পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] SAASA SAASAASAASAASAAAS AAAAA AAAAMeS eA AA MeSAAAA SAS A SAS SSASAAA AAAAAS S ফেলে পদত্যাগ করতে পারেন ; সভা হতে তখন এমন নূতন মন্ত্রী গৃহীত হবেন যিনি সভার কথামত চলতে ও কাজ চালাতে পারবেন । রক্ষিত বিষয়ে এরূপ সম্ভব নয়, কারণ গভর্ণর সে-সকল বিষয়ে বিলাতে পালামেণ্টের কাছে দায়ী, তিনি তো স্থানীয় আইন-সভার কাছে দায়ী নন ; তার জনমন্ত্রীদের মত পদত্যাগের কথাই আসতে পারে না। হস্তান্তরিত বিষয়ে তে কথাই নেই, রক্ষিত বিষয়ে ও আইন-সভার মতকে যতটা বজায় রেখে চলা যায় ততই ভাল বলে বোধ হয়। হস্তান্তরিত ও রক্ষিত বিষয়গত তীবতম্য কম লক্ষিত হ'লেই মঙ্গল । মন্ত্রীদের সংখ্য। বাড়ীনতে দেশের লোকের আপত্তি দেখা যায়। র্তাদের অfপত্তিব কারণ ব্যয়বাহুল্যেব ভয় । অবশ্য মন্ত্রীরা বেতন কম নিলে বা নামে মাত্র নিলে বর্তমান খরচেই আরও বেশী মন্ত্রীর নিয়োগ চলতে পাবে । শাসন-সংস্কারে কাউন্সিলার, জনমন্ত্রী, সেক্রেটারী প্রভৃতি আস্বাবে ব্যয়বাহুল্য অনিবাৰ্য্য । মন্ত্রীর সংখ্যা কম হ’লে ক্ষমতাপ্রিয়তা ব| autocracyব প্রশ্রয় পাওয়ার ভয় থাকে। শাসন-পরিষদে ( Executive ) মন্ত্রী বা সভ্য যত বেশী থাকে ততই ভাল, অবশ্ব খুব বেশী আবার ভাল নয় ; কারণ অনেক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে । জনতন্ত্র-শাসনে ব্যয়বাহুল্য একটু হয়েই থাকে । সে জনতন্ত্র প্রাণবানু হ’লে দেশের জনসাধারণের সঙ্গে শাসক-সম্প্রদায়ের প্রাণের মিল ঘটুলে উভয় পক্ষেরই ভাগ্য এক স্বত্রে বাধা থাকুলে লোকে তার জন্য খরচেব বিলাসিতাটা হাস্তে হাস্তে বইতে পারে । কানাড। প্রভৃতি অন্যান্য স্বশাসিত দেশে মন্ত্রীদের সংখ্যা এখানকার চেয়ে অনেক বেশী । কিন্তু তাদের বেতন বেশী নয় । বাংলার আইন-সভায় ১৪১ জন সভ্য নিৰ্দ্ধারিত হয়েছে ; তার মধ্যে শতকরা ৭০ জন অর্থাৎ প্রায় শতাবধি নিৰ্ব্বাচিত সভ্য । আইন-সভার সভ্য হিসাবে এখানে বেতনের বন্দোবস্ত নেই ; বিলাতে ও কানাডীয় তা আছে । ব্ৰহ্মদেশের শাসন-সংস্কারে আইন-সভাতে শতকরা ৬৪ জন নিৰ্ব্বাচিত সভ্য রাখার কথা হয়েছে । বাংলার ন্যায় এত বড় দেশে আইন-সভার জন্য ১৪১ জন মুক্তিপ্লাবন SAAAAAAAS AAAAA AAAA SAA AAAA AAAA AAAA AAASA SAAAAA AAAA SAS S S AAAAA AAAA SS AASAA S 8ግ› S AeMS AAAAA AAAA AAAA S AAAAMA MMAMMAM MAAASAASAA AAAS . > حم- xجمہ۔ حقیر ۔ قیم ہ.می..۔ সভ্য অত্যন্ত কম ; জনসংখ্যাহিসাবে গ্রেটু-ব্রিটেন ও বাংলা প্রায় সমান,--গ্রেট্‌-ব্রিটেন বলতে আয়ারল্যও কেও বুঝায় ; আয়ারল্যাণ্ড পৃথক হওয়ার আগে গ্রেটুব্রিটেনের পালর্ণমেণ্টের কমন্স. সভাতে প্রায় সাত শত জন সভ্য ছিল ; সেখানে ভোট দেওয়ার অধিকার আমাদের এখানকার চেয়ে অনেক বেশী লোকের আছে ; আমাদের এখানে জনসংখ্যার তুলনায় ভোটারের সংখ্যা কম ; ভোটারের তুলনায় ব্রিটেন ও আমাদের বাংলায় নিৰ্ব্বাচিত প্রতিনিধির অনুপাত কম নয় ; বিলাতে ভোটারের জন্য একজন সভ্য নিদিষ্ট আছে, এথানে ৯০০০ ভোটারের পক্ষে একজন প্রতিনিধি দেওয়া হয়েছে । এখানে মোট ভোটারের সংখ্যা কম থাকাতে প্রতিনিধিও সে অনুপাতে কম ; আসল কথা হচ্ছে এই যে ভোটারের সংখ্যা আরও বাড়িয়ে দিয়ে প্রতিনিধির সংখ্যা বেশী করা উচিত ছিল। প্রতিনিধির সংখ্যা বেশী হ'লেই নিৰ্ব্বাচনব্যাপার নিয়ে দেশময় বেশী সাড়া পড়ে যেত আর তাতে প্রথম দফা স্বায়ত্তশাসনের একটি প্রধান উদ্বেগু—যা হচ্ছে জনতন্ত্র-শাসনের মূলতত্ত্ব লোককে শিখিয়ে নেওয়া -- অধিকতর সফল হত । রোড-সেস্, চেকীদারী ট্যাক্স ও মিউনিসিপ্যাল রেটের একটা নিদিষ্ট হার দেওয়ার উপর ভোটের ক্ষমতা নির্ভর করে। সাত বছরের পুরানো গ্র্যাজুয়েটও ইউনিভাসিটির প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচনে ভোট দিতে পারেন। এই ভোট দেওয়ার অধিকার পুৰ্ব্বোক্ত যেকোন একটি বিষয় হতেই জন্মে ; একাধিক বিষয় হতে এই অধিকার জন্মলেও একাধিক ভোটের অধিকার হয় না ; বাংলায় এক-একটা জেলা ধ’রে এক একটা নিৰ্ব্বাচন-গণ্ডী ( electorate ) গড় হয়েছে ; জনসংখ্যা অমুসারে মোটামুটি ভাবে এক-এক জেলা হতে হিন্দু ও মুসলমান প্রতিনিধি নিৰ্দ্ধারিত হয়েছে। মিণ্টোমলি শাসন-সংস্কারে এরকম কিছু ছিল না ; সে নিয়মে সাধারণ লোকে পল্লীতে ও সকলে সোজাস্বজি ভাবে প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচনের অধিকার পায় নি । তথন কয়েকটা মিউনিসিপ্যালিটি ও ব্যবসায়ী সভা প্রভূতি పి ఇ , 0 a