8Sశి -عي AeAeAAASAAAAASAAAA به مس - نیمه-سمه জিনিস কিনতে লাগে তাকে জিনিসের দাম বলা হবে । একটি জিনিসের প্রয়োজনীয়তা ( বা ব্যবহারিক মূল্য) কি, তা তার দাম দিয়ে বিচার করা যায় না। যেমন হাওয়ার দাম ( আর্থিক বা বদলে পাওয়ার মূল্য ) কিছুই নেই, কিন্তু প্রয়োজনীয়তা খুবই আছে । মুনের দাম খুবই কম, কিন্তু প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশী । জলের দাম কোনো স্থলে কিছুই না, কোথাও খুব কম কিছু, কিন্তু তার প্রয়োজনীয়তা খুবই আছে । দাম কি হবে তা দেখতে গেলে জিনিসটা লোকে চক্স কি পরিমানে এবং জিনিসটা আছে কি পরিমাণে, এই দুই দিক দিয়ে দেখতে হবে। অর্থাৎ হাওয়া চায় লোকে খুবই, কিন্তু যত চায় তার চেয়ে বেশী হাওয়া পাওয়া যায়,কাজেই তার দাম নেই। দাম অর্থাৎ যা দিয়ে কিছু নেওয়া অথবা অদল-বদল করে জিনিস নেওয়া যায়। কিন্তু যে জিনিস অজস্ৰ, অপৰ্য্যাপ্ত চার দিকে রয়েছে তার জন্তে লোকে কিছু দিতে যাবে কেন ? কাজেই হাওয়ার দাম নেই। কিন্তু সোনার দাম আছে খুব । কারণ লোকে যে পরিমাণ সোম| চায় তার চেয়ে সোনা আছে ঢের কম । কাজেই সোনার বদলে সব চেয়ে বেশী দিতে যারা রাজি ও সক্ষম তারাই শুধু সোনা পায় । এক কথায়, জিনিসের দাম ঠিক হয় জিনিস किन्सु-वान्द्र द्वेष्छ। (demand) ७द९ छिनिग ८चष्त्र-वांद्ध व्हेघ्छ ( supply), ७शे छ्शे *ख्द्रि জোরে । ইচ্ছ। দুই ক্ষেত্রেই সক্রিয় ( active ) হওয়া দরকার । অর্থাৎ শুধু মনে মনে পাবার ইচ্ছা বা বাসনা, কিন্বার ইচ্ছা নয়। সে ইচ্ছা টাকার ভাষায় প্রকাশ করা দরকার অর্থাৎ কিনা বলা দরকার যে “এই পরিমাণ জিনিসের জন্য আমি এই পরিমাণ টাকা দিতে রাজি ও সক্ষম আছি”। বেচ বার ইচ্ছাও সেই ভাবে প্রকাশিত হওয়া দরকার অর্থাৎ বিক্রেতাকে বলতে হবে, “এই পরিমাণ জিনিস এই পরিমাণ টাকা পেলে আমি সরবরাহ করতে রাজি ও সক্ষম আছি।” ক্রমশঃবিষ্ট্রীয়মান প্রয়োজনীয়তার নিয়ম অনুসারে যতই ভোগ্যের পরিমাণ বাড়ান যায় ততই তার প্রয়োজনীয়তা কমে' আসে। কাজেই ক-পরিমাণ জিনিসের প্রয়োজনীয়তা প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩e • [ २७° उनं, २घ्न थ५ SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS حمتح حمیہ۔ ২ক-পরিমাণ জিনিসের প্রয়োজনীয়তার অৰ্দ্ধেকের বেশী। ওক-পরিমাণ জিনিস ক-পরিমাণ জিনিসের তিনগুণের কম প্রয়োজনীয়তা দেবে। যে জিনিস প্রয়োজনীয়তা দেবে কম, তা কিনবার ইচ্ছাও হয় কম ; কাজেই কোনো লোক কোনে জিনিসের (ভোগ্য) কি কি পরিমাণ কি কি দামে কিনতে ইচ্ছুক তা লিখলে পরিমাণের সঙ্গে দাম কমে আসবে। যথা এক সের ঘি যদি কেউ 5 টাকা সের হিসাবে কিন্তে ইচ্ছুক থাকে, তা হলে সে দুই সের ধি ৪ টাকা (ধরা যাক ) সের হিসাবে কিনতে ইচ্ছুক হবে ; তিন সের খি ৩ টাকা হিসাবে, ৪ সের ২ টাকা হিসাবে, ৫ সের ১৭০ হিসাবে, ৬ সের ১ • হিসাবে, ইত্যাদি । তার কিনবার ইচ্ছার একটা ছবি অ’াকা চলে ।
- _
N i ! uত ই বড়মূলকচT جسس سے 夺 ছবিতে ক-রেখাটির উপর জিনিসের পরিমাণ দেখান হচ্ছে এবং পরিমাণ যতই ডান দিকে যাচ্ছে ততই বেড়ে যাচ্ছে ; আর খ-রেখাটির উপর টাকার দাম দেখান হচ্ছে । জিনিসের পরিমাণ থেকে সের প্রতি দামের সমান উচু করে রেখা টানলে প্রত্যেক ক্ষেত্রে সেরদর দেখিয়ে এক-একটা রেখা টানা যায়। এখন রেখাগুলির মাথ৷ আর-একটি রেখা টেনে জুড়ে দিলে সেই রেখাটি ব্যক্তিবিশেষের সেই জিনিস কিনবার ইচ্ছা-নির্দেশক রেখা হবে । অর্থাৎ তা থেকে বুঝা যাবে ব্যক্তিবিশেষ কি কি দামে কি কি পরিমাণ ভোগ্য কিনৃতে রাজি
