পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

®ტჯ s१० अन छोप्लांक, श७फ़ॉष्ठ अठि शबtब्र शृङ्गrमब्र फूलमाग्र ८२० জন স্ত্রীলোক এবং ২৪-পৰ্ব্বগণ ও সহরতলীতে প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ৬১৪ জন স্ত্রীলোক। বাঙ্গলার মফঃস্বল সহরে সাধারণতঃ স্ত্রীলোকের সংখ্যা প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ৮১৬ জন। যেসমস্ত মফঃস্বল সহরে ব্যবসাৰাণিজ্যের কেক্স বা কল-কাৰ্বথান আছে, সেই-সব স্থানে আবার স্ত্রীলোকের সংখ্যা কলিকাত সহরের মতই কম,—প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ৪৩৭ জন। টিটাগড়, কাচড়াপাড়, বজবজ প্রভৃতি স্থানে স্ত্রী-সংখ্যা প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ৪৩৬ হইতে ৪৪০ জনের মধ্যে । ইহা হইতে অনুমান করা যায় যে, ধাঙ্গলার স্ত্রীলোকের, যে-কোন কারণেই হোক, অধিকাংশই গ্রামে বাস করে ; সহরের ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্রে বা কল-কারখানার কাজে এখনও এদেশে স্ত্রী-মজুরের আমুদানী, পাশ্চাত্য দেশের মত হয় नॉरें । স্ত্রী-পুরুষের সংখ্য তুলনা করিতে গিয়া আর-একটা ব্যাপার চোখে পড়ে। ইউরোপ ও আমেরিকায় প্রায় সৰ্ব্বত্র পুরুষের তুলনায় স্ত্রীলোকের সংখ্য বেশী । ইউরোপে যুদ্ধের পর অবস্ত স্ত্রী-সংখ্যা কিছু বেশী বাড়িয়াছে, কিন্তু তাছার পুৰ্ব্বেও ঐ-সব দেশে পুরুষের তুলনায় স্ত্রী-সংখ্যাই বেশী ছিল । ভারতের সর্বত্র বিশেষতঃ বাঙ্গলাদেশে তাছার বিপরীত অবস্থা। এমন কি ৪-৫ বৎসরের সেন্সাস, তুলন। করিলে দেখা যায় যে বাঙ্গাল সহরে ও মফঃস্বলে স্ত্রী-সংখ্য পুরুসের তুলনায় বাড়িতেছে না, কমের দিকেই যাইতেছে। নিম্নের তালিকা হইতে ব্যাপারটি অনেকটা বুঝ। যাইবে প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় স্ত্রী-সংখ্যা 3 సె) ) 8 ሣ ? ১৯২১ 3 సె a 3 -> \r ) > 8 * * g为8 G&・ & ? 。 ሣ ግቁ శ్రీ (8 কলিকাত সহর ( o ২৪-পৰ্ব্বগণ ও সহয়তলী হাওড়া মফঃস্বলের ব্যবসা বা কল-কারখান| সহর সাধারণ মফঃস্বল সহর * )● সমগ্র বঙ্গ s సె 38 - ఇ8 ( ( ১৮৮১ সালে সমগ্র বঙ্গের স্ত্রী-সংখ্য প্রতি হাঙ্গার পুরুষের তুলনায় २>8 छन ७ sv१२ जtप्ल **२ अन झिल ! ) এই তালিকা হইতে দেথা যাইতেছে