পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bre سیمسحسسحاسبه حصاح س-اح اتمی ۳- گ" ধন অর্জন করত। জাতি-বিচার ছিল না ; কেবল ব্রাহ্মণদের মধ্যে ছিল । বৌদ্ধদের জাত-রিচার নেপালে পাওয়া যায়। পাল-রাজাগণের সময় জাতবিচার ছিল না, পাল-রাজাদের সময় কেবল কৈবৰ্ত্তদের মন্ত্র দেওয়া হত না ; তারা মাছ মারত, যারা মাছ মারে তাদের কেমন করে মন্ত্র দেবে ? কৈবৰ্ত্তের যতক্ষণ ন মাছ মারা ব্যবসা ত্যাগ করে, ততক্ষণ তাদের বৌদ্ধ করতে পাবে ন! এই ছিল নিয়ম। এইজন্ত কৈবৰ্ত্তের হয়ে গেল ছোট । শিব এসে তাদের রক্ষা করলেন, তার কেীল হল । কৈবৰ্বের অধিকাংশ কৌল। এই রকম করে করে পালবংশের সময়ের সামাজিক ইতিহাস কিছু দেওয়া যেতে পারে ; কিন্তু ভাল করে" কথাটা বলুবার সময় এখনো উপস্থিত হয় নি। বিশ্বচরিত থেকে অনেক ইতিহাস বেরুবে । কোন কোন দেশে বক্ত পুরাতন তাস আছে, তার ছবি থেকে এটা ঠিক হল আমাদের দশ অবতার এখন যেমন মৎস্য কূৰ্ম্ম বরাহ, হাজার বৎসর পূৰ্ব্বে তা ছিল না, অন্ত রকম ছিল ; এই তাঁস যদি ফেলে দিতাম তা হ’লে এ ইতিহাস পাওয়া যেত না । এই রকম ভাবে ইতিহাস বের কবৃবার চেষ্ট৷ করতে হবে, কেবল ঠিক করা চাই চোখ । তাহলে সব জায়গা থেকে ইতিহাস বেরুবে । ( প্ৰবৰ্ত্তক, কাৰ্ত্তিক ) শ্ৰী হরপ্রসাদ শাস্ত্রী লক্ষী বৈদিক উলাই পৌরাণিক লক্ষ্মী। বেদে অনেক স্থলে উষ সুৰ্য্যপ্রিয়ারূপে বর্ণিত হইয়াছেন। বৈদিক বিষ্ণু স্থৰ্য্যের নামান্তর মাত্র। স্বতরাং স্বৰ্য্যপ্রিয় বৈদিক উষ বিষ্ণুপ্রিয় পৌরাণিক লক্ষ্মী হইয়াছেন । গ্ৰীক্ রোমীয় উসার স্থায় বৈদিক উধারও রথ আছে। শ্ৰীহুক্তে স্ত্রীকে ‘অশ্বপুর্ব ‘রথমধ্যা’ বলা হইয়াছে । কিন্তু পৌরাণিক ঐ জলধিছুহিতা, মন্থনকালে সমুদ্র হইতে উৎপন্ন। গ্রীক্ উষ সমুদ্র হইতে অশ্বযুক্ত শকটে আরোহণ করিয়া প্রভাতগগন রঞ্জিত করিয়৷ আসিতেন। বেদে সমুদ্র বলিতে অনেক স্থলে অন্তরীক্ষ বুঝাইত, সেই হিসাবে উষা সমুদ্রস্থস্থিত । & বৈদিক স্ত্রী-দেবত'গণের মধ্যে উধীর আসন সৰ্ব্বাপেক্ষ উচ্চে, অথচ পৌরাণিক যুগে উষার উল্লেখ নাই, পুরাণে সে হুবর্ণীকরণ একেবারে নির্বাপিত। সেই উষা পুরাণে একেবারে লুপ্ত হন নাই, তিনি লক্ষ্মীরূপে এখনও বিরাজ করিতেছেন । উষাকে বেদে বাঞ্জিনীबृठी खां पञम्लबडी तृञां ङ्झे प्रttछ् ! लश्रौ७ ठात्र*ांजी ! লক্ষ্মীর একটি নাম শ্ৰী। ঋগ্বেদে এবং তৈত্তিরীয় সংহিতায় রূপ ও ঐশ্বধ্য অর্থে 'জী' কথাটি পাওয়া যায়, কিন্তু তখায় শ্ৰী বলিয়া কোন দেবীর উল্লেখ নাই। এখন শ্ৰী বা লক্ষ্মী দেবীর নিকট লোক প্রচুর শস্ত অল্প বস্ত্র ধন-সম্পদের জঙ্ক প্রার্থনা করে । বৈদিকযুগে আর্য্যগণ প্রচুর শস্ত ও পার্থিব সম্পদের জন্ত পুরন্ধি ধিষণ প্রভৃতির নিকট প্রার্থনা করিতেছেন, এরূপ বর্ণনা আছে। এখনকার আর্থিক অনটনের দিলে লোকে বহুপুত্র কামনা করিতে সাহস করে না । কিন্তু আর্য্যগণের তখন লক্ষ্য ছিল, কিরূপে দলপুষ্টি হয়, অনাৰ্য্য শক্রগণের সহিত যুদ্ধে ও সাংসারিক কার্য্যে সহায়তার জন্ত পুত্রের আবশ্বকত। উtছার অনুভব করিতেন এবং সেইজন্ত উtহীয়া উপাস্ত দেব: দেৰীগণের নিকটে পুত্রলাভের প্রার্থন জানাইতেন। কুহু ও সিনীৰালীর নিকট উছার সন্তানের জঙ্ক প্রার্থনা করিতেছেন, এরূপ বর্ণনা আছে। অথৰ্ব্বৰেদে আছে, তাহার সম্পদ ও বীরপুত্রের জন্ম প্রবাসী—মাখ, ১৩০e [ २०* छाँगैं, २घ्न थ७ কুতুর নিকট প্রার্থনা করিতেছেন। ঋগ্বেদে বিষ্ণুপত্নী বলিয়া কাহারও উল্লেখ আছে বলিয়া বোধ হয় না। ঋগ্বেদের শেষ অংশের একটি স্বত্ত স্বপ্রজননের জঙ্ক বিষ্ণু ও সিনীবালীর নিকট প্রার্থন। বোধ হয় সেই স্থা অথৰ্ব্ববেদে সিনীবালীকে বিষ্ণুপত্নী বগ হইয়াছে। পৌরাণিক যুগের বিষ্ণুপত্নী শ্ৰী বা লক্ষ্মীর নিকট সন্তান স্বপ্রসবের জঙ্ক বা ৰন্থ সপ্তান লাভের জঙ্ক প্রার্থন। কেহ করে না। বৌদ্ধযুগে বক্ষিণী হারির্তী মে ভার লইয়াছিলেন ; আধুনিক যুগে জন্তলা রাক্ষসী, পাচুঠাকুর ও যষ্ঠদেবী তাহ লইয়াছেন। তথাপি লোক আশীৰ্ব্বাদ করিবার সময় ‘ধনে পুত্রে লক্ষ্মীলাভের কথা এখনও উল্লেখ করে। শ্ৰীসুক্তে দেখা যায়, প্রার্থনাকারী ধন ধান্ত গো-হস্তি-রথ-অশ্ব ও অtয়ু প্রার্থনা করিবার সঙ্গে সঙ্গে পুত্র-পৌত্রের জন্যও কামনা জানাইতেছেন, কারণ পুত্রপৌত্রও ত সম্পৎ-সৌভাগের চিহ্ন। শাখ্যায়নগৃহস্থত্রে ও শতপথ-ব্রাহ্মণে শ্ৰী দেবী হইয়াছেন। তৈত্তিরীয় উপনিষেদও বহুকেশবতী ‘শ্ৰী'র উল্লেখ আছে । শাখ্যায়নগৃহস্থত্রে ধিষ্ণু, অনুমতি, অদিতি প্রভৃতি দেবীগণের মধ্যে ত্রীর নাম পাওয়া যায় । শতপথ-ব্রহ্মণেও শ্ৰী দেবীরূপে কল্পিত হইয়াছেন— তথায় উহার ধন-সম্পদ ঐশ্বৰ্য্য সবই আছে । শতপথ ব্রাহ্মণে শ্ৰী