পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—পৌষ, yరిరి [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড SAMAeAeMMAeMAM MAeA AMAMAeMAeSAeMAeeAeMMAeMAeeAeMMAeS AeeMAeMAMAAAA ২ ভূমিকম্পের কেন্দ্র এখনো তত সহজ নয়, কিন্তু জাপানে ও আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রে যে অনুসন্ধান-কাৰ্য্য চলিতেছে তাহতে এমন সব নিয়ম আবিষ্কার হইতে পারে যাহার সাহায্যে এরূপ ভবিষ্যদবাণী করা মোটেই শক্ত হইবে না। তাপহীন আলোক— দুই বৎসরের অক্লান্ত চেষ্টার ফলে একজন আমেরিকান বৈজ্ঞানিক তাপহীন আলোক আবিষ্কার করিতে সক্ষম হইয়াছেন । এই আলোক নাকি মামুষের কাজের জন্য অসীম ক্ষমতার অধীর হইবে। এই বৈজ্ঞানিক নিউ জীবৃসির হ্যারিসন সহরে বাস করেন । ওঁtহার বিজ্ঞানাগারটি দেথিবীর জিনিষ । এইখানে কাজ করিতে করিতে তিনি একপ্রকার কাচের নল-অনেকটা ইলেক্‌টিক বলবের মত - প্রস্থতের প্রণালী আবিষ্কার করিয়াছেন । এই নল হইতে ১ • •-মোমবাতি-সমান আলো তিন বৎসর ধরিয়া সমানে জ্বলিবে । বাতির জন্ত ব্যাটারি, তারসংযোগ ইত্যাদি কিছুরই দরকার হইবে না । ইহা প্রমাণ হইয়া গিয়ছে যে আধ সের পদার্থের ( m atter ) মধ্যে এত শক্তি নিহিত আrছ যে তাহ{ কোটি মণ কয়লা হইতেও পাওয়া যায় না। এক টুক্‌র পাথর, ইস্পাত, এমন কি একটা সামান্ত তামীর পয়সার মধ্যেও অসীম শক্তি আবদ্ধ আছে । যে মহাশক্তি সমস্ত সৌরজগৎ চালনা করিতেছে, সেই শক্তিই সীমান্ত সীমান্ত দ্রব্যের মধ্যে এইসব শক্তিকে আবদ্ধ করিয়া রাথিয়াছে । এইসমস্ত শক্তিকে যদি মুক্ত করিতে পারা যায়, তবে মানুষের কাজ ফরিবার জন্ত বাপ, বিদ্যুৎ বা কয়লা লুপ্ত প্রয়োগ হইয়া যাইবে । ৰিখ্যাত বৈজ্ঞানিক গুীর উইলিয়াম ব্র্যাগ বলেন, “আমার বিশ্বাস এই শক্তি একদিন মানুষের হাতে আসিবে । ইহা হাজার বছর পরেও হইতে পারে অথবা কাল রাত্রেও ঘটিতে পাৰে ।” মানুষের তৈরী চোখ ঝলসানো বৈদ্যুতিক ফুরণ বৈজ্ঞানিকদের মতে সমস্ত পদার্থই– সোনা, রূপা, কাঠ, পাথর, সবই --অণুসমষ্টি ; এইসকল অণু আবার পরমাণুর সমষ্টি ; এইসকল পরমাণু অগণ্য স্পদমান ইলেকট্রনের সমষ্টি। পরমাণু এত ক্ষুদ্র যে তাহাকে تد حتـســـــد SAAAAAA AAAAA S0 SSAAAASA SAAAS AAAAA SAAAAA AAAASAAAAS AAASASAAA AAAA AAAA SAAAAA