বাঙ্গালায় সৰ্ব্বত্র পুরুষের তুলনায় স্ত্রী-সংখ্যা কমিতেছে। সমাজতত্ত্ববিদের বলেন যে, ইহা কোন জাতির পক্ষে স্বলক্ষণ নহে। উন্নতিশীল জাতিদের মধ্যে প্রায় সৰ্ব্বত্র স্ত্রী-সংখ্যা বেশী দেথা যায় । আমাদের দেশে ইহার ব্যতিক্রম জাতির জীবনী-শক্তির অভাব স্বচনা করিতেছে। এই সঙ্গে আর-একটি ব্যাপারও লক্ষ্য কর। যাইতে পারে। সাধারণতঃ স্ত্রীলোকের সংখ্যা কমিলেও, ২• হইতে ৪০ বৎসর বয়সের স্ত্রীলোকের সংখ্যা কমে নাই, বরং বাড়িয়াছে । হিন্দুস্ত্রীলোকদের মধ্যে ইহা বিশেষভাবে দেখা যায়। বিগত দশ বৎসরে ২• হইতে ২৫-এই বয়সের হিন্দু-স্ত্রীলোকের সংখ্যা ( প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ) ৩৬৬ হইতে ৩৮ বাড়িয়াছে, ২৫ হইতে ৩ বৎসর বয়সে হিন্দুস্ত্রীলোকের সংখ্যা ৩৩৫ হইতে ৩৬৭ বাড়িয়াছে এবং ৩• হইতে ৪• বৎসর বয়সের হিন্দুস্ত্রীলোকের সংখ্যা ৩৫৭ হইতে ৩৬৯ বাড়িয়াছে। ফিরিঙ্গী বা অ্যাংলো-ইণ্ডিয়ানদের মধ্যেও স্ত্রী-সংখ্যা কিছু বাড়িয়াছে। সহরের উত্তরাঞ্চলে স্যামপুকুর কুমারটুলি জোড়াবাগান এবং জোড়াসৰো অঞ্চলে হিন্দুস্ট্রীলোকের সংখ্যা বাড়িয়াছে ; অস্তদিকে পার্কস্ট্রট, و 8 من d ७२ や切* ● ( ጫማ Woły G స అ లి પછ જ .િ tyు a○" c{rえ

  • 8為

సెజ్రి అ ሕፃ © প্রবাসী-মাঘ, ১৩৩০ { २७° छो*, २ग्न ॐ७ छिरकेiब्रिग्नां dठे८ब्रम ४षः कशिक्रवांछांग्ब्र किब्रिची शैौरजांtकब्र जरथां' ৰাড়িয়াছে। উপরে যাহা দেখাইলাম, তাহার রহস্য বুঝিতে হইলে আর-একটা কথা পরিষ্কার করিয়া বলা দরকার। যে সহরে পুরুষের সংখ্যার অনুপাতে স্ত্রীলোকের সংখ্যা এত কম, সেখানে দুনীতি ও ৰেখাবুত্তির আধিক্য হইবেই। সমস্ত কলিকাতা সহরে ১৪ হইতে ৪• বৎসর বয়সের স্ত্রীলোকের সংখ্যা মোট ৪৯৮১১৩ বা ৫ লক্ষ জন ; তার মধ্যে বিবাহিত স্ত্রীলোকের সংখ্যা মাত্র ১০৩৩৯৭ জন বা ১ লক্ষের কিছু উপরে । ইহাদের মধ্যে, কলিকাতায় ৮৮৭৭, সহরতলীতে ৬৪১ এবং হাওড়ায় ১২৯৬ জন স্ত্রীলোকের নাম প্রকাষ্ঠ ৰেষ্ঠ BBBS BB BBBB BBBDD BB DDBB B SBBBBS বেঙ্গা", বা "হাফ গেরস্ত", তাহ অনুমানেই বুঝা যায়। ধরিতে গেলে সহরে প্রকৃতপক্ষে বেখ্যার সংখ্য প্রতি ১৮ জন স্ত্রীলোকের মধ্যে ১ জন। এক সম্প্রদায়ের লোক “জাত বৈষ্ণৰ” বলিয়া আপনাদের পরিচয় দেয় ; ইহাদের স্ত্রীলোকের