সম্বন্ধে যে কাহিনীটি বিবৃত হইয়াছে, তাহাতে আছে প্রজাপতি প্ৰজা হুজন করিবার জন্ত তপস্ত করিতেছিলেন । তিনি তপ করিতে করিতে শ্রান্ত হইলে শ্ৰী উtহার মধ্য হইতে বাহির হইয়। অসিলেন । (গ্ৰীকৃ দেবেন্স জিউসের মস্তক হইতে এথেন দেবীর উত্তব ইহার সহিত তুলনীয়। ) শ্ৰী দীপ্তিমান অবয়বে সমস্ত জগৎ উদ্ভাসিত করিয়া অবস্থান করিলেন । সেই শোভাময়ী আলোর প্রতিমা দেখিয়া দেবগণ র্তাহাকে ধ্যান করিতে লাগিলেন। তঁহদের ইচ্ছা হইল, উtহtrক নিধন করিয়া উহার শোভাসম্পদ কড়িয়া লইৰেন । প্রজাপতি দেবগণকে নিরস্ত করিয়া বলিলেন, “ঐ স্ত্রীলোক, লোকে BBBBS BBB K S BBBB sB LLg D DBDDS DDD যথাসৰ্ব্বস্ব কড়িয়া লইবার পরামর্শ দিলেন। পরামর্শ কর্ঘ্যে পরিণত হইতে বিলম্ব হইল। ন । অগ্নি তাহার অল্প লইলেন, সোম উহার রাজ্য, বরুণ র্তাহার সাম্রাজ্য, মিত্র উহার ক্ষত্র, ইন্দ্র উহার বল, বৃহস্পতি র্তাহার ব্ৰহ্মতেজ, সবিতৃ তাহার রাষ্ট্র, পুষ। তাহার ঐশ্বৰ্য্য, সরস্বতী প্তাহার পুষ্টি এবং তুষ্ট উহার রূপ লইলেন। পরে ঐ প্রজাপতির পরামর্শে যজ্ঞ করির। ঐ-সকল দেবতাকে আহবান করিলেন ; এবং তাহারা যাহ। যাহা লইয়াছিলেন, তুষ্ট হইয়া, সব ত্রকে একে একে ফিরাইয়া দিলেন । শ্ৰীজুক্ত শ্ৰী দেবীর উদ্দেশে রচিত। ঠিক বৈদিক যুগে ইহা রচিত ন হইতে পারে, কিন্তু সেইজন্ত ইহার প্রাচীনত্ব সম্বন্ধে সন্দিহান হইলে চলিবে না, কারণ বৃহদেবতাগ্রস্থে মন্ত্রদ্রষ্ট্র বা স্বত্ত-প্রণেত্রীগণের নামের মধ্যে স্ত্রীর নাম পাওয়া যায়। পৌরাণিকযুগে ও বৌদ্ধযুগে ঐ প্রধান দেবীগণের মধ্যে পরিগণিত। পৌরাণিক বৃত্তাত্ত-অনুসারে সমুদ্রমন্থন হইতে ত্রীর উৎপত্তি। (গ্রীকৃদিগের প্রেম-সৌন্দর্ঘ্যের দেবী এফ্রোডাইটিও Aphrodite সমুদ্রফেন হইতে উৎপন্ন ) মহাভারতে আছে, মন্থনকালে শ্বেতপদ্মাসীন লক্ষ্মী ও স্বরাদেবী উদ্ভূত হইলেন। রামায়ণে বারুপীর নাম আছে বটে, কিন্তু ত্রীর নাম নাই । বিষ্ণুপুরাণে আছে, ঐ ভূগু ও থ্যাতির কস্ত এবং ধর্মের পত্নী। তাহার পর যখন ক্লষ্ট দুৰ্ব্বাসার अछि*ांtश्रृं इंटा औजहे श्लन, cमद११ झांनरुझ्tख श्रृंब्रांबिउ रुहेष्ठ লাগিলেন, তখন বিষ্ণুর পরামর্শে সমুদ্রমন্থন করিয়া দেবগণ পুনরায় প্রতীকে পাইলেন । विफूगूबां१७ चैवड़ोणषष्ठ गां★ब्र श्रेष्ठ शम्रोद्र छै९भख्द्रि cष वंfनां