বায়ও নয় । তার পর সেই পত্রস্থিত দ্রব্যকে গরম করিয়া গ্যাসে পরিণত করিলে পর চোখে দেখা যাইবে ধৈপাত্র শূন্য—কিন্তু ওজন করিলে দেখা যাইবে যে গরম করিবার পূৰ্ব্বের ওজনের সহিত— গরম করিবার পরের ওজন সমানই আছে, কোনপ্রকার কম-বেশী হয় নাই । ইহা ওজন করি বার জন্য রাসায়নিক মানদণ্ডের জন্ম হয় । এই মানদণ্ডে অতি—অতি সামান্য ভারেরও ওজন পরিমাণ করা যাইতে পারে । সেই সময়ের লোক মনে করিত যে phlogiston নামে একপ্রকার দ্রব্য বাহির হইয়া গেলে পর কোন জিনিষ পুড়িতে পারে। Phlogistonকে কোন রকমেই পোড়ান যায় না। লাভোয়াসিএ এই ভ্রান্তি দূর কবিয়া প্রমাণ করেন যে অকৃসিজেনেব সাহায্যেই সব জিনিষ পোড়ে—আকৃসিজেনের অবর্তমানে কোন দ্রব্য আগুনে পুড়িতে পারে না । লাভোয়াসিএ বর্তমান রসায়নের ക്കൂ--ഷങ്ങ്ഷ - AAAAA AAAA MA MMAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA MMAS SSAS SSASMSMSAAAAAA AAAA SAAAAAMA MMAAA AAAA AAAA AAAAS AAAA S AAAAAMAAA SAAAAA MA AMS MA MAMAMAMAAAA [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড “কোন শক্তিই পুথিবীতে নষ্ট হয় না,” এই সত্যের আবিষ্কৰ্ত্ত হেলমহোৎস ( Helmholtz ) । তিনি বলেন যে একপ্রকার শক্তিকে অন্য আর-একপ্রকার শক্তিতে পরিণত করা যাইতে পারে—কিন্তু কোন শক্তিকে একেবারে নষ্ট করিবার ক্ষমতা কাহীরো নাই । কোন শক্তি কেহ জন্ম দিতেও পারে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যাইতে পারে—কয়লা পুড়িয়া জলকে বাম্পে পরিণত করে । নায়াগ্রা-প্রপাতের শক্তিকে ধরিয়া মানুষ হাজার কাজে লাগাইতেছে । জলপ্রপাতের পতন-বেগকে বিদ্যুতে পরিণত করা হয়। এইরকম নানাপ্রকার শক্তির অদল-বদল এবং বিভিন্ন । প্রকারের পরিবর্তন সাধন করিয়া লোকে নিজেদের কাজে লাগাইতে পারে । এই-সমস্তের মূলে হেলমহোৎস রহিয়াছেন । বৰ্ত্তমান কালে বিদ্যুৎ-শক্তির সাহায্যে যাহা-কিছু হইতেছে, সে-সকলের মূলে রহিয়াছেন—মাইকেল ফ্যারাডে । তাহার নানাপ্রকার পরীক্ষণ এবং আবিষ্কারের জন্যই আজ আমরা টেলিগ্রাফ এবং টেলিফোন দেখিতে পাইতেছি । ফ্যারাডেব পূৰ্ব্বে মানুষ বিদ্যুৎশক্তিকে একটা অলৌকিক ব্যাপার বলিয়া মনে করিত, তাহার পরিচয় থাকিলেও তাঁহাকে কোনপ্রকার কাজে লাগাইবার কথা কেহ কল্পনাও করিতে পারে নাই। ফ্যারাডে প্রমাণ করেন যে বিদ্যুৎ-প্রবাহযুক্ত একটি তারের নিকট আর-একটি সাধারণ তার রাখিলে তাহাতেও বিদ্যুৎ প্রবাহিত হইবে । এই তথ্যের উপর ভর করিয়া অনেক বৈজ্ঞানিক অনেক আশ্চৰ্য্য আশ্চৰ্য্য আবিষ্কার করিয়াছেন । রাসায়নিক প্রক্রিয়াতেও বিদ্যুৎ তিনিই প্রথম উৎপন্ন করেন। হারভি শরীরের বিভিন্ন অংশগুলিকে সকলের বোধগম্য করিয়া ব্যাখ্যা করেন । শরীরের ভিতরের এবং বাহিরের কোন অঙ্গের কি কাজ তাহা তিনি অতি সহজ ভাবে সকলের সামনে ধরেন । ক্লড বার্ণার্ড মানুষের শরীরের মধ্যে কিপ্রকারের রাসায়নিক প্রক্রিয়াদি হয় তাহা আবিষ্কার করেন । এই সমস্কেব চিকিৎসকদের বিশ্বাস চিল যে “যকং কেবল মাত্র