অনেকেই বেঙ্গাবৃত্তি করিয়া জীবনধারণ করে । কলিকাতা সহরে জাত- ‘ বৈষ্ণবদের" মধ্যে প্রতি হাজার পুরুষে স্ত্রীলোকের সংখ্যা ১১৫৯ জন ২• হইতে ৪০ বৎসর বয়সের জাত বৈষ্ণব’ স্ত্রীলোকের সংখ্যা প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ১১৭ জন এবং ৪-এর উপরে প্রতি হাজার পুরুষের তুলনায় ১৪০৮ জন। এই-সমস্ত অধিকবয়স্ক ‘জাত বৈষ্ণৰ স্ত্রীলোকগণই বি, পানওয়ালী, বাড়ীওয়ালী’ প্রভৃতির ব্যবসা করে। ফিরিঙ্গীদের মধ্যেও পুরুষদের তুলনার স্ত্রীলোকদের সংখ্যা বেশী দেখ। যায়। যাহার কলিঙ্গবাজার প্রভৃতি অঞ্চলের খবর রাখেন, তাহার ইহার রঙ্গস্ত বুঝিতে পরিবেন। -আনন্দবাজার -পত্রিকা কালাজরের অত্যাচার ম্যালেরির, কালাজ্বর এখন একমাত্র পল্লীগ্রামে নিবন্ধ নহে, কলিকাতায়ও কালাজ্বর দেখা দিয়াছে । ১৯২২ সালে কলিকাতায় ৬e es লোক কালাজ্বরে ভুগিতেছে বলিয় কর্তৃপক্ষ সাধারণকে জানাইয়াছেন। সরকার আশঙ্কা করেন যে ইহার কোন প্রতিকার করিতে ন পারিলে আগামী ৫৬ বৎসরের মধ্যে কলিকাতার লোকসংখ্যা শতকরা ৬০ হইতে ৮০ জন কালাজ্বরে আক্রান্ত হুইবে । এখন বঙ্গদেশে প্রায় ২৩ লক্ষের পর রোগী কালাঘরে ভুগিতেছে। । ১৫টি জেলার জেলাবোর্ড কালাজ্বর চিকিৎসার জঙ্ক বিশেষ ৰুেত্র খুলিয়াছে। ত্রিপুর ৮, ফরিদপুর ১৫, মালদহ ৮ এবং রাজসাহীতে ১২টি কেন্দ্র খোলা হইয়াছে। বঙ্গদেশে ( কলিকাতার বাহিরে ) প্রায় ৯• • চিকিৎসালয় আছে, সমস্তগুলিতেই কালাজ্বরের কেন্দ্র হইতে পারে। . এবৎসর গবর্ণমেণ্ট কালাজ্বর নিবারণ কল্পে দশ সহস্র টাকা ব্যয় করিবেন বলিয়। প্রকাশ। যথায় জীবন-মরণ-সমস্ত তথার গবর্ণমেন্ট এত কাপণ্য প্রকাশ করিতেছেন কেন ? =सूोङ्ख्न দান ও সদনুষ্ঠান— স্তার স্বরেন্দ্রনাথের ভ্রাত ব্যারিষ্টীর শ্ৰীযুত জিতেন্ত্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ভারতের টেরিটোরিয়াল ফোসে এক লক্ষ এবং ছাত্রগণের ६भश्कि छैब्रङि मांशन करन्न कलिकांठां बिश्वविछांणरब्रङ्ग झरख अांब्र «१क t शक्र üांक शॉन कब्रेिब्रांtश्न ॥-य८लांश्ब्र A. अनांश-श्रोथएन शांन -कणिकांठांद्र भूगणमांन अनांष-जांवरभद्र मांझ्यjकtन्न निखांम ه ۰ • ه دا N টাকা प्रॉन कब्रिब्रां८झ्न | -२s *ङ्गगंभी बॉर्डीबह মহিষাদলের রাজার দান।--মেদিনীপুর কলেজের বাট নির্মাণ