পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«&• তাহা বাজারে পাঠাইবার বা চালান দিবার উপযুক্ত ट्झ । কফি-চাষের বিষয় সামান্ত একটু বলা হইল। এই কার্ধ্য বাহির হইতে সঙ্গজ বলিয়া মনে হয়, কিন্তু বাস্তবিক প্রবাসী-কাৰ্ত্তিক, ১৩৩• AMMAeMSASAS A SAS A SAS AAAMMAAAS AAAAAS AA SAASAASSAAAAAAS A S A S A S A S A S A S A S A S A S S AAS AAAAAS S AAAA S { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড AAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSMS SMS MS AAAAAS SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAAAAA তাহা নয়। তবে একদল লোকের কাছে কফি-চাষ বিশেষ ভাল লাগিবে, কারণ এই কার্ধ্যে জঙ্গলের খোল হাওয়াতেই বেশীর ভাগ সময় যাপন করিতে হয়। শিকার ই ত্যাদির আনন্দ ও যথেষ্ট পরিমাণে ইহাতে আছে। ব ডঙ্কা-নিশান নবম পরিচ্ছেদ বন্ধক-পুরুষ কিরাতগ্রাম থেকে কুমার চন্দ্র গুপ্ত বৈশালীর দ্বার গ্রামে পৌছে, মন্ত্রী শকটারের মুখে শুনলেন—বৈশালীর সাতজম মহামান্য নগর-জ্যেষ্ঠ গলায় কুঠার বেঁধে এবং ীিতে তৃণ ক’রে মগধের কাছে আত্মসমপণ করেছে। গলায় কুঠার বাধার অর্থ এই যে, জয়ী মগধ ইচ্ছা করলে ঐ কুঠারেই তাদের মাথাগুলো দেহ থেকে বিচুত করতে পারেন, তার জন্যে অন্যত্র অস্ত্র গ'জ তে যেতে হবে না। আর দাতে তৃণ করার উদেখা, মগধের তুলনীয় ধারা তৃণভোজী জীবের সামিল, গোবেচার বলে মগধ তাদের মার্জন করলে গেহিত্যাট। আর ঘটতে পায় না । মোট কথা বজ্রক-দুর্গ এখন মগধ-সেনার রূপার অধীন। সমস্ত শুনে চন্দ্রগুপ্ত জিজ্ঞাসা করলেন –*হঠাৎ এদের মতিপরিবর্তনের কারণ ?” “শুনলুম শ'-মহাদেবীর উৎসব উপলক্ষে পণ্যবাঁথিকার বেনের আলোর মালায় নগর সাজিয়েছিল । ঘিমাখা সলতের ধিয়ের লোভে ইদুরে নাকি একট। প্রদীপ উলটে স্থায়, তাইতে বাজাবে অগ্নি-কাণ্ড হয়ে শস্যাগার পুড়ে ছাই হ'য়ে গেছে ; বৈশালীর হঠাৎ আত্ম-সমর্পণের এই হ’ল মুখ্য কারণ।" “এখন কৰ্ত্তব্য ?” “সেইজষ্ঠেই তো তাড়াতাড়ি আপনাকে অামানো। বর্তমানে আমাদের কৰ্ত্তব্য কি, সে-বিষয়ে আপনার সঙ্গে পরামর্শ কবা প্রয়োজন মনে ক’রেই তো 으 (* আপনাকে চিঠি পাঠানো হয়েছে । মগধ থেকে সেনাভোজ্য ঠিকমত আসছিল না। তার উপর স্থনক্ষত্রের চিঠিতে জানলুম, মহারাজের শারীরিক অবস্থাও তেমন ভালো নয় । এ অবস্থায় আমাদের এখানে আর বেশী দিন থাকা সম্ভবও নয়, যুক্তি মুক্তও নয়। সুতরাং বৈশালী যে আত্মসমর্পণ করেছে, সেটা আমাদের সৌভাগ্যই বলতে হবে ।” “কিন্তু বৈশালী পূর্বেও আমন অনেকবার আত্মসমপণ ক’রে, পরে, মগধের পণ্টন পিছন ফিরলেই নিজমূৰ্ত্তি ধারণ করতে বিলম্ব করে নি । সুতরাং এবার এদের একটু কায়দায় ফেলতে চাই। সন্ধির সঙ্গে সঙ্গে এদের কুলপুত্রদের ভিতর থেকে জনকয়েক বন্ধক-প্রতিভূ নিতে চাই, তা হ’লে সন্ধি-বন্ধন অটুট রাখতে এরা বাধ্য হবে, কারণ অন্যথা করলে বন্ধক-প্রতিভূদের প্রাণ যাবে। সন্ধি পাকা করবার এই এক পস্থা আছে, অন্য পন্থা অবশ্য বৈশালীদুর্গের উচ্ছেদ-সাধন ।” প্রসন্ন শকটার স্মিতমুখে বললেন —“আপনি প্রবীণের মতন কথা বলেছেন । আমি ইতিমধ্যে সন্ধিপত্রের একটা খসড়া প্রস্তুত করেছি । আমার প্রথম প্রস্তাব হ’চ্ছে— মগধের রাজকুমারের হস্তে বৈশালীর মহাসম্মতের কন্যাসমপণ । দ্বিতীয় প্রস্তাব, বৈশালীর কুলসঙ্ঘের শ্রেষ্ঠ কুলের অন্ততঃ দশজন কুলপুত্রকে সন্ধি-বন্ধনের বন্ধকপ্রতিভূ স্বরূপ পাটলিপুত্রে অবস্থানের জন্তে প্রেরণ । আর তৃতীয় প্রস্তাব হচ্ছে, বিবাহের যৌতুক স্বরূপ বৈশালীর পাঁচখানি দ্বার-গ্রাম মগধকে দান । তৃতীয় প্রস্তাবে সম্মত না হ'লে, অকারণ যুদ্ধ বাধানোব দণ্ড স্বরূপ