পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] یا "ممس AeSASAAASAAA SS S SAAAS A S A S A SAS SSAS AAAA S বর্তমান ভারতে স্বক্ষবুদ্ধি অঙ্গবিশ্লেষক অনেক দেখিতেছি। কিন্তু প্ৰকৃত মহাশিল্পীর সেই অভিব্যাপী কল্পনা এখনও দেখি নাই । অ ডাক্তাশ্ব মুইর ও কুণ্ঠ চিকিৎসা বাংলা দেশে ভারতবর্ষের অদ্যান্য সকল প্রদেশ অপেক্ষ কুষ্ঠ রোগের আধিক্য দেখা যায় ; অথচ বাংলা দেশে এই রোগের চিকিৎসার বন্দোবস্ত অথব! এই রোগ সম্বন্ধে জ্ঞান বিশেষরূপে দুলভ। এই বোগ সম্বন্ধে অজ্ঞানত যে শুধু জনসাধারণের মধ্যেই দেখা যায়, তাহ। নহে ; ডাক্তার ও অন্যান্য চিকিৎসজীবীরাও অজ্ঞানতামুক্ত নহেন। ফলে কাহারও কুষ্ঠব্যাধি হইলে প্রথমতঃ সে রোগের প্রথম লক্ষণ দেখিয়া বুঝিতে পারে না, ধে, তাহার কুষ্ঠ হইয়াছে ; স্বতরাং যে সময় চিকিৎসা করিলে ব্যাধি দূর করা সম্ভব, সে সময়ে চিকিৎসা হয় না। দ্বিতীয়তঃ, যথাসময়ে চিকিৎসা করিলে যে এই রোগেব কবল হইতে মুক্তি লাভ সম্ভব, তাহাই বা কয় জন জানে ? সচরাচর দেথা যায়, যে, কুষ্ঠরোগ হইয়াছে ভ্ৰমে লোকে শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করিতেছে, কিন্তু চিকিৎসক অথবা অন্য কেহ তাহাকে বলিতে পারিতেছে না,•যে, তাহার কুষ্ঠ হয় নাই । ইহাও, এই রোগ সঙ্গণে যে অজ্ঞানত সৰ্ব্বত্র দেখা যায়, তাহার ফল । ডাক্তার মুইর কুষ্ঠ রোগ সম্বন্ধে চর্চা করিয়া ও সাধারণের নিকট কুণ্ঠরোগ চচ্চার ফলাফল জ্ঞাপন কবিয়া সৰ্ব্বসাধারণের বিশেষ ধন্যবাদার্থ হইয়াছেন । তাহার মতে, প্রথম অবস্থায় কুষ্ঠব্যাধি সারান যায় এবং রোগটি যতদূর দুরারোগ্য ও সংক্রামক বলিয়া সাধারণের ধারণ, তাহী সত্য নহে। তাহার মতে এই রোগটি জগৎ হইতে দূর করিতে হইলে সৰ্ব্বাগ্রে চিকিৎসকদিগের নূতন করিয়া শিক্ষা হওয়া প্রয়োজন। তাহার পর জনসাধারণকেও এই বিষয়ে জ্ঞানদান করিবার চেষ্টা হওয়া প্রয়োজন । রোগের প্রথম লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্বন্ধে এখনও খুবই অল্পসংখ্যক চিকিৎসকের কোনরূপ পরিষ্কার ধারণা আছে । ইহার জন্য ডাক্তার মুইর বলেন, যে, অনেকগুলি কুষ্ঠচিকিৎসকেন্দ্র রাখিলে সৰ্ব্বদিক্ হইতে সুবিধা হইবে। বিবিধ প্রসঙ্গ—ইনস্থলীন ও বহুমূত্র । A S A S A S A S A SAS SSAS Q*○ ・ヘヘヘヘヘ・・〜ーヘヘヘヘートヘヘヘヘヘヘヘヘ」 এই-সকল চিকিৎসাকেন্দ্র হইতে চিকিৎসকদিগকে কুষ্ঠরোগ সম্বন্ধে শিক্ষা দান করা হইবে এবং জনসাধারণের নিকটও এই রোগের সম্বন্ধে সত্যাসত্য প্রচার করা হইবে । এই রোগ দুরারোগ্য ও ভীষণরূপ সংক্রামক নহে জানিলে ধোগ গোপন ও অবহেলা করা অনেক দূর নিবারিত হইবে আশা করা যায় এবং সাধারণের ও গবর্ণমেণ্টের সাহায্য পাইলে শীঘ্রই ভারতবর্ষ হইতে ইহা দূর হইবে এইরূপ আশা করা ধায় । ७५ ইনস্থলীন ও বহুমূত্র বিগত কয়েক বৎসরের মধ্যে চিকিৎসা-জগতের একটি স্মৰণীয় ঘটনা ইনস্থলীন আবিষ্কার । দুরারোগ্য বহুমূত্র রোগের চিকিৎস ইন্‌ষ্ট্রলীন সাহাধ্যে এরূপ অত্যাশ্চৰ্য্য সফলতার সহিত হইয়ছে, সে, ত{হা প্রায় যাদুকরের মায়ার মতই। রোগী মৃত্যুশয্যায় শায়িত, ধীরে ধীরে নিস্তেজ হইয় পড়িতেছে । এমন অবস্থায় ইনস্থলীন চিকিৎসবি ফলে অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই তাহাকে সতেজ করিয়া তোলা হইতেছে । এমন কি, রোগী অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে নীত হইয়াও ইনস্থলীনের গুণে আরোগ্য লাভ কবিতেছে । ইনস্থলীন হঠাৎ আবিষ্কৃত হয় নাই। বহুকালব্যাপী গবেষণার ফলেই ঠত। পা ওয়া গিয়াছে । ভারতবর্যে বহুমূত্র রোগের খুবই প্রাদুর্ভাব । এখানে ইন্‌কুলীন ব্যবহার হওয়া প্রয়োজন । কিন্তু এই পথে কয়েকটি বিপ্ন আছে। প্রথমত, এপানের চিকিৎসকগণ এখনও এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নহেন। দ্বিতীয়ত, আমূদাণী-কং ইন্মলন নষ্ট হইয়া যাইবার খুবই সস্তাবনা । তশক্তি ইনস্থলীন ব্যবহারে লাভ ন হইলে, লোকের হার উপর আiস্থা লোপ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। সুতরাং যাহাঁতে ভাল অবস্থায় ইনস্থলীন আমদানী করা ও ব্যবহারের পূর্ব অবধি রক্ষণ করা যায়, তাহার চেষ্টা ভারতবর্ষে হওয়া দরকার । বৰ্ম্মার পাস্তর ইনষ্টিটিউটের অধ্যক্ষ মেজর টেলর ও ড: ডগলাস এই বিযয়ের চর্চা করিফ ইণ্ডিয়ান মেডিক্যাল গেজেটে একটি প্রবন্ধ