পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা | SAASA SAAAAS A S A S A S A S A MAAA SAAAAA S SAJ SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ۹ مماسه بر سهم تمییه عایی به جای هم جوحه ۶ه কালিদাস ( মালীবীরে প্রচলিত গল্প ) এক ছিল রাখাল, সে নিজের গরু নিয়ে রোজ মাঠে চরাতে যেত। মাঠেব মাঝখানে—যেখানে দিগন্ত খুব পরিষ্কারভাবে দেখা যেত, সেখানে একটা গ’ছের তলায় তার আ৬৬ বস্ত । সেটা ছিল এক প্রকাণ্ড বটগাছ । বোধ হয় যেন কোন আদ্যিকালের বটগাছ- সে তার ডালপালা নিয়ে সেখানে নিজেব বযসেব আর গান্তীয্যেব পরিচয় দিচ্ছিল । তারই তলাতে গরুগুলো চরত, আব রাখাল তারই ছায়াতে দিব্যি আরাম করে’ বসে নিজেব প্রিয় বঁশীটি বীজাত । সে নিজের মনে বঁাশ বাজিয়ে যেত, কেউ শুন্‌ছে কি না তা ফিরেও দেখত না। কত পথভোলা পথিক তার বাশী শুনে থম্কে দাড়াত, অরি তার স্বাশীর কত প্রশংসা করত, তাকে কত বাহুব। দিত । রাখাল বিস্তু আপন মনে কেবল বাজিয়েই যেত, তাদের বহিব। নিতে ফিরেও চাইত না । একদিন হ'ল কি-সে-দিন ছিল শ্রবণের বাদল দিন – রাপাল ন প বঁাশী নিয়ে গাছতলম দর্শী বাজাচ্ছে, আীব গরুগুলে। কচি স{স খুজে খুঁজে খাচ্ছে , এমন সময়ে মুম্বলপূরিধি বৃষ্টি এল—তার সঙ্গে আবাপ শিলাবৃষ্টি ত’তে નાબૂન ; ভযে ভয়ে বটগাছের কাছে ংে সে এল, রথালও গাছতলায় জড়সড় হ’য়ে বসল ; কিন্তু বৃষ্টি আরও বাড়তে লাগল, তার সঙ্গে শিলা ও খুব বড় বড় করে পড়তে লাগল ; তখন রাখাল প্রাণভয়ে সেখান থেকে দিলে এক ছুট ; কিন্তু ধীবে কোথায় ? হঠাৎ তার মনে পড়ল যে কাছে ত একটা দেবমন্দির রয়েছে— সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিলে ত হয় ; আমনি সে ছুটে সেই মন্দিরে আশ্রয় নিতে গেল ; তার বরাত ছিল ভাল, তাই দরজাটা ছিল খোলা—সে ত তাড়াতাড়ি মন্দিরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিলে ; এখন হয়েছে কি—সেই মন্দিরট হচ্ছে কালীর মন্দির—সেই সময়টা কালী কি কাজে যেন বাইরে গিয়েছিলেন ; তিনি ফিরে এসে দেখেন—ওম, মন্দিরের দরজা যে বন্ধ ! তিনি ত পড়লেন ভারি মুস্কিলে ! দরজায় ঠেলা দেন–ভিতর থেকে বন্ধ। | || E ছেলেদের পাততাড়ি—পার্থীর কাজ ○>> S AAAA S AAAAS A S A S A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASA SAAASAAA S ی.s ہی سب ہی سہ ج * یہ * * দরজায় ধাক্কার শব্দ শুনে সেই রাখাল ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞাসা কবুলে—“কে ?” সেই দেবী উত্তর করলেন—“আমি কালী । তুমি কে ?” রাখাল ত ভেবে পেলে না কি উত্তর দেবে, সে বলে ফেললে—“আমি দাস ।" দেবী তখন বললেন—“আচ্ছা, তবে দরজা খোল, আমি তোমাকে বড়লোক করে” দেব ।” বড়লোক হবার লো ভ রাখালের যথেষ্ট ছিল, তাই সে তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দিলে । দেবী তখন তাকে বললেন—“ওই যে ওখানে বেলপাত পড়ে রয়েছে, ওটা খfও । তা হ’লে আমার আশীবাদে তুমি জগতে একজন বড় পণ্ডিত হতে পারবে। আর তুমি নিজেকে দাস বলে পরিচয় দিয়েছ বলে তুমি জগতে ‘কালিদাস’ নামে খ্যাত হবে ।” সেই থেকে সেই রাখাল জগতে 'কালিদাস’ বলে’ পরিচিত হ’ল, আর কালে পৃথিবীর একজন বড় কবি ললে’ বিখ্যাত হ’ল । ঐ ফণীন্দ্রনাথ বস্তু smesses পার্থীর কাজ কত বিভিন্ন-রকমের পাখী দেখিতে পাই, তাহাদের দ্বারা আমরা অনেক উপকার পাইয়া থাকি । অনেকে হয়ত মনে করেন যে কেবল পার্থী আমাদের কত সুন্দর স্থবে গান শুনায ও তাহীদের মনোহর নৃত্যাদির দ্বারা আমাদের আনন্দ দান করিয়া থাকে । কিন্তু পার্থীর প্রধান কাজ অনিষ্টকারী কীট-পতঙ্গ হইতে আমাদের শস্যাদি রক্ষণ করা। অনেক স্থানে দেখা গিয়াছে যে কোন ক্ষেতে পঙ্গপাল, ফড়িং প্রভৃতি প্রায় সমস্ত ফসল নষ্ট করিতেছে, এমন সময়ে কোন পার্থী তাহার সন্ধান পাইল ; এবং অচিরে অনেকগুলি পার্থী আসিয়া জুটিল ; দুই একদিনের মধ্যেই ক্ষেতের কীটপতঙ্গ নাশ করিল। এইরূপে পাখীর জন্য অনেক ফসূল রক্ষা পায় ।