পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ ৯২ - -------مس. -- یہ ہسیر ہ سمے ہ۔ کم ہ--اے حمحے "م جT۔ যাচ্ছে—সে প্রবাহের মধ্যে তার প্রাণ-মন তখনি বিপুল পুলকে সাতার দিতে চাইলে, কিন্তু তার পরেই কি ভেবে সে বললে, “না, আজ আর আমার হার্টুতে সাধ যাচ্ছে না ।” 举 鬱 淤 পরের দিন সকাল বেলায় বেড়িয়ে ফিরে এসেই বিনয়-বাবু দেখলেন, স্থমিত্র আঙিনার উপরে দাড়িয়ে আছে । তিনি একটু আশ্চর্য হয়ে বললেন, “স্থমি ! তুই কখন এলি ?” স্বমিত্রা বললে, “এই সবে আসছি, বাবা!” —“কিন্তু আজ তো তোদের ফেরবার কথা ছিল না !’ —“না, আমি একরকম জোর ক’রেই চ’লে এসেছি !” —“জোর ক’রে ? কেন, কণfরক কি তোর ভালো লাগল না ?” —“কণারক খুব তালে জায়গা, বাবা!” —“তবে যে বলছিস, জোর ক'রে চলে এসেছিস্ ?” —“হ্যা, রতন-বাবুর সঙ্গে আমার ঝগড়া হয়েছে। র্তার সঙ্গে আমি আর কখনো কথা কইব না !” বিনয়-বাবু সবিস্ময়ে বললেন, “রতনের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে ! কেন রে ?* —“তিনি বোধ হয় ভাবেন, আমার কোনো আত্মসম্মান নেই!” * বিনয়-বাবু চমকে উঠলেন। নীরবে কিছুক্ষণ সুমিত্রার মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে, গম্ভীর স্বরে তিনি বললেন, “রতন কি তোমাকে অপমান করেছে ?” —“ঠিক অপমান না করুন, রতন-বাপু আমাকে বড় তুচ্ছ-তাচ্ছল্য করেন।” —“কি রকম ?” —"সে অনেক কথা, বাবা ! রতন-বাবুর কাছে আমি আর ছবি-আঁক। শিখব না”—এই ব’লেই মূমিত্রা চলে t히키 1 বিনয়-বাবু খানিকক্ষণ সেইখানে চুপ ক'রে দাড়িয়ে রইলেন। তার পর আস্তে আস্তে নিজের ঘরের ভিতরে গিয়ে ঢুক্লেন, অত্যন্ত চিন্তিত মুখে ।...... দুপুরবেলায় খাওয়া-দাওয়ার পর রতন একটু নিশ্চিন্ত প্রবাসী—মাঘ, ASDS) • SS SSAAAS S SAAAS AAAAAM AMSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS AAAAAS AAAAAS AAAAAeSMAMAAASA SAASAASAASAASAASAAAS [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড দিবা-নিদ্রার আয়োজন করছে, এমন সময়ে চাকর এসে খবর দিলে, বিনয়-বাবু তাকে ডাকৃছেন । রতন গিয়ে দেখলে, বিনয়-বাৰু গম্ভীরমুখে ঘরের ভিতরে পায়চারি করছেন । রতন বললে, “আপনি আমাকে ডেকেছেন ?” বিনয়-বাবু বললেন, “হ্যা, তোমার সঙ্গে আজ আমার বিশেষ কথা আছে ।” রতন একখানা চেয়ারের উপরে গিয়ে বসল । বিনয়-বাবুও তার সামনের চেয়ারে বসে পড়লেন, কিন্তু কিছুই বললেন না। খানিকক্ষণ পরে রতন বললে, “আপনি কি বলবেন বলছিলেন না ?” বিনয়-বাবু কেমন বাধো-বাধো গলায় বললেন, “হঁ্যা ! তোমাকে আমি—” কিন্তু এই পৰ্য্যস্ত ব’লেই থেমে পড়লেন । রতন একটু আশ্চৰ্য্য হয়ে বললে, “আপনি অতটা “কিন্তু হচ্ছেন কেন, বিনয়-বাবু ?” —“কথাটা বড়ই গুরুতর রতন, কি ক’রে তোমাকে বলব বুঝতে পারছি না।” রতন অবাক হয়ে বিনয়-বাবুর মুখের পানে তাকিয়ে ब्रझेल । বিনয়-বাৰু অারে খানিকটা ইতস্ততঃ ক’রে শেষটা বললেন, “রতন, তুমি কি কখনো আদালতে আসামী হয়ে দাড়িয়েছিলে ?” রতন চমকে উঠল । এতক্ষণে সে বুঝলে, বিনয়-বাবুর বক্তব্য কি !......আস্তে আস্তে সে বললে, “হঁ্য। একবার আমাকে আসামী হ’তে হয়েছিল বটে ।” —“ডাকাতি মামলায় ?” --"আণজ্ঞে হঁ। " —“পরে তুমি প্রমাণ অভাবে খালাস পাও বটে, কিন্তু নির্দোষ ব’লে প্রতিপন্ন হও-নি ?” —“এও সত্যি কথা ।” —“এখনো তোমার ওপরে পুলিসের নজর আছে ?” —“ই, আর এইজন্যেই আমি কোথাও চেষ্টা ক’রেও চাকরি পাই-নি।"