3৬২ - محیهیمه محصبی-عمیمیایی معمبیات শিশুর গায়ে মেরে দেয় । তা ছাড়া পিতামাতার উৎকৃষ্ট সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতার অভাব নানাভাবে থাকতে প্লারে (যথা বংশগত ব্যাধিগ্রস্ত অবস্থা ) । আবার বয়সগত ও অন্যান্য অবস্থাগত অক্ষমতাও থাকতে পারে । যেমন অল্পবয়স্ক পিতামাতার সন্তান কচিৎ সবল ও সুস্থ হয়। রুগ্ন বা দুৰ্ব্বল অবস্থায় সন্তান উৎপাদনের ফলও খারাপ হয় । মাতাল অবস্থার সস্তানও বেশীর ভাগ সময় র্যাধিগ্রস্ত হ’য়ে জন্মায়। এইসবই পারিপার্শ্বিক অবস্থার জন্য হচ্ছে, ধরা হয় । পারিপ শ্বিক অবস্থা ভাল ন৷ হ’লে অতিবিশুদ্ধ, পবিত্র, নীরোগ, তীক্ষ্ণবুদ্ধি বংশের সন্তানও রুগ্ন, কুচরিত্র ও অল্পবুদ্ধি হ’য়ে বেড়ে উঠতে পারে। এক পুরুষের পারিপার্থিক অবস্থা আবার দ্বিতীয় পুরুষের পারিপার্থিক অবস্থার জন্য অনেকাংশে দায়ী । দ্বিতীয় পুরুষের পারিপাশ্বিক অবস্থা প্রথম পুরুষের পারিপশ্বিক অবস্থার জন্মদাতা বললেও বেশী ভুল হয় ন; * কাজেই যদি ভাল বংশের সন্তান পুরুষের পর পুরুষ খাবাপ লোক হ’য়ে বেড়ে ওঠে তা হ'লে সামাজিক স্বচ্ছন্দ্য কমই থাকৃবে । যে-সব জীববিজ্ঞান ( Biology ) ও সুজাতবিজ্ঞানের (Eugenics) সেবকের ভাবেন, যে, শুধু বংশবাছাই করেই সমাজের সব দুঃখ দূর করা যায় ব| বাছাই করাই সমাজসংস্কারের একমাত্ৰ পথ, তার ভূলে’ যান, যে, বাছাই করে শুধু আমরা উৎকৃষ্ট ধরণের অভূমিষ্ট শিশুই পাব—তারপর শিশু কিপ্রকার মানুষ হ’য়ে উঠবে, তা নির্ভর করে পাবিপাশ্বিক অবস্থার উপর । সামাজিক স্বচ্ছন্দ্য সমাজের লোকদের যে-সব দোষ গুণেব উপব নির্ভর করে, তার বেশীর ভাগই আবাব স্বেীপার্জিত,— বা স্বেপোজিত হ’তে পারে । নীরোগ বংশের লোকেরা প্রত্যেক পুরুষেই নিজদোষে রুগ্ন হ’য়ে পড়তে পারে, তীক্ষুবুদ্ধি বংশের লোকে ও শিক্ষার দোষে অল্পবুদ্ধি বা জুবুদ্ধি হ’য়ে যেতে পারে। মাওলমি করে সমাজের লোকে সকলে সব স্বাচ্ছন্দ্য জলে দিতে পারে । কাজেই পারিপার্থিক অবস্থার উন্নতি না করলে সামাজিক স্বাচ্ছদ্য SSASAS SSAS SSASAS SS SAAAAASA SAASAASAAAS
- Environment as well as people have children.” Pigou-Economics of Welfare, p. 98,
প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩•. ക്ഷ്.-ാണ്."ും്~.-്. { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড AMAM MAAA AAAA AAAA AAASA SSASAS SSMAe AAAASASASS অসম্ভব। এই উন্নতির চেষ্টার ক্ষেত্রে-শিক্ষা, খাদ্য ও রন্ধন-প্রণালী, পারিবারিক ও সামাজিক রীতি-নীতি, রোগ চিকিৎসা বা নিবারণ, বাসস্থানের স্বাস্থ্যোল্পতি, বাল্যবিবাহ-নিবারণ, শিশুর শরীর ও মনের উৎকর্ষ-সাধনচেষ্টা, কুনীতি ও কুঅভ্যাস দূর করা ইত্যাদি সব-কিছুই রয়েছে। কেউ-কেউ ভাবেন যে শিশু-মৃত্যুর ফলে জাতের দুৰ্ব্বল অংশ মরে গিয়ে সবলটুকুই থাকে এবং ফলে জাতি ক্রমেই সবল হয় । এটাও ভুল ; কেননা শিশুমৃত্যু জাতের দুৰ্ব্বল অংশটুকু ছেটে বাদ দেয় না শিশুমৃত্যুতে শুধু দুৰ্ব্বল শিশুল্লাই বাদ পড়ে যায এবং দুৰ্ব্বল শিশু এবং দুৰ্ব্বল ব্যক্তি এক জিনিস নয়। * শিশু-অবস্থায় নানা কারণে কেউ কেউ দুৰ্ব্বল থাকে ; সেইসব কারণ দূব হ'য়ে গেলেই তাবা সবল মহিষ হ'য়ে বেড়ে ওঠে। কাজেষ্ট শিশুমৃত্যু দূর করলে জাভের দিক থেকে লাভ হবাব সম্ভাবন খুব বেশী ; বিশেষভঃ, শিশুমৃত্যুব কারণ দূব করলে সঙ্গে সঙ্গে যৌবন কালবিধি লোকের যা রোগ হয় তার ও অনেক লাঘব হবে, কেনম! অনেক ক্ষেত্রে একই কাবণে কল্পশিশুর যৌবনে মৃত্যু হয় না বটে, কিন্তু স্বাস্থ্য নষ্ট হয় । মান্যমেব স্বাচ্ছন্দ্য-বুদ্ধির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যের পরেই শিক্ষার স্থান । শিক্ষাব অ ভাবে বা দোষে স্বচ্ছন্দোর উপকরণ থাকলেও মানুষ তা ব্যবহার করে’ সুখলাভে অক্ষম হয় । এক কথায় বললে বলা যায়, যে, শিক্ষার অভাবে মানুধের রসগ্রাহিত কমে যায়। তা ছাড়া শিক্ষার অভাবে সমাজে অপরাধ বাডে, সাধারণভাবে কার্য্যকরী ক্ষমতা কমে যায়, স্বগৃঙ্খলা কমে যায় ; এক কথtয়, লোক ;যদি ন সুশিক্ষিত হয় তা হ’লে পরোক্ষ ভাবে সামাজিক স্বাচ্ছন্দ্যের লাঘব হয় । পারিবারিক রীতি-নীতির দোষে মানুষের আত্মনির্ভরশীলতা, সাহস, মনের
- The mortality of infancy is selective only as regards the special dangers of infancy and its influence scarcely extends beyond the second year of life, whilst the weakening effect of a sickly infancy is of greater duration.
Suggestion of Mr. Yule. cd, 5263, 1909-10
